পেশা ও ব্যবসায় অর্থাগমের যোগটি অনুকূল। বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি পেতে পারে। ... বিশদ
রাজ্যের ক্ষুদ্র শিল্পমন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহা জানান, ২০১১ সালের পর হস্তশিল্পের উন্নয়নের জন্য একাধিক পদক্ষেপ নিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শিল্পীদের অর্থের জোগান নিশ্চিত করতে চালু হয়েছে ‘আর্টিজান ক্রেডিট কার্ড’। এবার ডেথ বেনিফিট প্রকল্পের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। রাজ্য সরকারের এই সমস্ত উদ্যোগে সমাজে কী প্রভাব পড়ছে, তার উত্তর দেবেন সাধারণ মানুষ। নবান্ন সূত্রে খবর, রাজ্যের এই নয়া পদক্ষেপ সংক্রান্ত নীতির খসড়া তৈরি করেছে রাজ্য ক্ষুদ্র, ছোট ও মাঝারি শিল্প এবং বস্ত্রদপ্তর। বর্তমানে এই নীতির খুঁটিনাটি বিষয়গুলি খতিয়ে দেখছে অর্থদপ্তর। খুব শীঘ্র এই নীতি বাস্তবায়িত হবে বলে জানিয়েছে প্রশাসনিক মহল।
জানা গিয়েছে, রাজ্যের প্রতিটি জেলাতেই কোনও না কোনও ধরনের হস্তশিল্পের কাজ হয়। কোথাও ডোকরা, কোথাও মুখোশ শিল্প জনপ্রিয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই জেলার প্রান্তিক এলাকার মানুষ জড়িয়ে এই সমস্ত শিল্পের সঙ্গে। ডেথ বেনিফিট নীতি এই লক্ষাধিক পরিবারগুলির কাজে আসবে। জানা গিয়েছে, কোনও হস্তশিল্পীর মৃত্যু হলে তাঁর পরিবারকে ডেথ বেনিফিট প্রকল্পের এককালীন টাকা পেতে সরকারের দেওয়া পরিচয়পত্র এবং ডেথ সার্টিফিকেট সহ আবেদন করতে হবে ওই জেলার সংশ্লিষ্ট দপ্তরে। তারপর কম সময়ের মধ্যে আর্থিক সহায়তা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে পৌঁছে দেবে রাজ্য। নবান্নের এক আধিকারিকের বক্তব্য, এর আগের বাজেটে ক্ষুদ্রশিল্পের অগ্রগতির জন্য ভবিষ্যত ক্রেডিট কার্ড চালু করেছিল রাজ্য। এবার হস্তশিল্পীদের এই ডেথ বেনিফিট প্রকল্প উপহার দিতে পারেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।