পারিবারিক সম্পত্তি ভাগ-বাটোয়ারার প্রচেষ্টায় সাফল্য পাবেন। ব্যবসায় লগ্নি বৃদ্ধির সম্ভাবনা । শরীর একপ্রকার থাকবে। ... বিশদ
কৃষ্ণনগর পুরসভার চেয়ারম্যান রীতা দাস এই পুজোর সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। এলাকার লোকজন ‘চেয়ারম্যানের পুজো’ নামেই চেনেন। এই পুজোকে ঘিরে এলাকার মানুষের উন্মাদনায় ঘাটতি থাকে না।
১৯৯৮ সালে এখানে জগদ্ধাত্রীপুজো শুরু হয়েছিল। ২৬বছর ধরে জাঁকজমকের সঙ্গে এলাকায় পুজো হয়ে আসছে। মল্লিকপাড়ায় দিনমজুর সহ আর্থিকভাবে অস্বচ্ছল বেশ কিছু মানুষ থাকেন।
কাজের চাপে উৎসবের আনন্দ থেকে তাঁদের সাধারণত দূরেই থাকতে হয়। জগদ্ধাত্রী পুজোয় তাঁরাও উৎসবে মেতে ওঠেন। শোনা যায়, জগদ্ধাত্রী পুজোর দিন এই এলাকার সমস্ত মানুষ কাজকর্ম বন্ধ রাখেন। তাঁরা সারাদিন পিকনিকের মুডে পুজোর আয়োজনে হাত মেলান। দিনভর ভুরিভোজও চলে। জগদ্ধাত্রীপুজোর জন্য সারাবছর ধরে এলাকার মানুষ অপেক্ষা করে থাকেন।
ব্রিটিশ সরকারের গ্রীষ্মকালীন রিসর্ট ছিল মুন্নার। বিস্তৃত অঞ্চলে ইতস্তত ছড়ানো চা বাগিচা, পাক দিয়ে ওঠা রাস্তা ও অবসরকালীন সুযোগ-সুবিধা ওই শহরকে জনপ্রিয় রিসর্ট টাউন করেছে। সেখানকার অরণ্যের উদ্ভিদকুলের মধ্যে অদ্ভুত হচ্ছে নীলাকুরিঞ্জি। সেসব কিছুই থিমের ভাবনায় ফুটে উঠেছে। তৈরি করা হয়েছে কৃত্রিম পর্বত। তার মধ্যেই রয়েছেন দেবী জগদ্ধাত্রী।
এই পুজো এবার দর্শনার্থীদের মন জয় করে নেবে বলেই উদ্যোক্তারা আশা করছেন। মল্লিকপাড়া জলকর বারোয়ারি ধুমধাম করে ঘট ভাসানে বের হয়। এখানে সাঙের ভাসান হয় না। দ্বিতীয় দিনের ভাসানে এলাকার সবাই মল্লিকপাড়া জলকর বারোয়ারির প্রতিমার সঙ্গে শোভাযাত্রায় পা মেলান। ক্লাবের সভাপতি দেবজ্যোতি দাস বলেন, দু’দশকের বেশি সময় ধরে আমাদের এই পুজো হচ্ছে।
পুরো এলাকার মানুষ আমাদের পুজোকে কেন্দ্র করে আনন্দে মেতে ওঠেন। কৃষ্ণনগর পুরসভার চেয়ারম্যানের উদ্যোগেই এই পুজো হয়। নিজস্ব চিত্র