বিমা প্রভূতক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। গৃহ সংস্কার বা ক্রয়ের প্রয়োজনীয় অর্থ পেয়ে যেতে পারেন। শরীরের ... বিশদ
জানা গিয়েছে, সাজিবুল দু’ বছর সৌদি আরবে ছিল। সেখানে একটি সংস্থায় কাজ করত। প্রায় ছ’লক্ষ টাকা উপার্জন করে সে গ্রামের বাড়িতে পাঠিয়েছিল। আর ওই বাড়িতেই যাতায়াত ছিল তার মামাতো ভাই শাদের। ওই টাকা জঙ্গি সংগঠনের কোনও কাজে ব্যবহার করা হয়েছিল কি না, খতিয়ে দেখা হচ্ছে। নওদা থেকে গ্রেপ্তার হওয়া দুই এবিটি জঙ্গি সাজিবুল ইসলাম ও মোস্তাকিম মণ্ডলকে মঙ্গলবার বহরমপুর আদালতে তোলা হলে ১৪ দিনের পুলিসি হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক। এদিন আদালত চত্বরে দুই জঙ্গিকে দেখার জন্য ভিড় উপচে পড়ে। বালিশের কভার দিয়ে সিজিএম সাহেবের ঘরে ঢোকানো হয় তাদের। আদালত থেকে বের করে দুই জঙ্গিকে বহরমপুর থানার সেফ হাউসে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকেই কলকাতার এসটিএফের অফিসে তাদেরকে নিয়ে যাওয়া হয়। ওই অফিসেই চলবে ম্যারাথন জেরা। এসটিএফের এক আধিকারিক বলেন, এই দুজনেরই এবিটি জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে সরাসরি যোগ পাওয়া গিয়েছে। মোস্তাকিমের কাছ থেকে একটি স্মার্টফোন উদ্ধার হয়েছে। সেটি পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে। এবিটি ও শাদ রবির আরও বেশ কিছু নথি এরা লুকিয়ে রেখেছে। সেগুলি কোথায় রয়েছে, তা জানার জন্য আমরা হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করছি।
আদালতে তোলা হচ্ছে ধৃত জঙ্গি সজিবুল ইসলাম ও মোস্তাকিম শেখকে। (পাশে) ধৃত জঙ্গি সাজিবুল ইসলাম। -নিজস্ব চিত্র