হঠাৎ পাওয়া যোগাযোগের মাধ্যমে কর্ম জটিলতার অবসান ও মানসিক চিন্তামুক্তি। আয় ব্যয়ের ক্ষেত্র ঠিক থাকবে ... বিশদ
এত বড় একটি ঘটনা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের নজরে কেন আসেনি কেন? এ ঘটনার পর এ প্রশ্ন তুলেছে অন্যান্য রোগীর পরিবার ও স্থানীয়রা। যদিও হাসপাতালের ফ্যাকাল্টি ম্যানেজার শ্যামল চক্রবর্তী বলেছেন, ‘ওই রোগীর পরিবারই ওঁকে ওখানে ফেলে রেখে গিয়েছিল। আমরা জানতে পেরে হাসপাতালের কর্মীদের সরিয়ে আনতে বলেছিলাম। কিন্তু তাঁরা দেরি করে। ফলে একটু অসুবিধা হয়। এই কারণে কর্মীদের শোকজ’ও করা হয়েছে। রোগীর চিকিৎসা শুরু হয়েছে। তাঁর খাওয়াদাওয়ার ব্যবস্থা হয়েছে।’ স্থানীয় বাসিন্দাদের অবশ্য বক্তব্য, ‘এর আগেও এক অসহায় রোগীকে ওই বাড়িটির একতলায় ফেলে রাখা হয়েছিল। তিনি বিনা চিকিৎসায় মারা গিয়েছিলেন। অসহায় রোগীদের প্রতি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের এ আচরণ ঠিক নয়।’ হাসপাতালে আসা অন্যান্য রোগীর পরিবার বলেছে, ‘কেন হাসপাতাল আগে ব্যবস্থা নেয়নি। তাদের গাফিলতির জন্য গোটা রাত মৃত্যুকে শিয়রে নিয়ে থাকতে হয়েছে একজন অসুস্থ মানুষকে।’ নিজস্ব চিত্র