পারিবারিক সম্পত্তি ভাগ-বাটোয়ারার প্রচেষ্টায় সাফল্য পাবেন। ব্যবসায় লগ্নি বৃদ্ধির সম্ভাবনা । শরীর একপ্রকার থাকবে। ... বিশদ
১ নম্বর বরোর চেয়ারম্যান তথা ২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার গার্গী চট্টোপাধ্যায় বলেন, রাস্তা ও নালা দখল করে দোকান, বাজার বসানো যাবে না। এজন্য ওই বাজারের ব্যবসায়ীদের তিনবার নোটিস পাঠিয়ে ছিল পুরসভা। ব্যবসায়ীরা কর্ণপাত করছিলেন না। এজন্যই এদিন দখলমুক্ত অভিযান চালানো হয়েছে।
শহরের গুরুত্বপূর্ণ রাস্তাগুলির মধ্যে নিবেদিতা রোড অন্যতম। সংশ্লিষ্ট রাস্তাকে হিলকার্ট রোডের সমান্তরাল হিসেবে গড়া হচ্ছে। কয়েক মাস আগে কোর্টের নির্দেশে এই রাস্তা থেকে বেশকিছু দোকান, বাড়ি ভাঙা হয়। এরপর রাস্তা ও নালা দখল করে বেআইনিভাবে বসা বাজার হটানোর প্রক্রিয়া শুরু করে পুরসভা। বেশ কিছুদিন আগে তারা সেখানে অভিযান চালায়। তখন একাংশের আপত্তিতে অভিযান বন্ধ করে দেয়। এরপর ব্যবসায়ীদের দোকান সরিয়ে নেওয়ার জন্য তিনটি নোটিস পাঠানো হয়। তাতে সাড়া না মেলায় এদিন সকালে পুলিস ও পাঁচটি বুলডোজার নিয়ে অভিযানে নামে পুরসভা। সকাল সাড়ে ৬টা থেকে ৭টার মধ্যে ১১৭টি দোকান ভেঙে দেওয়া হয়। তালিকায় ফল, সব্জি, মাছ, মাংস, মুদিখানা ও মুরগি প্রভৃতি দোকান রয়েছে।
আজ, মঙ্গলবার ইংরেজি বর্ষবরণ। এই অবস্থায় এদিন দখলমুক্ত অভিযান নিয়ে ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা। তাঁরা অভিযানে আসা পুরকর্মীদের বাধা দেন। তাঁদের বক্তব্য, দীর্ঘদিন ধরে ব্যবসা করছি। পুনর্বাসনের ব্যবস্থা না করে পুরসভা অন্যায়ভাবে দোকান ভেঙে দিয়েছে। এতে অনেকেই কর্মহীন হলেন।
পুরসভার ১ নম্বর বরো কমিটির চেয়ারম্যান বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের পুনর্বাসন দেওয়ার ভাবনাচিন্তা রয়েছে। তবে বহুদিন আগে ওই এলাকা থেকে তৃণমূল কংগ্রেসের পার্টি অফিসও ভাঙা হয়েছে।