Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
দেশনোকের করণীমাতা
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

পর্ব-৩৪

দেশনোকের করণীমাতার প্রসঙ্গে এবার আসা যাক। ইনি রাজস্থানের মরু অঞ্চলে রাজ পরিবারের আরাধ্যা দেবী। করণীমাতার মন্দির হচ্ছে পৃথিবীবিখ্যাত মন্দির, অসংখ্য ইঁদুরের জন্য এই মন্দির ‘চুহা মন্দির’ নামে প্রসিদ্ধ। সেবার রাজস্থান ভ্রমণের সময় মুলতানি ঘাঁটির কোলায়েতে গিয়েছিলাম কপিলমুনির মন্দির ও পবিত্র সরোবর দেখতে। স্থানটি বিকানির থেকে ৫০ কিমি দূরে। আমি এসেছিলাম পোখরানের দিক থেকে। ইচ্ছে ছিল বিকানির স্টেশনের কাছে মেটা ধর্মশালায় থেকে বিকানির ফোর্ট বা অন্যান্য দর্শনীয় কয়েকটি স্থান সময় পেলে ঘুরে দেখার। সেই সঙ্গে করণীমাতার বিখ্যাত মন্দিরটিও দেখে নেওয়ার।
তবে তা আর হল না। এখানকার ‘নাল এয়ারফোর্সের’ আমারই এক পরিচিতর অনুরোধে বিকানিরে ঢোকার মুখেই মুরলীধর চৌরাহায় ওদের মুরলীধর ব্যামনগরে এলাম। এই রুক্ষ মরুর দেশে এমন নিরাপদ আশ্রয় কে-ই বা ছাড়ে?
ওদের সাহায্য নিয়েই বিকানিরের বেশ কয়েকটি জায়গা ঘুরে দেখলাম। বিকানিরে ফোর্ট ছাড়া দেখবার মতো সেরকম বিশেষ কিছু নেই। তাই দূরের যাত্রীদের কাছে জয়পুর, যোধপুর ও জয়সলমিরের আকর্ষণই সবচেয়ে বেশি। কিন্তু আমার আগমন করণীমাতাকে দর্শনের কারণে।
বিকানিরে দু’দিন থেকে একদিন চললাম এখান থেকে ২৬ কিমি দূরে দেশনোকে করণীমাতার মন্দির দেখতে। এর আগে মরুতীর্থে ওঁমিয়া মাতাকে দর্শন করেছি। এবার এলাম করণীমাতার দর্শনে।
আগেই বলেছি ইনি পৌরাণিক কোনও দেবী নন। স্বপ্নাদিষ্ট এক সাধিকা। সাক্ষাৎ জগদম্বার অবতার বলে মান্য করেন এঁকে। হিংলাজ মাতার পরে চারণ বংশে এর জন্ম। পিতার নাম মেহোজি মাতা দেবল দেবী। একটি ছোট্ট গুহা মন্দিরে এঁর অধিষ্ঠান। এঁরই আশীর্বাদে যোধপুর রাজ্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। তিনিই ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন, রাও বিকা আপন প্রচেষ্টায় এক মহান সাম্রাজ্য গড়ে তুলবেন। তাঁর ভবিষ্যদ্বাণী অবশ্যই সফল হয়েছিল। বাস থেকে নেমে মন্দির প্রাঙ্গণে যখন গিয়ে পৌঁছলাম সেখানে তখন অজস্র ভক্ত তীর্থযাত্রীর সমাগমে স্থানটি জমজমাট। চারদিকে প্রচুর দোকানপাট ও প্রসাদি মঙ্গলদ্রব্যের কেনাবেচার স্থান। নানা রকমের সাজানো ডালি ও ফুলমালার সমারোহ সেখানে।
এই সব পার হয়েই একসময় পৌঁছলাম মাতৃমন্দিরে। সে এক দারুণ বিপজ্জনক ব্যাপার। এই মন্দিরে ছোট বড় মাঝারি সাইজের ইঁদুরের এমনই প্রভাব যে স্থির হয়ে দেবীকে দর্শন করাও যায় না। স্থানীয় যাঁরা অভ্যস্ত তাঁদের কথা আলাদা। আমার বা আমাদের মতো দর্শনার্থীর পক্ষে এটা খুবই বিরক্তিকর। অথচ উপায়ও নেই। এখানকার এই নিয়ম। অন্তত কয়েক হাজার হৃষ্টপুষ্ট ও ঘেয়ো ইঁদুর পায়ে পায়ে কখনও বা পায়ের ওপর দিয়েই দৌড়োচ্ছে এখানে। বিগ্রহের গায়ে-মাথায়ও উঠছে। ভক্তরা পুজো দিলে সেই পুজোর দ্রব্যে ইঁদুর মুখ দিলে তবেই নাকি সেটি প্রসাদ বলে বিবেচিত হবে। সে কারণে মানুষজন অটল বিশ্বাসে এবং মাতৃমহিমার মর্যাদা রাখতে ইঁদুরে খাওয়া সেই প্রসাদই সানন্দে গ্রহণ করে মুখে দিচ্ছে।
দেবীর নির্দেশের কারণে ইঁদুর মারা এখানে কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। স্থানীয়দের ধারণা দেবীর ভক্তদের আত্মাই এখানে ইঁদুরগুলির মধ্যে প্রকট। কোনও কারণে কারও পায়ের চাপে একটি ইঁদুর যদি পিষ্ট হয়ে মারা যায় তবে তাকে সম-পরিমাণ স্বর্ণদান করতেই হবে। না হলে তার রেহাই নেই।
এই মন্দিরে যাত্রী সাধারণের থাকার সুব্যবস্থার জন্য বৃহৎ একটি ধর্মশালাও আছে। প্রতিদিন বহু যাত্রীর সমাগম হয় এখানে। সপ্তদশ শতকে তৈরি এখানকার মন্দিরের তোরণটি এককথায় অসাধারণ।
মরুভূমির এই অঞ্চলে ছোট্ট একটি গুহার মধ্যে করণীমাতার সাধনপীঠ। সেই গুহাকে কেন্দ্র করেই দেশনোকের করণীমাতার সুবিখ্যাত মন্দির। দেশনোক এখন মহাতীর্থ। হবে নাই বা কেন? পৃথিবীতে আর কোথাও তো ‘চুহা মন্দির’ নেই। করণীমাতার এই মহাদেবী হয়ে ওঠার নেপথ্যে যে কাহিনী আছে তা এই—
শিশুকালে নিদ্রিত অবস্থায় কখনও তাঁকে চতুর্ভুজা বা কখনও অষ্টভুজা মূর্তিতে দেখা যেত। কখনও বা তৃতীয় একটি নয়ন ফুটে উঠত ললাট পট্টে। অসুস্থ কোনও মানুষের গায়ে হাত দিলে সে দুরারোগ্য ব্যাধি থেকেও মুক্তি পেত।
একবার রামদেওড়ার দিক থেকে বেশ কিছু মরুযাত্রী কার্তিক পূর্ণিমার মেলায় কোলায়েতে কপিলমুনির মন্দির দেখতে এলে একদল মরুদস্যু তাদের ধনসম্পদ লুণ্ঠন করতে আসায় তারা মহামায়ার শরণ নেয়। করণীমাতা তখন সিদ্ধ সাধিকা। সেই মুহূর্তে তিনি শ্রীদুর্গার রূপ ধরে ভয়ঙ্করী হয়ে ওঠেন। তারপর বারবার হাতে তালি দিলে মরুভূমির বিভিন্ন প্রান্ত থেকে শত সহস্র ইঁদুর এসে নাস্তানাবুদ করে সেই মরুদস্যুদের। দেবী কোনওরকম প্রাণহানি না ঘটিয়ে বিদায় দেন তাদের। এরপর দেবীর সঙ্গ নিয়ে সেই সহস্রাধিক ইঁদুরের দল দেশনোকে এসে আশ্রয় নেয় এই গুহার মধ্যে।
আমার দর্শন শেষ। দর্শন শেষে মন্দির সংলগ্ন দোকানে সামান্য জলযোগের পর রাইরের মরুভূমিতে উটের মিছিল দেখে বিকানিরের দিকে রওনা হলাম। করণীমাতার ক্ষেত্রে এসে অনেকদিনের আশা যেমন পূর্ণ হল তেমনি অভিজ্ঞতাও হল অনেক। বিপদকালে করণী শরণে অনেক বাধাবিপত্তিও দূর হয় এমন ধারণা এই অঞ্চলের প্রতিটি মানুষের।
(ক্রমশ)
অলংকরণ : সোমনাথ পাল 
03rd  November, 2019
বীরবল
তপন বন্দ্যোপাধ্যায়

 বাদশাহের মর্জিতেই তাকে নামানো হয়েছে লড়াইতে, কিন্তু তাকে কিছুতেই বাগ মানাতে পারছে না তার পিলবান। কিছুক্ষণের মধ্যেই সে প্রতিদ্বন্দ্বী হাতিকে ছেড়ে তাড়া করল এক জওয়ান লেড়কা দর্শককে, সেই লেড়কা দ্রুত পালিয়ে ঢুকে গেল আম-আদমির ভিড়ের মধ্যে। হাতিটা তখন দূর থেকে দেখছে বীরবরের লাল বেনিয়ান পরা চেহারাটা। বিশদ

17th  November, 2019
 বন্ধুত্ব
তপনকুমার দাস

দীনবন্ধুর যে ক’জন বন্ধু ছিল, তাদের সবাই প্রায় হারিয়ে গেছে। কলেজবেলার পর চাকরিবেলার শুরুতেই হারানোর পালা শুরু হতে হতে সংসারবেলায় পৌঁছে একেবারে ফেড আউট হয়ে গেছিল যাবতীয় বন্ধুত্ব। একে অপরকে ভুলে যেতে যেতে একসময় গল্পের উঠোনে গিয়ে দাঁড়িয়েছিল সব বন্ধুত্ব।
বিশদ

17th  November, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
পুষ্করের সাবিত্রী মা
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায় 

পর্ব-৩৫

রাজস্থান ভ্রমণে এসে পুষ্কর তীর্থে স্নান করে ভারতের একমাত্র ব্রহ্মা মন্দিরে পুজো দিয়ে সাবিত্রী পাহাড়ে সাবিত্রী মাতাকে দর্শন করেন না এমন যাত্রী নেই বললেই চলে।
আজমির থেকে পুষ্করের দূরত্ব ১১ কিমি।  
বিশদ

10th  November, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়  

৩৫

ঔপন্যাসিক উপেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায়। ১৩৩৪ বঙ্গাব্দের আষাঢ় মাসে ‘বিচিত্রা’ পত্রিকা প্রতিষ্ঠার সঙ্গে সঙ্গে শুরু হল এক নতুন যুগের। জন্ম হল উপেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায় নামে এক স্বয়ংসম্পূর্ণ প্রতিষ্ঠানের। সম্পর্কে তিনি ছিলেন কথা সাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের মামা।   বিশদ

10th  November, 2019
সম্পর্ক
সম্পন্ন চৌধুরী 

রাত প্রায় বারোটা
মুষলধারে বৃষ্টি হয়েই চলেছে। থামার কোনও লক্ষণই যেন নেই। কিন্তু গরমটা কিছুতেই যেন কমছে না। মানে বৃষ্টিটা আরও হবে। গোটা বাড়িটাই প্রায় জলে ভরে গেছে। ঘরের ভিতরেও জল ঢুকবে ঢুকবে করছে। 
বিশদ

10th  November, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায় 

৩৪

সংসার সুখের হয় রমণীর গুণে। জমে উঠল বন্দ্যোপাধ্যায় দম্পতির সুখের সংসার। আর সেই দৃশ্য দেখে বিধাতা বোধহয় একটু মুচকি হেসেছিলেন, হয়তো মনে মনে বলেছিলেন, বিভূতিভূষণ, সুখ নয় , তোমাকে আমি পৃথিবীতে পাঠিয়েছি সৃষ্টি করার জন্য, সুখভোগের অধিকারী তুমি নও!  
বিশদ

03rd  November, 2019
পরম্পরা
বিনতা রায়চৌধুরী 

প্রাণগোপাল সরকার জমিদার না হলেও গ্রামের একজন অত্যন্ত সম্পন্ন গৃহস্থ। বিঘের পর বিঘে জমিতে তাঁর ধান চাষ হয়। ধান-চালের ব্যবসায়ে প্রাণগোপাল সবদিক থেকেই সার্থক। তারসঙ্গে সে সৎ-ও। তাঁর অধীনস্থ কোনও কর্মচারীকে সে ঠকায় না।  
বিশদ

03rd  November, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
সিদ্ধপীঠ রাজরপ্পা
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

 এবার ছিন্নমস্তা দেবীর কথা বলি। দশমহাবিদ্যার ভয়ঙ্করী রূপের প্রকাশ ছিন্নমস্তায়। এটি হল মহাদেবীর অন্তর্মুখী রূপ। এঁর স্বরূপ অনুধাবন করার শক্তি একমাত্র সাধকের পক্ষেই সম্ভব। ছিন্নশির হয়েও ইনি জীবিত থাকেন। চতুর্দিকে এঁর বসন। অর্থাৎ ইনি দিগবসনা। বিশদ

27th  October, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

 কিন্তু সুখ দীর্ঘস্থায়ী নয়। পঞ্চাননবাবু মারা যাওয়ার আগে জাহ্নবীদেবী এক কন্যা সন্তানের মাতা হন। কিন্তু পিতার অকাল মৃত্যুর দায় বহন করতে হয়েছিল সদ্যোজাত সেই কন্যা সন্তানকে। তাকে চট পেতে শুইয়ে রাখা হতো বাড়ির বাইরের নারকেল গাছের তলায়। স্বভাব কবি বিভূতিভূষণকে নাড়িয়ে দিয়েছিল এই দৃশ্য। বিশদ

27th  October, 2019
ঝাঁপ
পার্থ বন্দ্যোপাধ্যায়

 বাবলু তিনতলার ছাদ থেকে দূরের চার্চের ঘড়িটার দিকে তাকিয়ে আছে। ঘড়ির কাঁটা ঘুরে চলেছে। সেকেন্ডের কাঁটা ঘুরে ঘুরে বারোটার কাছে যাচ্ছে। আর কয়েকটা মুহূর্ত। তারপর-ই বাবলু ঝাঁপ দেবে। নিজেকে ছিন্নভিন্ন করে শেষ করে দেবে। এখন ছাদের এক কোণায় এসে ও দাঁড়িয়েছে। এখানটাতে রেলিং নেই।
বিশদ

20th  October, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

 নদীর বালুচরে পথ চলতে চলতে হঠাৎই একটি বালি সংগ্রহকারী লরি এসে পড়ায় আমরা তারই সাহায্যে এগিয়ে গেলাম অনেকটা পথ। এইভাবে বিশেষ একটি জায়গায় যাওয়ার পর যেখানে লরি থেকে নামলাম সেখান থেকে একই নদী-কাঠের গুঁড়ির সাঁকোয় কতবার যে পার হলাম তার ঠিক নেই। বিশদ

20th  October, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

 এই দাম্পত্য জীবন কিন্তু মোটেই দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। ঠিক ষোলো মাসের মাথায় পুজোর পর পরই একই দিনে আগে মা কামিনী দেবী এবং তার কিছুক্ষণ পরেই চলে গেলেন মেয়ে গৌরী দেবী। মহামারীর আকারে সেবার বাংলায় প্রবেশ করেছিল ইনফ্লুয়েঞ্জার মতো এক জ্বর। সেই জ্বরে কিছুক্ষণের তফাতে একই পরিবার থেকে অকালে ঝরে গেল দুটি প্রাণ। বিশদ

20th  October, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
মণিকূটের বিগ্রহ, পর্ব-৩১
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায় 

তিব্বতের লোহিত সরোবর থেকে বয়ে আসা সাংমা (ব্রহ্মপুত্র) নদের তীরে পাহাড় নদী ও নানা দেব-দেবীর মন্দিরে ভরা এক অন্য তীর্থভূমির কথা এবার বলব। তার কারণ স্থানটি গুয়াহাটি শহর থেকে মাত্র ৩২ কিমি দূরে— হাজো। এটি হল নানা ধর্মসমন্বয়ের ক্ষেত্র। অনেকেই কিন্তু এই স্থানটির সম্বন্ধে পরিচিত নন। 
বিশদ

13th  October, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায় 

৩১

‘মরণ রে,
তুঁহুঁ মম শ্যাম সমান ।
মেঘবরণ তুঝ, মেঘজটাজুট,
রক্ত কমলকর, রক্ত অধরপুট, 
তাপবিমোচন করুণ কোর তব বিশদ

13th  October, 2019
একনজরে
মাইসুরু, ১৮ নভেম্বর: রবিবার মাইসুরুতে একটি বিয়েবাড়িতে যোগ দিতে গিয়ে আততায়ীর হামলায় গুরুতর জখম হলেন কর্ণাটকের কংগ্রেস বিধায়ক তনভির সাইত। তাঁর উপর ধারালো অস্ত্র নিয়ে হামলা চালায় এক ব্যক্তি। ...

সংবাদদাতা, কান্দি: সোমবার সকালে বড়ঞা থানার বিপ্রশেখর গ্রামে এক প্রৌঢ়ের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়ায়। পুলিস জানিয়েছে, মৃতের নাম বাদল দত্ত(৫২)। তিনি ওই গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন।   ...

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: দু’টি পরীক্ষার মধ্যে দু-একদিন করে ছুটি থাকবে বলে আগেই ঘোষণা করেছিলেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সোনালি চক্রবর্তী বন্দ্যোপাধ্যায়। ...

ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জে যেসব সংস্থার শেয়ার গতকাল লেনদেন হয়েছে শুধু সেগুলির বাজার বন্ধকালীন দরই নীচে দেওয়া হল।  ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মপ্রার্থীদের কর্মলাভ কিছু বিলম্ব হবে। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য লাভ ঘটবে। বিবাহযোগ আছে। উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় থেকে ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৩৮: সমাজ সংস্কারক কেশবচন্দ্র সেনের জন্ম
১৮৭৭: কবি করুণানিধান বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯১৭: ভারতের তৃতীয় প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর জন্ম
১৯২২: সঙ্গীতকার সলিল চৌধুরির জন্ম
১৯২৮: কুস্তিগীর ও অভিনেতা দারা সিংয়ের জন্ম
১৯৫১: অভিনেত্রী জিনাত আমনের জন্ম 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭০.৮৪ টাকা ৭২.৫৪ টাকা
পাউন্ড ৯১.০৬ টাকা ৯৪.৩৪ টাকা
ইউরো ৭৭.৮৫ টাকা ৮০.৮১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৮,৫৮০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৬,৬০৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৭,১৫৫ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৪,৪০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৪,৫০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ১৯ নভেম্বর ২০১৯, মঙ্গলবার, সপ্তমী ২৪/১১ দিবা ৩/৩৬। অশ্লেষা ৩৮/৩৮ রাত্রি ৯/২২। সূ উ ৫/৫৫/২২, অ ৪/৪৮/২৩, অমৃতযোগ দিবা ৬/৪০ মধ্যে পুনঃ ৭/২৩ গতে ১১/০ মধ্যে। রাত্রি ৭/২৬ গতে ৮/১৯ মধ্যে পুনঃ ৯/১১ গতে ১১/৪৯ মধ্যে পুনঃ ১/৩৪ গতে ৩/১৯ মধ্যে পুনঃ ৫/৫ গতে উদয়াবধি, বারবেলা ৭/১৬ গতে ৮/৩৮ মধ্যে পুনঃ ১২/৪৩ গতে ২/৫ মধ্যে, কালরাত্রি ৬/২৭ গতে ৮/৫ মধ্যে। 
২ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ১৯ নভেম্বর ২০১৯, মঙ্গলবার, সপ্তমী ১৯/২৬/৫২ দিবা ১/৪৩/৫৬। অশ্লেষা ৩৬/১/৪১ রাত্রি ৮/২১/৫১, সূ উ ৫/৫৭/১১, অ ৪/৪৮/১৯, অমৃতযোগ দিবা ৬/৫০ মধ্যে ও ৭/৩০ গতে ১১/৬ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/২৮ গতে ৮/২১ মধ্যে ও ৯/১৪ গতে ১১/৫৪ মধ্যে ও ১/৪১ গতে ৩/২৮ মধ্যে ও ৫/১৪ গতে ৫/৫৮ মধ্যে, বারবেলা ৭/১৮/৩৬ গতে ৮/৪০/১ মধ্যে, কালবেলা ১২/৪৩/১৫ গতে ২/৫/৪০ মধ্যে, কালরাত্রি ৬/২৭/৪ গতে ৮/৫/৪০ মধ্যে।
২১ রবিয়ল আউয়ল  

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল  
মেষ: প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য লাভ ঘটবে। বৃষ: বিদ্যার্থীরা শুভ ফল ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে 
১৮৩৮: সমাজ সংস্কারক কেশবচন্দ্র সেনের জন্ম১৮৭৭: কবি করুণানিধান বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্ম১৯১৭: ...বিশদ

07:03:20 PM

দিল্লিতে ভূমিকম্প 

07:07:50 PM

বুধেরহাটে অ্যাসিড খেয়ে আত্মঘাতী বধূ 
স্বামীর সঙ্গে অশান্তির জেরে অ্যাসিড খেয়ে আত্মঘাতী হলেন এক বধূ। ...বিশদ

06:22:42 PM

মালদহের প্রশাসনিক বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় 

06:13:00 PM

বিধানসভায় পালিত হবে সংবিধান দিবস 
২৬ এবং ২৭ নভেম্বর রাজ্য বিধানসভায় পালিত হবে সংবিধান দিবস। ...বিশদ

03:59:00 PM