গুরুজনের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা ও মানসিক উদ্বেগ। কাজকর্মে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। বয়স্কদের স্বাস্থ্য সমস্যা ... বিশদ
ব্রাত্য বসু বলেন, যে যোগ্য শিক্ষকরা এতদিন ধরে এই লড়াই চালিয়েছেন তাঁরা ভেঙে পড়বেন না। আজ প্রমাণিত হয়েছে সত্যমেব জয়তে। এটা একটা আইনি প্রসেস। আর এতে আমরা অত্যন্ত আত্মবিশ্বাসী ছিলাম।’ শুধু তাই নয়, ভারতে যেসব জায়গায় বিজেপি বিরোধী সরকার রয়েছে সেখানে কোর্টকে হাতিয়ার করে সেখানকার সরকারকে হেনস্থা করা হচ্ছে বলেও তিনি দাবি করেন। এমনকী সেইসব আদালতের অনেকেই সুপ্রিম কোর্টে যাওয়ার জন্য কিংবা বিজেপির প্রার্থী হওয়ার জন্য, সরকারকে নানাভাবে অপদস্ত করা হচ্ছে বলে জানান। তিনি বলেন, আজকের রায় সুপ্রিম কোর্ট প্রমাণ করে দিয়েছে বিচারের বাণী নীরবে নিভৃতে কাঁদে না। বিচারের বাণী সজোরে সোচ্চারে নিপীড়িতদের পাশে দাঁড়ায়।’
নিয়োগের ইস্যুতে এসএসসির নানা কথাকে বিকৃত করা হয়েছে। বুধবার সাংবাদিক সম্মেলন করে এসএসসি সমস্ত কিছু পরিষ্কার করবে বলে ব্রাত্য বসু জানান। তিনি বলেন, ‘একবারও ভেবে দেখা হয়নি এসএসসির যিনি বর্তমান চেয়ারম্যান তিনি সেই সময়ে দায়িত্বে ছিলেন না। তাই তার লুকোনোরও কোনও দায় নেই। উপরমহল থেকে কোনও নির্দেশও ছিল না।’এই নিয়োগ দুর্নীতির দায় নিয়ে ব্রাত্য বসু বলেন, ‘এই দায় যাঁদের, শিক্ষাদপ্তরের সেই একটা বড় অংশ বর্তমানে কারাবাস করছেন। তাই আগামী দিনে আমরা নতুন কোনও নিয়োগ করলে তা সম্পূর্ণ স্বচ্ছভাবে ও মেধার ভিত্তিতে হবে।’
পাশাপাশি মহুয়া মৈত্রের সমর্থনে বিজেপিকে আক্রমণ করে ব্রাত্য বসু বলেন, ‘কে রাজমাতা, কে রানিমা আমি জানি না। আমরা গণতান্ত্রিক দেশে বাস করি। আর কেউ যদি, আপনারা কী খাবেন তা নিয়ন্ত্রণ করতে আসে তাহলে তাদের বলে দেবেন তারা যেন এখানে ভোট চাইতে না আসে।’