কর্ম নিয়ে স্থানান্তর গমনে সাফল্যের যোগ। কর্মে স্থানগত বা সংস্থাগত পরিবর্তন অসম্ভব নয়। পারিবারিক ক্ষেত্রে ... বিশদ
ভাইস চেয়ারম্যান আরও বলেন, সমাজপাড়ায় করলা নদীর ধারে গাড়ি রাখার জন্য পেইড পার্কিংজোন চালু হচ্ছে। অনেকে বাড়ি থেকে বাইক নিয়ে এসে তা রেখে বাসে শিলিগুড়ি বা ডুয়ার্সে যান। তাঁদের বাইক রাখার জন্য আমরা কদমতলা এলাকায় লিজে জমি পেয়েছি। সেখানে বড় পার্কিং জোন হচ্ছে। শহরের ব্যস্ত রাস্তাগুলিতে সপ্তাহের তিন দিন বাঁদিকে এবং তিন দিন ডানদিকে পার্কিংজোন হবে। রবিবার শহরে যানজট কম থাকে। ফলে সেদিন কাউকে পার্কিং ফি দিতে হবে না।
যদিও পুরসভার তরফে এই পেইড পার্কিং চালু নিয়ে বিতর্ক দানা বেঁধেছে। অনেকেরই অভিযোগ, মার্চেন্ট রোড, ডিবিসি রোডে এমনিতেই হাঁটা যায় না। তার উপর পার্কিংজোন তৈরি হলে ওইসব রাস্তায় আরও যানজট বাড়বে। কারণ অনেকেই পার্কিং ফি এড়াতে এদিক সেদিক বাইক রাখবেন। ফলে পথচারীদের আর হাঁটার উপায় থাকবে না। পুর কর্তৃপক্ষের অবশ্য দাবি, পার্কিংজোন বাদ দিয়ে কেউ রাস্তার পাশে বাইক, স্কুটার, সাইকেল বা গাড়ি রাখলে পুলিস জরিমানা করবে। পুলিসের সঙ্গেও আমরা বিষয়টি নিয়ে কথা বলব। নিজস্ব চিত্র