কর্ম নিয়ে স্থানান্তর গমনে সাফল্যের যোগ। কর্মে স্থানগত বা সংস্থাগত পরিবর্তন অসম্ভব নয়। পারিবারিক ক্ষেত্রে ... বিশদ
খুব শীঘ্রই দেউচা-পাচামি কয়লাখনি প্রকল্পের উদ্বোধন হতে চলছে বলে পুজোর আগেই ইঙ্গিত দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। খনি এলাকার জমি সংক্রান্ত কিছু বিষয় নিয়ে বৃহস্পতিবার নবান্নের বৈঠকে জেলা প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। এরপরই দেউচা-পাচামি ও দেওয়ানগঞ্জ-হরিণশিঙা কয়লাখনি প্রকল্পের কাজের অগ্রগতি খতিয়ে দেখতে এদিন এসেছিলেন মুখ্যসচিব। জানা গিয়েছে, সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে, ফেব্রুয়ারি মাসের ৩ তারিখ নাগাদ দেউচা-পাচামিতে খনন কাজ শুরু হতে পারে। প্রাথমিক ভাবে মহম্মদবাজারের চাঁদা মৌজায় সরকারি ১২ একর জমিতে এই খনন কাজ শুরু হবে। সেখানে প্রথমে ব্যাসাল্ট মাইনিংয়ের কাজ শুরু হবে। কারন মাটির নীচে
কয়লা রয়েছে অনেকখানি গভীরে। সেই কয়লা অবধি পৌঁছতে উপরের কালো শক্ত পাথরস্তর তোলা হবে। এখানে প্রায় ১.২ বিলিয়ন মেট্রিক টন কয়লা মুজত থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। আগামী ১৫-২০ দিনের মধ্যে যাবতীয় প্রস্তুতি সেরে
শুরু হবে ব্যাসাল্ট মাইনিংয়ের কাজ। যেহেতু কয়লাস্তর অনেক নীচে রয়েছে, তাই ভৌগোলিক পরামর্শদাতাদের কথা মেনে ওই একই জায়গায় খনি
খোঁড়ার কাজ শুরু হবে। মুখ্যসচিব বলেন, মুখ্যমন্ত্রী তথা রাজ্য সরকারের একটি স্বপ্নের প্রকল্প এই কয়লাখনি। এখানে বহু মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ হবে। মুখ্যসচিবের বৈঠকের পর দেউচা
পাচামির সোঁতশাল মোড়ে জাতীয় সড়ক আটকে বিক্ষোভ দেখান চাকরিপ্রার্থী জমিদাতাদের কয়েকজন।