Bartaman Patrika
অমৃতকথা
 

ধ্যান

আমাদের হৃদয়মধ্যে সেই পরমাত্মার ধ্যান করি—যিনি সমস্ত সুখের উৎস, সমস্ত জ্ঞানের লক্ষ্য, যাঁকে দেবতারাও পেতে চান, যিনি নিজে অচল থেকে সমস্ত বিশ্বকে চালান। বিশ্বের সৃষ্টি, স্থিতি, লয়কর্তা তিনি।
সমস্ত ভয় দূর করে তিনি শাশ্বত আলো ও শান্তি দেন। তীব্র ধ্যানের সহায়ে যোগীরা তাঁকে উপলব্ধি করেন। তাঁর স্বরূপ উপলব্ধি করে তাঁরা সমস্ত দুঃখ, সমস্ত সীমাবদ্ধতার পারে যান এবং বিশুদ্ধ শান্তি ও সুখ লাভ করেন। আসুন, আমরা আমাদের শরীর-মনকে শিথিল করে, চিন্তাসমূহকে প্রত্যাহৃত করে হৃদয়ের মধ্যে দৈবী-সত্তার ধ্যান করি। সেই পরমাত্মাকে সমস্ত জীবনের, সমস্ত শক্তির, সমস্ত জ্ঞানের, সমস্ত প্রেমের, সমস্ত আনন্দের একমাত্র উৎসরূপে ভাবুন। তিনিই একমাত্র পূজার্হ। তাঁকে দূরে বলে মনে হয় বটে, কিন্তু তিনি কাছের থেকেও কাছে। প্রতিটি মানুষের তিনি অন্তরতম সত্তা। তিনি আমাদের প্রাণের প্রাণ। তাঁর কাছে পৌঁছানর জন্য আমাদের কোথাও যেতে হয় না। গভীর ধ্যানসহায়ে আমরা হৃদয়ের গভীরে তাঁকে দেখতে পারি।
আমাদের যতটুকু শক্তি আছে, যত আনন্দ আমরা উপভোগ করি, যত জ্ঞান আমাদের আছে—সবই তাঁর কাছ থেকে উৎসারিত। আপাতঃদৃষ্টিতে আমরা বিভিন্ন বস্তু থেকে আনন্দ পাই, বিভিন্ন উৎস থেকে শক্তি সংগ্রহ করি। কিন্তু তিনিই হলেন সমস্ত আনন্দ এবং শক্তির একমাত্র উৎস। আনন্দ ও শক্তির সমস্ত প্রকাশ তাঁর কাছ থেকেই ঘটে। আমরা উৎসের কথা ভাবি না। কলের মুখ থেকে যে জল আমরা পাই সে জলের উৎস অনেক দূরে—কলের মুখ নয়। অনুরূপে সমস্ত আনন্দের একটি উৎস, আর সেই উৎসটি হল পরমাত্মা।
এই পরমাত্মা সর্ববস্তুতে অনুস্যূত, সমস্ত বস্তুর অন্তরতম আসল সত্তা। তিনি সর্ববস্তুর অন্তর্নিহিত প্রকৃত সত্তা, যার জন্য সবকিছুকে সত্তাবান্‌ বলে মনে হয়। আমরা সমস্ত শক্তি, জ্ঞান, আনন্দের আকরের দিকে ফিরি না বলে আমাদের শক্তি, আনন্দ এবং জ্ঞান সীমিত হয়ে থাকে। আসুন, আমরা উৎসের দিকে ফিরি।
উৎসটি হল সমস্ত আত্মার আত্মা। আপনার সত্তার গভীরতম প্রদেশের দিকে চোখ ফেরান। সেখানে কী দেখেন? সেখানে সদা উজ্জ্বল চৈতন্যস্বরূপ বিদ্যমান। পরমাত্মাই সেই বিশুদ্ধ চৈতন্য আত্মজ্যোতি—যা থেকে সমস্ত কিছু প্রকাশিত হয়েছে। আত্মার আলোতে আলোকিত হয়ে চোখ দেখে, কান শোনে, মন ভাবে, জানে, অনুভব করে। প্রতিটি ব্যক্তির অন্তরস্থিত এই চৈতন্যসত্তা সমস্ত জ্ঞান, আনন্দ ও শক্তির আকর।
স্বামী সৎপ্রকাশানন্দের ‘ধ্যান সাধনা সিদ্ধি’ থেকে
30th  June, 2024
উপাসনা

প্রাচীনকালে যখন প্রণবের উপাসনার অধিকার সঙ্কুচিত হইল তখন লোকহিতৈষী শাস্ত্রকারগণ ঈশ্বরের উপাসনার জন্য নানা বীজমন্ত্র এবং সেই সেই মন্ত্রের দ্বারা সাধকের সাধনায় আবির্ভূত মূর্তির ধ্যান ও পূজাদির বিধির বর্ণনা তাঁহাদের শাস্ত্রসমূহের মধ্যে লিখিলেন। বিশদ

অহং

মনের গুণে সেই সারবস্তু ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্য লাভ করে, ‘অহং’-বোধ-বিশিষ্ট হয়, যার জন্য আমরা যা কিছু বুঝি এই ‘অহং’-এর মধ্য দিয়ে তা বুঝি। এই ‘অহং’- বুদ্ধি ছাড়া আমরা আমাদের বুঝতে পারি না, যদিও ‘অহং’-বুদ্ধিটি আসল আমি নই। আসল আমি অহং-বোধের অতীত।
বিশদ

02nd  July, 2024
ঈশ্বর

পূণ্যভূমি ভারতবর্ষের অতি প্রাচীন ধর্ম দর্শন সংস্কৃতি ও সভ্যতার মূল উৎস সর্বশ্রেষ্ঠ শাস্ত্র বৈদিক উপনিষদ্‌। বিরাট ব্রহ্মাণ্ড ও দৃশ্যমান স্থাবর জঙ্গম জীবজগৎ প্রভৃতি কে কবে সৃষ্টি করিলেন, কে পালন করেন, কে সংহার করেন এবং তাঁহার সহিত ইহাদের সম্বন্ধ কি ইত্যাদি দুর্জ্ঞেয় বিষয় আর্য ঋষিগণ তাঁহাদের ধ্যানলব্ধ বিশদ

01st  July, 2024
ধর্মক্ষেত্র

ধর্মক্ষেত্র কী? বলা হয়েছে, ধর্মক্ষেত্র হ’ল এই শরীরটা। শরীর না থাকলে ধর্ম সাধনা করা যায় না। যে সব মানুষ এই জীবনে অনেক ভাল কাজ করেছেন, যাঁদের আত্মা অনেক উন্নত হয়েছে তাঁরাও যদি মোক্ষ প্রাপ্তির পূর্বেই কালগ্রস্ত হন, মারা যান, তাহলে যতদিন পর্যন্ত না নতুন জীবন পাচ্ছেন ততদিন তাঁদের প্রগতি স্তব্ধ থাকে, বন্ধ থাকে; কারণ শরীর পেলে, শরীর থাকলে তবেই সাধনা হবে। তাই শরীর হ’ল ধর্মক্ষেত্র।  বিশদ

29th  June, 2024
আধ্যাত্মিক ভাব

ভারতবর্ষ পুণ্যভূমি। ভারতবর্ষের বাইরের ভৌগোলিক রূপের অতিরিক্ত রয়েছে একটি আধ্যাত্মিক ভাবরূপ। এই আধ্যাত্মিক ভাবের প্রেরণায় ভারতবাসী তার জীবন-যৌবন-ধন-মান—সমস্ত সমর্পণ করেও খুঁজেছে সত্যকে, ছুটেছে ভূমার পশ্চাতে, অনুসন্ধান করেছে বহুত্ব ও বৈচিত্র্যের মধ্যে একত্বকে। বিশদ

28th  June, 2024
ভারতের আত্মদর্শন

পুণ্যভূমি ভারতবর্ষের গৌরবময় অতি প্রাচীন সভ্যতা, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের মহিমায় আকৃষ্ট হইয়া প্রতীচ্যের মনীষিগণ বিস্মিত হইয়াছেন ও হইতেছেন, কিন্তু আমাদের ভারতীয়তা ও জাতীয়তার বোধ ক্রমেই হ্রাস পাইতেছে মনে হয়।
বিশদ

27th  June, 2024
দেশ

আহা, দেশে গরিব-দুঃখীর জন্য কেউ ভাবে না রে! যারা জাতির মেরুদণ্ড, যাদের পরিশ্রমে অন্ন জন্মাচ্ছে, যে মেথর-মুদ্দাফরাশ একদিন কাজ বন্ধ করলে শহরে হাহাকার রব ওঠে— হায়! তাদের সহানুভূতি করে, তাদের সুখে-দুঃখে সান্ত্বনা দেয়, দেশে এমন কেউ নেই রে!
বিশদ

26th  June, 2024
মুখ

অনুরূপ অনুরাগ ও ব্যাকুলতার ঝড় শ্রীরামকৃষ্ণের জীবনবৃক্ষে আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল। সে-সময়কার অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে তিনি নিজ-মুখে বলেছিলেন, ‘সময়ে সময়ে ভগবদবিরহে অধীর হইয়া ভূমিতে এমন মুখঘর্ষণ করিতাম যে কাটিয়া যাইয়া স্থানে স্থানে রক্ত বাহির হইত।
বিশদ

25th  June, 2024
ষড়জ গীতা

সূত্রধর বৈশম্পায়ন জনমেজয়কে হস্তিনাপুরের ধারাবিবরণী বর্ণনা করেছিলেন। জ্যেষ্ঠ পাণ্ডব যুধিষ্ঠির হস্তিনাপুর রাজপ্রাসাদ থেকে স্বগৃহে প্রত্যাবর্ত্তন করেছেন। সেখানে বিদুর সহ তাঁর অপর চার ভ্রাতা সমবেত ছিলেন। যুধিষ্ঠির ধর্ম, অর্থ, কাম এই ত্রিবিধ পুরুষার্থের মধ্যে কোন্‌টি শ্রেষ্ঠ এই প্রশ্ন করেন। এই আলোচনায় নির্যাসটি ষড়জ গীতা। বিশদ

24th  June, 2024
ভয়

মুক্তপুরুষের পক্ষে জীবন-সংগ্রামের অর্থ কখনো ছিল না; কিন্তু আমাদের জন্য ইহার অর্থ আছে, কারণ নাম-রূপই জগৎ সৃষ্টি করে।
বিশদ

21st  June, 2024
শ্রীরামকৃষ্ণ

শ্রীরামকৃষ্ণের মধুরভাবের সাধনা ও আস্বাদনের কাহিনী বোধ করি বিচিত্রভর। মধুরভাব সাধনের সময় শ্রীরামকৃষ্ণ নিরন্তর ছয়মাস মেয়েদের মতো বেশভূষা করেছিলেন। ব্রজগোপীর ভাবে তিনি এতই তন্ময় হয়ে থাকতেন, যে, তাঁর পুরুষসত্তার অনুভূতি তখনকার মতো লোপ পেয়েছিল।
বিশদ

20th  June, 2024
ভারতসভ্যতায় ঐক্য ও অখণ্ডতা

“এই ভারতের মহামানবের সাগরতীরে”
বর্তমানকালে পৃথিবীর প্রত্যেক দেশেই পুস্তক, সংবাদপত্র ও প্রচার প্রভৃতিতে বিভিন্ন ভাষায় দেশের ঐক্য, অখণ্ডতা, সংহতি, অবিচ্ছিন্নতা, অসাম্প্রদায়িকতা ও অবৈষম্য প্রভৃতি শব্দের বহুল প্রয়োগ এবং তৎসহ এই পদসমূহের বাচ্যার্থের মহিমা দেশের কল্যাণ কামনায় বর্ণিত হইতে দেখা যায়।
বিশদ

19th  June, 2024
ডাক

প্রশ্ন: তাঁকে ডাকলে তিনি কি শোনেন? আমরা বুঝতে পারি না কেন?
উত্তর: তিনি শুনতে পাচ্ছেন কি না বুঝতে পারবে না। তাঁকে ডাকা correct বা incorrect হচ্ছে কিনা—এই নিয়ে ভেবো না। যেভাবেই তাঁকে ডাক না কেন তিনি বুঝতে পারবেন।
বিশদ

18th  June, 2024
আনন্দময়ীর আগমনে

এক অখণ্ড চৈতন্যশক্তি হ’তে অখিল বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডের সকল চিৎ ও জড় বস্তু উৎপন্ন হয়েছে এই সনাতনবাণী সুপ্রাচীন ভারতীয় সংস্কৃতির মূলমন্ত্র। এই চৈতন্যশক্তি এবং সর্ব্বশক্তিমান্‌ পরমাত্মা অভিন্ন। শক্তির মহিমা শক্তিমানেরই। বিশ্বের সর্ব্বত্রই বিশ্বব্যাপিনী শক্তির খেলা।
বিশদ

17th  June, 2024
দুঃখ

বৃথা দুঃখ গড়িয়া লইয়া অসহনীয় মর্ম্মদাহে নিরর্থক দহিয়া মরিও না। একটু ভাবিয়া দেখ ভাই, প্রকৃতই দুঃখিত হইবার সঙ্গত কারণ কিছু আছে কি না। প্রতীয়মান ব্যাপারের বাস্তবতার বিচার অণুমাত্র করিলাম না, কাণ্ডজ্ঞানের ব্যবহার করিতে চাহিলাম না, যাহা কিছু উত্তেজকতার মুখোশ পরিয়া সম্মুখে দাঁড়াইল, তাহারই দর্শনে অস্থির হইয়া পড়িলাম—এইরূপ মানসিক অধৈর্য্য প্রশংসনীয় নয়। বিশদ

15th  June, 2024
তমোগুণ

অজ্ঞান, আলস্য, জড়ত্ব, নিদ্রা, প্রমাদ, নির্বুদ্ধিতা প্রভৃতি তমোগুণের কাজ। এই সকলের দ্বারা সংসৃষ্ট পুরুষ কিছুই জানে না বা বোঝে না; কিন্তু নিদ্রিতের ন্যায় বা স্তম্ভের ন্যায় জড়বৎ অবস্থান করে। সত্ত্বগুণ বিশুদ্ধ জলের ন্যায় স্বচ্ছ; কিন্তু ইহা রজঃ ও তমোগুণের সহিত মিলিত হইয়া জীবের সংসারে যাতায়াতের কারণ হয়। বিশদ

14th  June, 2024
একনজরে
কুড়ি ওভারের ফরম্যাটে বিশ্বজয়ের রেশ এখনও টাটকা। তার মধ্যেই জিম্বাবোয়ে রওনা হল ভারতের তরুণ ব্রিগেড। মঙ্গলবার কোচ ভিভিএস লক্ষ্মণের সঙ্গে মুম্বই থেকে উড়ান ধরলেন ঋতুরাজ গায়কোয়াড়, অভিষেক শর্মা, রিয়ান পরাগ, আভেশ খান, রবি বিষ্ণোই, ওয়াশিংটন সুন্দর, তুষার দেশপাণ্ডেরা। ...

কাটোয়া মহকুমাজুড়ে সরকারি জমি চিহ্নিতকরণের কাজ শুরু হল। মূলত সরকারি খাসজমিগুলিতে বোর্ড লাগাচ্ছে প্রশাসন। ...

নয়া সমীকরণ নেপাল রাজনীতিতে। প্রধানমন্ত্রী পুষ্প কুমার দহল ওরফে প্রচণ্ডকে ক্ষমতাচ্যুত করতে হাত মেলালো নেপালি কংগ্রেস ও সিপিএন-ইউএমএল। সোমবার মধ্যরাতে বৈঠকে বসেন নেপালি কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট ...

পরাজয়ের কারণ অনুসন্ধান করতে পর্যালোচনা বৈঠক ডেকেছিলেন বিজেপির বারাসত সাংগঠনিক জেলার সভাপতি। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের কয়েক ঘণ্টা আগে সেই বৈঠক বাতিল করে দেওয়া হয়। এমনিতেই ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

পেশাগত উচ্চবিদ্যার শিক্ষায় শুভ। সাহিত্যচর্চায় মানসিক আনন্দ। কর্মোন্নতি ও আয় বৃদ্ধির যোগ। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৭৫৭: মীরজাফর-পুত্র মিরনের নির্দেশে মোহাম্মদী বেগ সিরাজউদ্দৌলাকে হত্যা করে
১৯১৯: বিশ্বভারতীর যাত্রা শুরু
১৯৩২: কবি স্বর্ণকুমারী দেবীর মৃত্যু
১৯৪১: চিত্র পরিচালক আদুর গোপালকৃষ্ণণের জন্ম
১৯৫২: সঙ্গীতশিল্পী, অভিনেতা, চলচ্চিত্র পরিচালক, চলচ্চিত্র প্রযোজক, সঙ্গীত প্রযোজক এবং সুরকার অমিত কুমারের জন্ম
১৯৬২: আলজেরিয়ার স্বাধীনতা লাভ
১৯৮০: ক্রিকেটার হরভজন সিংয়ের জন্ম
১৯৯৬: হিন্দি ছবির অভিনেতা রাজকুমারের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৬৯ টাকা ৮৪.৪৩ টাকা
পাউন্ড ১০৩.৮৪ টাকা ১০৭.৩০ টাকা
ইউরো ৮৮.১২ টাকা ৯১.২৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৩০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭২,৭০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,১০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৮,৪০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৮,৫০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৮ আষাঢ়, ১৪৩১, বুধবার, ৩ জুলাই, ২০২৪। দ্বাদশী ৫/২৮ দিবা ৭/১১। রোহিণী নক্ষত্র ৫৭/৫০ রাত্রি ৪/৮। সূর্যোদয় ৫/০/৬, সূর্যাস্ত ৬/২১/২২। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪০ গতে ১১/১৪ মধ্যে পুনঃ ১/৫৪ গতে ৫/২৭ মধ্যে। রাত্রি ৯/৫৪ মধ্যে পুনঃ ১২/২ গতে ১/২৭ মধ্যে। বারবেলা ৮/২০ গতে ১০/১ মধ্যে পুনঃ ১১/৪১ গতে ১/২১ মধ্যে। কালরাত্রি ২/২০ গতে ৩/৪০ মধ্যে। 
১৮ আষাঢ়, ১৪৩১, বুধবার, ৩ জুলাই, ২০২৪। দ্বাদশী দিবা ৭/৩। কৃত্তিকা নক্ষত্র প্রাতঃ ৫/১৬ পরে রোহিণী নক্ষত্র শেষরাত্রি ৪/৩৬। সূর্যোদয় ৫/০, সূর্যাস্ত ৬/২৩। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৩ গতে ১১/১৬ মধ্যে ও ১/৫৬ গতে ৫/২৮ মধ্যে এবং রাত্রি ৯/৫৬ মধ্যে ও ১২/৪ গতে ১/৩০ মধ্যে। কালবেলা ৮/২১ গতে ১০/১ মধ্যে ও ১১/৪২ গতে ১/২২ মধ্যে। কালরাত্রি ২/২১ গতে ৩/৪০ মধ্যে। 
২৬ জেলহজ্জ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
ইউরো কাপ: রোমানিয়াকে ৩-০ গোলে হারাল নেদারল্যান্ডস

02-07-2024 - 11:30:47 PM

ইউরো কাপ: রোমানিয়া ০-নেদারল্যান্ডস ৩ (৯০+৪ মিনিট)

02-07-2024 - 11:24:35 PM

ইউরো কাপ: রোমানিয়া ০-নেদারল্যান্ডস ২ (৮৩ মিনিট)

02-07-2024 - 11:19:05 PM

ইউরো কাপ: রোমানিয়া ০-নেদারল্যান্ডস ১ (৫৭ মিনিট)

02-07-2024 - 10:47:10 PM

হাতরাস কাণ্ডে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১১৬

02-07-2024 - 10:35:16 PM

ইউরো কাপ: রোমানিয়া ০-নেদারল্যান্ডস ১ (হাফটাইম)

02-07-2024 - 10:30:29 PM