Bartaman Patrika
অমৃতকথা
 

রামকৃষ্ণগতপ্রাণা

যখন ঠাকুর চলে গেলেন, আমারও ইচ্ছা হল, আমিও চলে যাই। তিনি দেখা দিয়ে বললেন, ‘না, তুমি থাক। অনেক কাজ বাকী আছে।’ শেষে দেখলুম, তাইতো, অনেক কাজ বাকী।
ঠাকুরের শরীরত্যাগের পর বৃন্দাবনে আছি। সকলেই তাঁর শোকে কাতর। একদিন রাত্রে ঠাকুর বলছেন, ‘তোমরা অত কাঁদছ কেন? আমি আর গেছি কোথা? এঘর আর ওঘর বৈ তো নয়?’ তখন কত হাঁটতে পারতুম। ঠাকুরের দেহ রাখার পর বৃন্দাবনে গিয়েছিলুম। তা হেঁটে হেঁটেই সব দর্শন করতুম। আহা, যোগেন ও আমরা বৃন্দাবনে কি আনন্দে কত জপ করতুম! চোখে মুখে মাছি বসে ঘা করে দিত—হুঁশ হত না। (বৃন্দাবনে) আমি রাধারমণের কাছে প্রার্থনা করেছিলুম, ‘ঠাকুর, আমার দোষদৃষ্টি ঘুচিয়ে দাও। আমি যেন কখনও কারও দোষ না দেখি।’ দোষ তো মানুষ করবেই। ও দেখতে নেই। ওতে নিজেরই ক্ষতি হয়। দোষ দেখতে দেখতে শেষে দোষই দেখে।
বৃন্দাবনে রেল থেকে নামছি। ছেলেরা আগে নেমেছে। গোলাপ গাড়ী থেকে জিনিসপত্র নামিয়ে দিচ্ছে। লাটুর হুঁকো-কলকেগুলো পড়েছিল, আমার হাতে দিয়েছে। লক্ষ্মী বলছে, ‘এই তোমার হুঁকো-কলকে ধরা হয়ে গেল।’ আমিও ‘ঠাকুর, ঠাকুর, এই আমার হুঁকো-কলকে ধরা হয়ে গেল’ বলে ধুপ করে মাটিতে ফেলে দিয়েছি।
একদিন ঠাকুর ছেলে-যোগেনকে দীক্ষা দেবার কথা বললেন। শুনে আমার কেমন একটু ভয় হল, লজ্জাও করতে লাগল। প্রথম দিন দেখে ভাবলুম, এ আবার কি? লোকেই বা মনে করবে কি? সকলে বলবে, ‘মা এরই মধ্যে শিষ্য করতে লাগলেন।’ ওপর ওপর তিনদিন ঠাকুর ঐ একই কথা বলেন, ‘আমি ওকে দীক্ষা দিইনি, তুমি দাও।’ কি মন্ত্র দিতে হবে তাও বলে দিলেন। আমি তখন ছেলে-যোগেনের সঙ্গে কথা কই না। ঠাকুর মেয়ে-যোগেনকে দিয়ে তাকে বলতে বললেন। আমি তখন মেয়ে-যোগেনকে ঐকথা বলি। সে ছেলে-যোগেনকে জিজ্ঞাসা করে জানে যে, ঠাকুর তাকে মন্ত্র দেননি।ঠাকুর ছেলে-যোগেনকেও দেখা দিয়ে আমার কাছে মন্ত্র নিতে বলেছেন। সে ঐকথা আমার কাছে বলতে সাহস করেনি। যখন দেখলুম দুজনকেই বলেছেন, তখন তাকে মন্ত্র দিই। এই ছেলে-যোগেন হতে আমার দীক্ষা দেওয়া আরম্ভ হয়। ছেলে-যোগেন আমার খুব সেবা করেছে; তেমনটি আর কেউ করতে পারবে না। ঠাকুরের শরীরত্যাগের পর আমি যখন কাশী এসেছিলুম তখন বেণীমাধবের ধ্বজার উপর উঠেছিলুম। হরিদ্বারে চণ্ডীর পাহাড় আর পুষ্করে সাবিত্রী পাহাড়েও উঠেছিলুম। ওরা ভাস্করানন্দের কথা বলছিল। আমিও (কাশীতে) তাঁকে দেখতে গিয়েছিলুম। সঙ্গে অনেক মেয়েরা ছিল। ভাস্করানন্দের ওখানে যখন গেলুম, দেখি নির্বিকার মহাপুরুষ উলঙ্গ হয়ে বসে আছেন। আমরা যেতেই মেয়েদের সব বললেন, ‘শঙ্কা মৎ কর মায়ী, তোমরা সব জগদম্বা, সরম কেয়া? এই ইন্দ্রিয়টি? এর জন্যে? এ তো হাতের পাঁচটি আঙুল যেমন তেমন একটি।’ আহা, কি নির্বিকার মহাপুরুষ! শীত-গ্রীষ্মে সমান উলঙ্গ হয়ে বসে আছেন।
ঠাকুরের চুল কি কম জিনিস! তাঁর শরীরত্যাগের কিছুদিন পরে যখন কাশী হয়ে প্রয়াগ যাই, তখন তাঁর চুল তীর্থে দেবার জন্যে সঙ্গে নিয়েছিলুম। গঙ্গা-যমুনা-সঙ্গমের স্থির জলের কাছে ঐ চুল হাতে নিয়ে জলে দেব মনে করছি, এমন সময় হঠাৎ একটি ঢেউ উঠে ওটি আমার হাত থেকে নিয়ে আবার জলে মিলিয়ে গেল। তীর্থ পবিত্র হবার জন্যে তাঁর চুল আমার হাত থেকে নিয়ে গেল। ঠাকুর বলেছিলেন, ‘দেখ, কারও কাছে একটি পয়সার জন্যেও চিৎহাত করো না; তোমার মোটা ভাত কাপড়ের অভাব হবে না। একটি পরসার জন্যে যদি কারও কাছে হাত পাত, তবে তার কাছে মাথাটি কেনা হয়ে থাকবে। বরং পরভাতা ভাল, পরঘোরো ভাল নয়। তোমাকে ভক্তেরা যে যেখানেই নিজেদের বাড়ীতে আদর করে রাখুক না কেন, কামারপুকুরের নিজের ঘরখানি কখনও নষ্ট করো না। তুমি আমার-পুকুরে থাকবে। শাক বুনবে; শাকভাত খাবে আর হরিনাম করবে।’
অভয়া দাশগুপ্ত সংকলিত ‘শ্রীশ্রীসারদাদেবী : আত্মকথা’ থেকে
12th  August, 2019
শ্রীরামকৃষ্ণ

দক্ষিণেশ্বরের আনন্দের দিনগুলি ছিল ভক্তসমাগমে মুখর। লীলাময় শ্রীরামকৃষ্ণের টানে আনন্দের হাটবাজার জমে উঠেছিল। অকস্মাৎ গলরোগের প্রকোপে ক্লিষ্ট শ্রীরামকৃষ্ণকে ভক্তেরা কলকাতায় নিয়ে এলেন। ২৬ সেপ্টেম্বর ১৮৮৫ থেকে ১৬ আগস্ট ১৮৮৬—শ্যামপুকুরবাটী ও কাশীপুর উদ্যানবাটীতে তাঁর মর্তলীলার অন্তিম অধ্যায়। বিশদ

ভাব

দেখ, ঐ গঙ্গার বুকে মেঘে ঢাকা চাঁদের কিরণ পড়েছে—গঙ্গা, তারপর বনানী, তারপর আকাশ। এই চাঁদের কিরণ, আকাশ, গঙ্গা, সব কয়েকটি একত্র হয়ে বড় শোভা হয়েছে! কি এক ভাব প্রাণে খেলছে, প্রকাশ করতে পাচ্ছি না। সে ভাবটি কি? বিশদ

07th  May, 2024
আত্মসুখ-সাধন

ব্রহ্মচারীর লক্ষ্য থাকে আত্মসুখ-বর্জ্জনে। অসংযমীর লক্ষ্য থাকে আত্মসুখ-সাধনে। দুই ব্যক্তির মধ্যে লক্ষ্যগত এই নিদারুণ পার্থক্যের দরুণ একই আন্দোলনে দুই জনের কর্ম্মরীতি এবং কর্ম্ম-পরিণতির মধ্যে দুইটী পৃথক্‌ রূপের প্রকাশ হয়। বিশদ

06th  May, 2024
উপলব্ধি

লীলাপ্রসঙ্গকার স্বামী সারদানন্দ লিখেছেন: সর্বধর্মমতে সিদ্ধ হবার পর ঠাকুরের কয়েকটি ‘অসাধারণ উপলব্ধি’ হয়। তার মধ্যে একটি হল এই: জগদম্বার হস্তের যন্ত্রস্বরূপ হয়ে, স্বীয় জীবনে প্রকাশিত উদারমতের উপযুক্ত অধিকারীদের নিয়ে একটি নতুন সম্প্রদায় তাঁকে গড়তে হবে। বিশদ

05th  May, 2024
আত্মোৎকর্ষ

দেশের বালক ও কিশোর সম্প্রদায় প্রচ্ছন্ন পাপে প্রতিদিন উৎসন্নে যাইতেছে। কোনও অভিভাবক বা শিক্ষকের এই দিকে দৃষ্টি নাই, বুঝি বা অধিকাংশ স্থলেই দৃষ্টি দিবার মত যোগ্যতাও নাই। মোহ-বিভ্রান্ত অভিভাবকেরা সন্তানের বুদ্ধির উৎকর্ষ ঘটাইতে যাইয়া পাশ্চাত্য শিক্ষার আলেয়ার আলো অনুসরণ করিতেছেন বিশদ

04th  May, 2024
ভক্তসঙ্গ

তোমার ভক্তসঙ্গ দুর্লভ, ভক্তসঙ্গ ক’রে ঠিক বুঝতে পারি না, তুমি কেমন! বৈষ্ণব যিনি তিনি ‘বিষ্ণুই সব আর কেউ কিছু নন’ ইত্যাদি বলেন। শৈব ভক্ত উচ্চকণ্ঠে ঘোষণা করেন, বিষ্ণু শিবের কিঙ্কর হবার যোগ্য নন। শক্তিভক্ত বলেন—আমরাই সকলের বড়। বিশদ

03rd  May, 2024
বিশ্বাস

পরমেশ্বরের অস্তিত্বে অবিশ্বাস করিও না। কারণ, এই অবিশ্বাস তোমাকে কোন সম্পদই দিবে না। বিশ্বাস সর্ব্বসম্পদের আকর। কে জগৎকে সৃষ্টি করিলেন, কে বিশ্বজগৎ জুড়িয়া প্রতি অন্তরে বাস করিতেছেন, তাহাকে পাইবার জন্য জীব পতির সহিত, পত্নীর সহিত, ভ্রাতার সহিত, ভগিনীর সহিত, বন্ধুর সহিত, বান্ধবীর সহিত স্নেহ-প্রেম-দয়া-মায়া-মমতার অনুশীলন করিয়া যাইতেছে, পশু-পক্ষী তাহা জানে না।
বিশদ

01st  May, 2024
সাধন

হে হরে! হে মুকুন্দ মুরারে! বল আর কত কাল এমনি করে তোমার আশা পথ চেয়ে থাকবো? তোমার চরণমন্দাকিনী ধারায়, আমায় অভিষিক্ত কর। তোমার পদ-কমল হতে শুদ্ধ-সত্ত্ব-রূপা সুরধুনী—আমার শিরে পতিত হয়ে আমাকে পবিত্র করুক। বিশদ

30th  April, 2024
শ্রীকৃষ্ণ

নিজ ক্রোড়ের নিকট উদ্ধবকে টানিয়া বসাইয়া নিজের শ্রীহস্তদ্বয়ের মধ্যে চাপিয়া ধরিয়া উদ্ধবের দক্ষিণ কর, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কহিতে লাগিলেন অতি করুণকণ্ঠে— গচ্ছোদ্ধব! ব্রজং সৌম্য! পিত্রোর্নঃ প্রীতিমাবহ।/ গোপীনাং মদ্বিয়োগাধিং মৎসন্দেশৈঃ বিমোচয়।। বিশদ

29th  April, 2024
ভাগবত–ধর্ম

ভাগবত-ধর্মের ভিত্তি প্রধানতঃ ভাগবত-গ্রন্থ। ভাগবত গ্রন্থের আরম্ভ ‘জন্মাদ্যস্য যতঃ’ এই বাক্য লইয়া। বেদান্তসূত্রের দ্বিতীয় সূত্র ‘জন্মাদ্যস্য যতঃ’। ইহাতে বোঝা যায় ভাগবতগ্রন্থ বেদান্তভিত্তিক। ভাগবতগ্রন্থকে বেদবৃক্ষের গলিত ফল বলা হইয়াছে। বিশদ

28th  April, 2024
প্রেম

এ বৎসর দিনগুলি কি সুন্দরভাবেই না কাটিয়াছে! এইসব দিনেই যে, আদর্শ বাস্তবে পরিণত হইয়াছে! প্রথমে নদীতীরে বেলুড়ের কুটীরে, তারপর হিমালয়বক্ষে নৈনিতাল ও আলমোড়ায়, পরিশেষে কাশ্মীরে নানাস্থানে পরিভ্রমণ-কালে সর্বত্রই এমন সব সময় আসিয়াছিল যাহা কখনো ভুলিবার নয়, এমন সব কথা শুনিয়াছি যাহা আমাদের মনে সারাজীবন ধরিয়া প্রতিধ্বনিত হইতে থাকিবে। আর অন্তত জাগরূক থাকিবে বারেকের জন্য লব্ধ সেই চকিত দিব্যদর্শন! বিশদ

27th  April, 2024
বেদের অগ্নিসূক্ত

মন্ত্রস্য অয়মারম্ভ: বেদের শেষাংশ বা মুখ্যাংশ উপনিষদ্‌। উপনিষদে স্থাপিত হইয়াছে ব্রহ্মতত্ত্ব। বেদান্ত উপনিষদের সংক্ষিপ্তসার। বেদান্তে উপাস্য ব্রহ্ম। বেদ-সংহিতা দেববাদী। বেদান্ত ব্রহ্মবাদী।
বিশদ

26th  April, 2024
শ্রবণ

শ্রবণ, কীর্ত্তন, স্মরণ, পাদসেবন, অর্চ্চন, বন্দন, দাস্য, সখ্য, আত্মনিবেদন,—ভক্ত প্রহ্লাদ এই নববিধা ভক্তির কথা বলেছেন। এই নববিধা ভক্তি যার হবে, সে তোমার কৃপা লাভ করবেই। যতক্ষণ শ্রবণদুটির শ্রবণশক্তি আছে, ততক্ষণ শুনতে হবে—তোমার রূপ, গুণ, লীলা ও তোমার নাম।
বিশদ

25th  April, 2024
ধ্যান

ধ্যান করবার সময় একটা আনন্দময় স্বরূপ চিন্তা করে নিতে হবে—তাতে nerves (স্নায়ুগুলো) soothed (শান্ত) হয়ে যাবে। ইষ্টমূর্তিকে সহাস্য আনন্দময় ভেবে চিন্তা করতে হয়, নইলে শুঁটকো ধ্যান হয়ে যাবে। আর সময় নষ্ট করিস নে। রিপু সব প্রবল হয়ে রয়েছে। বিশদ

24th  April, 2024
জয়-পরাজয়

শ্রীকৃষ্ণের লীলা একটি খেলার মতন তাহা পূর্বেই বলিয়াছি। আমাদের লৌকিক খেলাতেও চারিটি পক্ষ থাকে। সপক্ষ, বিপক্ষ, সুহৃৎপক্ষ ও তটস্থ পক্ষ। মনে করুন ফুটবল খেলা হইতেছে। ইহাতে সপক্ষ ও বিপক্ষ আমরা সকলেই বুঝি। সুহৃৎপক্ষ একটু বোঝানো দরকার।
বিশদ

22nd  April, 2024
মাধুকরী

কাশীপুর উদ্যানবাটীতে থাকাকালীন শ্রীরামকৃষ্ণ একবার তাঁর ত্যাগী সন্তানদের মাধুকরী করতে পাঠালেন। কারণ, ভিক্ষান্ন শুদ্ধ অন্ন। ভিক্ষায় বেরিয়ে প্রথমেই তাঁরা গেলেন মায়ের কাছে। স্বামী লোকেশ্বরানন্দজী এই প্রসঙ্গে লিখেছেন: “ত্যাগীই ত্যাগের মর্যাদা দিতে জানে। বিশদ

21st  April, 2024
একনজরে
২ মে ২০১৮। উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ সেমি-ফাইনালের ফিরতি পর্বের লড়াই। মাদ্রিদের সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে দুরন্ত লড়াই মেলে ধরে বায়ার্ন মিউনিখ। ...

জ্যাক অলিভল প্রোডাক্টস প্রাইভেট লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা এবং চেয়ারম্যান রসময় দাস মঙ্গলবার প্রয়াত হয়েছেন। তাঁর স্ত্রী তপতী দাস এবং দুই পুত্র রাজর্ষি দাস ও রীতেশ দাস ...

রানিগঞ্জের কয়লাখনি অঞ্চলে ধস দুর্গতদের অবিলম্বে পুনর্বাসন চান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই সংক্রান্ত প্রকল্পের কাজ দ্রুত শেষ আসানসোলে দলের নেতৃত্বকে নির্দেশও দিলেন তিনি। পাশাপাশি আঙুল তুললেন কেন্দ্রের বিরুদ্ধেও।  ...

বনগাঁ মহকুমার বনগাঁ, বাগদা, গাইঘাটা কিংবা নদীয়ার কল্যাণী বা হরিণঘাটা, উত্তর ২৪ পরগনার স্বরূপনগর মূলত কৃষিপ্রধান এলাকা। এইসব এলাকায় উৎপাদিত ফসল দেশের বিভিন্ন প্রান্তে পৌঁছতে ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

শেয়ার ও বিমা সূত্রে অর্থাগম হতে পারে। কাজের প্রসার ও নতুন কর্মলাভের সম্ভাবনা। বিদ্যা হবে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব রেডক্রস দিবস
বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবস
১৭৯৪ - ফ্রান্সের রসায়ন বিজ্ঞানের জনক এ্যান্থেনিও লেভিকে ফাঁসিতে ঝোলানো হয়েছিল
১৮২৮- রেড ক্রস এর প্রতিষ্ঠাতা জিন হেনরি ডুনন্টের জন্ম
১৮৬১ - বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্ম
১৮৬৩ - ভারতে প্রথম রেডক্রস দিবস উদযাপিত হয়
১৯০২ - দক্ষিণ ফ্রান্সে অবস্থিত একটি পাহাড় থেকে বিকট শব্দে হঠাৎ অগ্ন্যুৎপাত শুরু হওয়ায় সেন পিয়ারে নামের একটি শহর সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে যায়
১৯২৯- শাস্ত্রীয় সঙ্গীতশিল্পী গিরিজা দেবীর জন্ম
১৯৫৩- গায়ক রেমো ফার্নাডেজের জন্ম
১৯৬২- জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়িতে রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় উদ্বোধন
১৯৭০ – প্রাক্তন অস্ট্রেলীয় ক্রিকেট তারকা মাইকেল বেভানের জন্ম
১৯৮১ - কলকাতা হাইকোর্টের প্রথম ভারতীয় স্থায়ী প্রধান বিচারপতি ফণিভূষণ চক্রবর্তীর মৃত্যু
১৯৯৩ - অস্ট্রেলীয় ক্রিকেট তারকা প্যাট কামিন্সের জন্ম
১৯৯৬ - দক্ষিণ আফ্রিকায় বর্ণবৈষম্য যুগের পরবর্তী নতুন সংবিধান চালু হয়
২০০৮ -  অভিনেতা,পরিচালক ও নাট্যব্যক্তিত্ব জ্ঞানেশ মুখোপাধ্যায়ের মৃত্যু
২০২৩ - সাহিত্যিক সমরেশ মজুমদারের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৬৬ টাকা ৮৪.৪০ টাকা
পাউন্ড ১০৩.১৭ টাকা ১০৬.৬২ টাকা
ইউরো ৮৮.৩৮ টাকা ৯১.৫১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,২০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭২,৫৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৮,৯৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮১,৬৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮১,৭৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৫ বৈশাখ, ১৪৩১, বুধবার, ৮ মে ২০২৪। অমাবস্যা ৯/৩০ দিবা ৮/৫২। ভরণী নক্ষত্র ২১/১৫ দিবা ১/৩৪। সূর্যোদয় ৫/৩/৪২, সূর্যাস্ত ৬/২/২৯। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৪৭ মধ্যে পুনঃ ৯/২৩ গতে ১১/৮ মধ্যে পুনঃ ৩/২৭ গতে ৫/১০ মধ্যে। রাত্রি ৬/৪৬ গতে ৮/৫৯ মধ্যে পুনঃ ১/২৪গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ১/৪৩ গতে ৩/২৭ মধ্যে। রাত্রি ৮/৫৯ গতে ১০/২৭ মধ্যে। বারবেলা ৮/১৮ গতে ৯/৫৫ মধ্যে পুনঃ ১১/৩৩ গতে ১/১১ মধ্যে। কালরাত্রি ২/১৮ গতে ৩/৪০ মধ্যে। 
২৫ বৈশাখ, ১৪৩১, বুধবার, ৮ মে ২০২৪। অমাবস্যা দিবা ৮/৪৮। ভরণী নক্ষত্র দিবা ১/৫৬। সূর্যোদয় ৫/৪, সূর্যাস্ত ৬/৪। অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৫ গতে ১১/৮ মধ্যে ও ১/৪৭ গতে ৫/২০ মধ্যে এবং রাত্রি ৯/৪৭ মধ্যে ও ১১/৫৬ গতে ১/২২ মধ্যে। কালবেলা ৮/১৯ গতে ৯/৫৭ মধ্যে ও ১১/৩৪ গতে ১/১১ মধ্যে। কালরাত্রি ২/১৯ গতে ৩/৪২ মধ্যে। 
২৮ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: ২৪ রানে আউট ক্রুণাল পান্ডিয়া, লখনউ ৬৬/৪ (১১.২ ওভার), বিপক্ষ হায়দরাবাদ

08:43:15 PM

আইপিএল: ২৯ রানে আউট লোকেশ রাহুল, লখনউ ৫৭/৩ (১০ ওভার), বিপক্ষ হায়দরাবাদ

08:36:02 PM

আইপিএল: ৩ রানে আউট স্টোইনিস, লখনউ ২১/২ (৪.২ ওভার), বিপক্ষ হায়দরাবাদ

08:07:00 PM

আইপিএল: ২ রানে আউট ডিকক, লখনউ ১৩/১ (২.১ ওভার), বিপক্ষ হায়দরাবাদ

07:54:23 PM

আইপিএল: লখনউ ৩/০ (১ ওভার), বিপক্ষ হায়দরাবাদ

07:46:42 PM

আইপিএল: হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে টসে জিতে প্রথমে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত লখনউয়ের

07:13:59 PM