হঠাৎ পাওয়া যোগাযোগের মাধ্যমে কর্ম জটিলতার অবসান ও মানসিক চিন্তামুক্তি। আয় ব্যয়ের ক্ষেত্র ঠিক থাকবে ... বিশদ
বিশ্বশর্মা সরকারের শিক্ষামন্ত্রী রনোজ পেগু শুক্রবার সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে দাবি করেছিলেন, শিক্ষা ক্ষেত্রে বেনিয়মের চাঞ্চল্যকর ঘটনা সামনে এসেছে। পাথারকান্দিতে সেন্ট্রাল পাবলিক স্কুলে সিবিএসই দ্বাদশের পরীক্ষায় পড়ুয়াদের বিশেষ সুবিধা দেওয়ার আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল। এই স্কুল ইউএসটিএম গ্রুপের মালিকানাধীন। কিন্তু পরীক্ষা পরিদর্শকরা বেনিয়মে বাধা দিলে বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। শিক্ষকদের আটকে রাখা হয়। এরপরই পুলিস হস্তক্ষেপ করে। এর পরের দিনই ইউএসটিএমের চান্সেলর হককে গ্রেপ্তার করা হল। বিশ্বশর্মা এদিন বলেছেন, এরকম একটা চক্র দীর্ঘদিন ধরে নজর রাখছিল কর্তৃপক্ষ। পরীক্ষার আগে বিশেষ কিছু স্কুলের পরীক্ষা কেন্দ্র বদলে দেওয়া হয়। বাড়তি নম্বরের আশ্বাস দিয়ে বিভিন্ন জায়গা থেকে পড়ুয়াদের ওই কেন্দ্রে আনা হয়। কিন্তু পরীক্ষার্থীরা সেখানে সুবিধা না পেয়ে বিশৃঙ্খলা তৈরি করে। এতেই এই চক্র সামনে আসে। মুখ্যমন্ত্রীর দাবি, অসমের বুদ্ধিজীবীদের একাংশকে নিয়ন্ত্রণে এনে জনগনকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা চালিয়ে গিয়েছেন হক।
এর আগে গত বছর গুয়াহাটিতে বন্যার জন্য হকের বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ‘ফ্লাড জেহাদে’র অভিযোগ করেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী। কয়েকদিন আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে ভুয়ো ডিগ্রি দেওয়ারও অভিযোগ করেছিলেন। যদিও মেঘালয় সরকার সেই দাবি খারিজ করে দিয়েছিল।