Bartaman Patrika
অমৃতকথা
 

শ্রবণ

শ্রবণ, কীর্ত্তন, স্মরণ, পাদসেবন, অর্চ্চন, বন্দন, দাস্য, সখ্য, আত্মনিবেদন,—ভক্ত প্রহ্লাদ এই নববিধা ভক্তির কথা বলেছেন। এই নববিধা ভক্তি যার হবে, সে তোমার কৃপা লাভ করবেই। যতক্ষণ শ্রবণদুটির শ্রবণশক্তি আছে, ততক্ষণ শুনতে হবে—তোমার রূপ, গুণ, লীলা ও তোমার নাম। তোমার কথাতেই কর্ণযুগলকে পূর্ণ করে রাখতে হবে। অন্য কথা যেন কোনরূপে কর্ণে প্রবেশ না করে। মরি মরি, সে কি অপূর্ব অবস্থা! কর্ণ আর কোন শব্দ শুনতে চাবে না, তাকে জোর করে শোনাতে গেলেও সে হৃদয়োত্থিত রামনাম অথবা অনাহত নাদে ডুবে থাকবে। কত কথা বলে যে রসনা দুষ্টা হয়ে গেছে, সে রসনা যেদিন অন্য সব কথা ত্যাগ করে কেবল অহরহঃ অবিরাম তোমার নামকীর্ত্তন করবে, লীলা পাঠ করবে, গুণ কীর্ত্তন করবে, সেদিন রসনার ‘রসন’ নাম সার্থক হবে। সদাসর্ব্বদা নাম করতে করতে কণ্ঠ শব্দহারা হয়ে যাবে, সহস্রার-গলিত অমৃতধারায় রসনা স্বতই সরসা থাকবে। শব্দ উচ্চারণের স্পৃহাই থাকবে না।
তারপর—স্মরণ—যা শ্রবণ করা যায়, যা বলা যায়, তাই তো স্মরণ হয়। সর্ব্বদা যে তোমার নাম, লীলা, গুণ শ্রবণ করে, তার আর স্মরণের জন্য চিন্তা করতে হয় না, স্মরণই সঙ্গে সঙ্গে তার ইষ্টকে স্মরণ করিয়া দেয়। প্রথম যখন শ্রবণ কীর্ত্তন চলে, তখন স্মরণ পূর্ব্ব সংস্কারে ঘুরে বেড়ায়। তারপর অবিরত শ্রবণ কীর্ত্তন করতে করতে যখন নাম-রূপ-লীলার সংস্কার দৃঢ় হয়ে যায়, তখন ইচ্ছা না করলেও স্মরণ ভুল হয় না। শ্রবণের দ্বারা জানা গেছে, অতিপাতকীও যদি তোমার নাম নেয়, সেও তোমার কৃপালাভে সমর্থ হয়। অতি দুরাচার অজামিল মরণকালে পুত্রকে নারায়ণ বলে ডেকে বৈকুণ্ঠ গমন করেছিল। দস্যু রত্নাকর অর্থের জন্য স্ত্রীহত্যা, ব্রহ্মহত্যা, আরও কত মহাপাপ করেছিল, তারপর সপ্তঋষির মুখে তোমার ‘রাম’ এই নাম শুনেছিল মাত্র, বলতে পারে নি। তার জিহ্বা রামনাম উচ্চারণে সমর্থ হয় নি। ‘মরা মরা’ এই মহামন্ত্র জপ করে রত্নাকর ব্রহ্মর্ষি বাল্মীকি হয়েছিলেন। গধ্রগণিকা তোমার আশ্রয় লাভে মুক্ত হয়েছিল। নর-খাদক রাক্ষস, বনের বানর, চণ্ডাল গুহক, ঘৃণ্য-জন্মা শবরী—তাহারও তোমার কৃপায় বঞ্চিত হয়নি। পিশাচ ঘণ্টাকর্ণ অহরহঃ ‘হরে! মুরারে! মধুকৈটভারে! হে মাধব! হে মুকুন্দ! হে নারায়ণ!’—তোমার এই নামসকল উচ্চারণ করে তোমার দেখা পেয়েছিল।
এইসব কথা শুনতে শুনতে, বলতে বলতে, স্মরণ করতে করতে আপনা আপনিই এরূপ আশ্রয়দাতার পদে মাথা লুটিয়ে পড়ে। আমি যতই কুকর্ম্মান্বিত হই না কেন, আমার একজন আছেন, আমার দোষ নষ্ট করে আমায় পবিত্র করবার শক্তি তাঁর আছে—যখন নিশ্চয় রূপে জানা যায়, তখন তাঁর পদসেবার স্পৃহা অন্তরে জেগে উঠে। কিন্তু যে ধ্বজবজ্রাঙ্কুশ কমল চিহ্ন শোভিত পাদপদ্মদুটি যোগিগণ ধ্যানে ধরতে পারেন না, সে পদ সেবন কেমন করে করবো? সে অভয় পদ দুটি কোথা পাব? চিন্তা ভক্তকে বড় কাতর করে তোলে, তখন মন সেই চরণরত্ন লাভ করবার জন্য হৃদি রত্নাকরেই ডুব দেয়।
‘শ্রীওঙ্কারনাথ-রচনাবলী’(১৪ খণ্ড) থেকে
25th  April, 2024
আত্মোৎকর্ষ

দেশের বালক ও কিশোর সম্প্রদায় প্রচ্ছন্ন পাপে প্রতিদিন উৎসন্নে যাইতেছে। কোনও অভিভাবক বা শিক্ষকের এই দিকে দৃষ্টি নাই, বুঝি বা অধিকাংশ স্থলেই দৃষ্টি দিবার মত যোগ্যতাও নাই। মোহ-বিভ্রান্ত অভিভাবকেরা সন্তানের বুদ্ধির উৎকর্ষ ঘটাইতে যাইয়া পাশ্চাত্য শিক্ষার আলেয়ার আলো অনুসরণ করিতেছেন বিশদ

ভক্তসঙ্গ

তোমার ভক্তসঙ্গ দুর্লভ, ভক্তসঙ্গ ক’রে ঠিক বুঝতে পারি না, তুমি কেমন! বৈষ্ণব যিনি তিনি ‘বিষ্ণুই সব আর কেউ কিছু নন’ ইত্যাদি বলেন। শৈব ভক্ত উচ্চকণ্ঠে ঘোষণা করেন, বিষ্ণু শিবের কিঙ্কর হবার যোগ্য নন। শক্তিভক্ত বলেন—আমরাই সকলের বড়। বিশদ

03rd  May, 2024
বিশ্বাস

পরমেশ্বরের অস্তিত্বে অবিশ্বাস করিও না। কারণ, এই অবিশ্বাস তোমাকে কোন সম্পদই দিবে না। বিশ্বাস সর্ব্বসম্পদের আকর। কে জগৎকে সৃষ্টি করিলেন, কে বিশ্বজগৎ জুড়িয়া প্রতি অন্তরে বাস করিতেছেন, তাহাকে পাইবার জন্য জীব পতির সহিত, পত্নীর সহিত, ভ্রাতার সহিত, ভগিনীর সহিত, বন্ধুর সহিত, বান্ধবীর সহিত স্নেহ-প্রেম-দয়া-মায়া-মমতার অনুশীলন করিয়া যাইতেছে, পশু-পক্ষী তাহা জানে না।
বিশদ

01st  May, 2024
সাধন

হে হরে! হে মুকুন্দ মুরারে! বল আর কত কাল এমনি করে তোমার আশা পথ চেয়ে থাকবো? তোমার চরণমন্দাকিনী ধারায়, আমায় অভিষিক্ত কর। তোমার পদ-কমল হতে শুদ্ধ-সত্ত্ব-রূপা সুরধুনী—আমার শিরে পতিত হয়ে আমাকে পবিত্র করুক। বিশদ

30th  April, 2024
শ্রীকৃষ্ণ

নিজ ক্রোড়ের নিকট উদ্ধবকে টানিয়া বসাইয়া নিজের শ্রীহস্তদ্বয়ের মধ্যে চাপিয়া ধরিয়া উদ্ধবের দক্ষিণ কর, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কহিতে লাগিলেন অতি করুণকণ্ঠে— গচ্ছোদ্ধব! ব্রজং সৌম্য! পিত্রোর্নঃ প্রীতিমাবহ।/ গোপীনাং মদ্বিয়োগাধিং মৎসন্দেশৈঃ বিমোচয়।। বিশদ

29th  April, 2024
ভাগবত–ধর্ম

ভাগবত-ধর্মের ভিত্তি প্রধানতঃ ভাগবত-গ্রন্থ। ভাগবত গ্রন্থের আরম্ভ ‘জন্মাদ্যস্য যতঃ’ এই বাক্য লইয়া। বেদান্তসূত্রের দ্বিতীয় সূত্র ‘জন্মাদ্যস্য যতঃ’। ইহাতে বোঝা যায় ভাগবতগ্রন্থ বেদান্তভিত্তিক। ভাগবতগ্রন্থকে বেদবৃক্ষের গলিত ফল বলা হইয়াছে। বিশদ

28th  April, 2024
প্রেম

এ বৎসর দিনগুলি কি সুন্দরভাবেই না কাটিয়াছে! এইসব দিনেই যে, আদর্শ বাস্তবে পরিণত হইয়াছে! প্রথমে নদীতীরে বেলুড়ের কুটীরে, তারপর হিমালয়বক্ষে নৈনিতাল ও আলমোড়ায়, পরিশেষে কাশ্মীরে নানাস্থানে পরিভ্রমণ-কালে সর্বত্রই এমন সব সময় আসিয়াছিল যাহা কখনো ভুলিবার নয়, এমন সব কথা শুনিয়াছি যাহা আমাদের মনে সারাজীবন ধরিয়া প্রতিধ্বনিত হইতে থাকিবে। আর অন্তত জাগরূক থাকিবে বারেকের জন্য লব্ধ সেই চকিত দিব্যদর্শন! বিশদ

27th  April, 2024
বেদের অগ্নিসূক্ত

মন্ত্রস্য অয়মারম্ভ: বেদের শেষাংশ বা মুখ্যাংশ উপনিষদ্‌। উপনিষদে স্থাপিত হইয়াছে ব্রহ্মতত্ত্ব। বেদান্ত উপনিষদের সংক্ষিপ্তসার। বেদান্তে উপাস্য ব্রহ্ম। বেদ-সংহিতা দেববাদী। বেদান্ত ব্রহ্মবাদী।
বিশদ

26th  April, 2024
ধ্যান

ধ্যান করবার সময় একটা আনন্দময় স্বরূপ চিন্তা করে নিতে হবে—তাতে nerves (স্নায়ুগুলো) soothed (শান্ত) হয়ে যাবে। ইষ্টমূর্তিকে সহাস্য আনন্দময় ভেবে চিন্তা করতে হয়, নইলে শুঁটকো ধ্যান হয়ে যাবে। আর সময় নষ্ট করিস নে। রিপু সব প্রবল হয়ে রয়েছে। বিশদ

24th  April, 2024
জয়-পরাজয়

শ্রীকৃষ্ণের লীলা একটি খেলার মতন তাহা পূর্বেই বলিয়াছি। আমাদের লৌকিক খেলাতেও চারিটি পক্ষ থাকে। সপক্ষ, বিপক্ষ, সুহৃৎপক্ষ ও তটস্থ পক্ষ। মনে করুন ফুটবল খেলা হইতেছে। ইহাতে সপক্ষ ও বিপক্ষ আমরা সকলেই বুঝি। সুহৃৎপক্ষ একটু বোঝানো দরকার।
বিশদ

22nd  April, 2024
মাধুকরী

কাশীপুর উদ্যানবাটীতে থাকাকালীন শ্রীরামকৃষ্ণ একবার তাঁর ত্যাগী সন্তানদের মাধুকরী করতে পাঠালেন। কারণ, ভিক্ষান্ন শুদ্ধ অন্ন। ভিক্ষায় বেরিয়ে প্রথমেই তাঁরা গেলেন মায়ের কাছে। স্বামী লোকেশ্বরানন্দজী এই প্রসঙ্গে লিখেছেন: “ত্যাগীই ত্যাগের মর্যাদা দিতে জানে। বিশদ

21st  April, 2024
কথা

ওগো আমার দেবতা, ওগো আমার সর্ব্বস্বের সর্ব্বস্ব; তুমি এস। একবার এস, একবার স্পর্শ কর, একবার কথা কও। আহা তোমার কথা বড় মিষ্টি, বড় আশ্বাসপ্রদ, তোমার কথা শুনলে আমি সব ভুলে যাই, কথা কও কথা কও। এখানে তো’ আর কেউ নেই, তুমি আর আমি, কও—কথা কও।
বিশদ

20th  April, 2024
মহোৎসব

বরানগর মঠের ত্যাগব্রতীরা প্রথম থেকে শ্রীরামকৃষ্ণের জন্মদিন উপলক্ষ্যে উৎসব পালন করতেন। সে উৎসবে ত্যাগী ও গৃহী ভক্তেরা সমানভাবে অংশ নিতেন। শশী মহারাজ দীর্ঘসময় ধরে পূজার্চনায় মগ্ন হতেন। ভক্তেরা প্রসাদের আয়োজন করতেন, ভজন-কীর্তনে উৎসব-প্রাঙ্গণ মুখরিত হত। বিশদ

19th  April, 2024
জীবন

জীবনের প্রত্যেকটী অধ্যায়েই প্রলোভন আসে। যুবকের নিকটে যৌবনোচিত প্রলোভন, বৃদ্ধের নিকটে বৃদ্ধজনোচিত প্রলোভন আসিয়া থাকে, এমন জীবন নাই, যে জীবনে প্রলোভন নাই, পদস্খলনের সম্ভাবনা নাই! কিন্তু যৌবনে যে প্রলোভনে টলে নাই, বার্দ্ধক্যের প্রলোভন তাহাকে কমই কাবু করিতে পারে।
বিশদ

18th  April, 2024
গুরু

“ত্রিতাপদগ্ধ জীবকে যিনি শান্তির পথে, ভগবানের দিকে নিয়ে যান তিনিই গুরু। গুরু ও শিষ্যের সম্বন্ধ পারমার্থিক পিতা-পুত্র ভাব। ঐহিক পিতা জন্ম দেন, পিতৃঋণ, বংশরক্ষা, শ্রাদ্ধাদির দ্বারা শোধ করা যায়। কিন্তু গুরু অবিদ্যা থেকে উদ্ধার করেন বলে তাঁর ঋণ শোধ করা যায় না—সর্বস্ব অর্পণ করেও না।
বিশদ

16th  April, 2024
সংসার

গ্যাসের আলো নানা স্থানে নানা ভাবে জ্বলছে, কিন্তু এক আধার হতে আসছে। নানা দেশের নানা জাতির ধার্মিক লোক সেই এক পরমেশ্বর হতে আসছে।
বিশদ

15th  April, 2024
একনজরে
রাজ্য বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থর বিদ্যুতের মাশুল সংক্রান্ত নতুন চার্ট প্রকাশিত হয়েছে। তা কার্যকর হয়েছে গত এপ্রিল মাস থেকে। এনিয়ে চর্চাও শুরু হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। দাবি ...

বৃষ্টির দেখা নেই। তীব্র দাবদাহে অস্বস্তি বাড়ছে শীতলকুচির পাট ও ভুট্টা চাষিদের। বৃষ্টির জল না পেয়ে পাটের চারা শুকিয়ে যাচ্ছে। সেই সঙ্গে ভুট্টা ও পাট গাছে রোগপোকার আক্রমণ দেখা দিয়েছে। ...

ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা পাকিস্তানে। কারাকোরাম পর্বত ঘেরা গিলগিট-বালটিস্তানে একটি যাত্রীবাহী বাস সিন্ধু নদে পড়ে গেলে মৃত্যু হয়েছে ২০ জনের। এছাড়াও জখম হয়েছে আরও ২১ জন। ...

ভাঙা ঘরে যেন চাঁদের আলো! খড়ের চালার চিলতে ঘর। ঠাসাঠাসি বাস তিনজনের। ভিখারি বাবা ও দুই ছেলে। মাঝখানে বাবা ঘুমোন। দু’পাশে দুই ভাই। বৃষ্টির দিনে পাতলা ছাউনি গলে টুপ টাপ জল পড়ে। বাবা জেগে থাকেন। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

ধনাগম যোগটি অনুকূল। দুপুর থেকে কর্মের বাধা মুক্তি ও উন্নতি। শরীর-স্বাস্থ্য সমস্যার যোগ। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৫০২: ক্রিস্টোফার কলম্বাসের কোস্টারিকা আবিষ্কার
১৬২৬:  ডাচ অভিযাত্রী পিটার মিনিট ম্যানহাটন দ্বিপে প্রথম ইউরোপীয় হিসেবে পা রাখেন, যেখানে আজকের নিউ ইয়র্ক শহর অবস্থিত
১৭৯৯: মহীশূর রাজ্যের শাসনকর্তা টিপু সুলতানের মৃত্যু
১৮০০: কলকাতা ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ প্রতিষ্ঠার জন্য বিধিবদ্ধ আইনে সম্মতি প্রদান করা হয়
১৮৪৯: বাঙালি নাট্যকার, সঙ্গীতস্রষ্টা, সম্পাদক ও চিত্রশিল্পী জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্ম
১৮৮৬: হে মার্কেট স্কোয়ার হিংসা: শিকাগো, ইলিনয় সহ বিভিন্ন স্থানে শ্রমিক মিছিল ছত্রভঙ্গ করতে সচেষ্ট পুলিসকে লক্ষ্য করে বোমা নিক্ষেপ, ৮ জনের মৃত্যু, আহত ৬০, জনতাকে লক্ষ্য করে পুলিসের গুলি
১৮৮৯: সাহিত্যিক আশুতোষ মুখোপাধ্যায়ের মৃত্যু
১৯০৪: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র পানামা খাল নির্মাণ শুরু করে
১৯৪২: ভারতীয় ইঞ্জিনিয়ার, ব্যবসানির্বাহী এবং নীতি সৃষ্টিকর্তা স্যাম পিত্রোদার জন্ম
১৯৫৩: ওল্ড ম্যান অ্যান্ড দ্য সি গ্রন্থের জন্য পুলিৎজার পুরস্কার পেলেন আর্নেস্ট হেমিংওয়ে
১৯৫৯: প্রথম গ্র্যামি পুরস্কার দেওয়া হল
১৯৭২: নোবেল পুরস্কার বিজয়ী আমেরিকান রসায়নবিদ এডয়ার্ড কেলভিন কেন্ডালের মৃত্যু
১৯৭৯: ব্রিটেনের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হলেন মার্গারেট থ্যাচার



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৫৭ টাকা ৮৪.৩১ টাকা
পাউন্ড ১০৩.০১ টাকা ১০৬.৪৬ টাকা
ইউরো ৮৮.০০ টাকা ৯১.১৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭১,৮০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭২,১৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৮,৬০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮০,৫০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮০,৬০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২১ বৈশাখ, ১৪৩১, শনিবার, ৪ মে ২০২৪। একাদশী ৩৮/৫৩ রাত্রি ৮/৩৯। পূর্বভাদ্রপদ নক্ষত্র ৪২/৩৩ রাত্রি ১০/৭। সূর্যোদয় ৫/৬/৪, সূর্যাস্ত ৬/০/৪৫। অমৃতযোগ দিবা ৯/২৫ গতে ১২/৫২ মধ্যে। রাত্রি ৮/১৪ গতে ১০/২৭ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৬ গতে ১/২৪ মধ্যে পুনঃ ২/৮ গতে ৩/৩৭ মধ্যে। বারবেলা ৬/৪৩ মধ্যে পুনঃ ১/১০ গতে ২/৪৭ মধ্যে পুনঃ ৪/২৪ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৭/২৪ মধ্যে পুনঃ ৩/৪৩ গতে উদয়াবধি।
২১ বৈশাখ, ১৪৩১, শনিবার, ৪ মে ২০২৪। একাদশী সন্ধ্যা ৫/৫১। পূর্বভাদ্রপদ নক্ষত্র রাত্রি ৭/৪৬। সূর্যোদয় ৫/৭, সূর্যাস্ত ৬/২। অমৃতযোগ দিবা ৯/২২ গতে ১২/৫১ মধ্যে এবং রাত্রি ৮/১৬ গতে ১০/২৭ মধ্যে ও ১১/৫৬ গতে ১/৫২ মধ্যে ও ২/৩ গতে ৩/৩৩ মধ্যে।
২৪ শওয়াল

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
গত ১০ বছরে বিজেপি কি করেছে? শুন্য কলসি বাজে বেশি। মাঝে মাঝে এখানে আসে। যেমন বিদ্যুৎ চমকায়, প্রধানমন্ত্রী এসে মাঝে মাঝে চমকায়। এবারে ওদের ৪০০ পার নয়, এবার মোদির পগারপার। এবারেও বিজেপি সব জায়গায় হারছে। ওদের বুক দূর দূর করে কাঁপছে। ইলেকশন কমিশন বিজ

04:08:00 PM

তাঁত শিল্পীদের জন্য অনেক কাজ করেছি। কৃষক মারা গেলেও আমরা সাহায্য করি, কৃষি জমির মিউটেশন টাকা নিই না। আমরা হরিচাঁদ ঠাকুর , বিরসা মুন্ডার জন্মদিনে ছুটি দিয়েছি। ঠাকুরনগরে হরিচাঁদ বিশ্ববিদ্যালয়: মমতা

04:06:00 PM

সিবিআই থেকে বাঁচতে চাও বিজেপিতে চলে যাও, ইনকাম ট্যাক্স থেকে বাঁচতে চাও বিজেপিতে মাথা গলাও, মুকুটমণি দু'নম্বরী কাজ করেনি বলেই বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে এসেছে :মমতা

04:06:00 PM

সন্দেশখালি বিজেপি-র তৈরি করা নাটক: মমতা

04:05:29 PM

ক'দিন ধরে সন্দেশখালি খুব সন্দেশ দেখাচ্ছিল, সব ধরা পড়ে গেছে, সাংবাদিকের মুখে শুনলাম, সব ফাঁস হয়ে গেছে, যা সিপিএম তাহাই বিজেপি, সিপিএমের হার্মাদ গুলো এখন বিজেপিতে ঢুকেছে: মমতা

04:04:00 PM

চূর্ণী নদীতে যে ময়লা আসে, কেন ভারত সরকার তার দায়িত্ব নেবে না? বালুরঘাটে আত্রাই নদীর ওখানে বাঁধ করে দেওয়া হয়েছে, তাহলে এখানে কেন দায়িত্ব নেবে না? :মমতা

04:03:00 PM