পেশা ও ব্যবসায় অর্থাগমের যোগটি অনুকূল। বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি পেতে পারে। ... বিশদ
মৎস্য সংগঠন সূত্রে জানা গিয়েছে, ৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে সুন্দরবনের শুঁটকি মাছ বিদেশে রপ্তানি করা হয়। কিন্তু এই রপ্তানিতে এক দল ফড়ে কাজ করতো। ফলে মৎস্যজীবীরা লাভের মুখ দেখতে পেতেন না। এই আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা থেকে রপ্তানিকারীদের সঙ্গে সরাসরি মৎস্যজীবীদের যোগাযোগ তৈরি হবে।
ফলে আগামী দিনে প্রান্তিক মৎস্যজীবীরা লাভের মুখ দেখতে পাবেন।
এবিষয়ে দক্ষিণবঙ্গ মৎস্যজীবী ফোরামের সম্পাদক মিলন দাস বলেন, আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় প্রথমবার জায়গা করে নিল সুন্দরবনের শুঁটকি মাছ। এই মেলায় পূর্ব মেদিনীপুর জেলার ৩টি খোটি সমিতি ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার কাকদ্বীপ মহকুমার প্রায় ১৭টি খোটির পক্ষ থেকে দক্ষিণবঙ্গ মৎস্যজীবী ফোরাম অংশগ্রহণ করেছে। মূলত শুকনো ভূরিচিংড়ি, চামলেচিংড়ি, লালপাতা, বোমলা, আমুদে ও ছুরি মাছের প্যাকেট এই মেলায় রাখা হয়েছে। ইতিমধ্যেই অনেক দেশি-বিদেশি রপ্তানিকারী এই শুঁটকি মাছ সরাসরি কেনার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। বিশেষত দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া, হংকং ও বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি এই শুঁটকি মাছ রপ্তানি করা হয়। এই মেলায় ক্রেতাদের সামনে শুঁটকি
মাছের গুণাগুণ, প্রস্তুতি এবং রান্না করার পদ্ধতিও তুলে ধরা হচ্ছে। -নিজস্ব চিত্র