হঠাৎ পাওয়া যোগাযোগের মাধ্যমে কর্ম জটিলতার অবসান ও মানসিক চিন্তামুক্তি। আয় ব্যয়ের ক্ষেত্র ঠিক থাকবে ... বিশদ
অরূপবাবু বলেন, শুক্রবার বাঁকুড়া মেডিক্যালের রোগী কল্যাণ সমিতির বৈঠকে ওইসব মেশিনের ঘাটতির কথা আমাকে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছিল। ‘সিএসআর’ প্রকল্পের আওতায় তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে সাহায্য করে থাকে। ফলে এদিন আমি তাদের সহযোগিতা করার জন্য বলেছি। মেডিক্যালের পাশাপাশি অমরকানন গ্রামীণ হাসপাতালের রোগীর আত্মীয়দের জন্য শেড, প্রবেশদ্বার ও কিছু মেশিন দেওয়ার আবেদনও করেছি। পাশাপাশি ঘুটগোড়িয়া স্বাস্থ্যকেন্দ্রে এক্স-রে মেশিন দেওয়ার জন্যও বলা হয়েছে। তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের এক আধিকারিক বলেন, সাংসদের প্রস্তাব খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।
তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র লাগোয়া গঙ্গাজলঘাটি ব্লকের নিত্যানন্দপুর এলাকার একটি বড় খাল ছাইয়ে ভরে গিয়েছে। প্রায় ৫০ বিঘা এলাকা জুড়ে থাকা ওই ছাইপুকুর সংস্কারের দাবি এদিনের বৈঠকে ওঠে। বৈঠকে উপস্থিত জনপ্রতিনিধিরা বিষয়টি নিয়ে সাংসদ ও তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। সাংসদ বলেন, সংশ্লিষ্ট এলাকায় বিকল্প একটি খালে ছাই ফেলা হচ্ছে। পুরনো খালটি সংস্কার করলে জলধারণ ক্ষমতা অনেকটাই বেড়ে যাবে। সেই জলে এলাকার চাষাবাদ হবে। সীমানা প্রাচীর দিয়ে ঘিরে দিলে জবরদখল হবে না। পাশাপাশি কর্তৃপক্ষ নতুন জায়গায় সহজেই ছাই ফেলতে পারবে। তখন স্থানীয়রা আর আপত্তি জানাবে না। ছাইপুকুর সংলগ্ন এলাকার দূষণ নিয়ে আমরা উদ্বিগ্ন। বিষয়টি নিয়েও এদিনের বৈঠকে আলোচনা হয়েছে। মেজিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র সম্প্রসারিত হচ্ছে। আগামী দিনে ইউনিটের সংখ্যা বৃদ্ধিরও কথা চলছে। ফলে তখন দূষণের মাত্রা আরও বৃদ্ধি পাবে। বিষয়টি নিয়ে এখন থেকেই ব্যবস্থা নিতে হবে। এব্যাপারে আধিকারিকরা আমাকে আশ্বাস দিয়েছেন।