পত্নীর স্বাস্থ্যহানিতে চিন্তা বৃদ্ধি। পারিবারিক ক্ষেত্রে আত্মীয়দের সঙ্গে সম্পর্কে শীতলতা। কাজকর্মে উন্নতি ও আয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
এদিকে, প্রশাসনের তরফে টাস্কফোর্স শহরের বিভিন্ন বাজারে অভিযান শুরু করেছে। কিন্তু শিলিগুড়ির কোনও বাজারেই পুরনো আলু ৩৫ টাকার কমে পাওয়া যাচ্ছে না। প্রশাসনের আশা ছিল নতুন আলু বাজারে উঠলে জোগান বাড়বে। দাম কমে যাবে। কিন্তু নতুন আলুরও দাম ৪০ টাকার নীচে নয়। বৃহত্তর শিলিগুড়ি খুচরো ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি পরিমল মিত্র স্বীকার করেছেন, মেয়রের ডাকা বৈঠকের সিদ্ধান্ত মতো ৩২ টাকা কেজি দরে আলু বিক্রি করছেন না ব্যবসায়ীরা। নতুন আলু বাজারে উঠলেও তার জোগান কম। হোলসেলে ৪০ টাকার কমে পাওয়া যাচ্ছে না। হোলসেলে পুরনো জ্যোতি আলু ৩২ টাকা কেজি দরে কিনছেন খুচরো ব্যবসায়ীরা। তারপর আনার খরচ এবং প্রতি বস্তায় দু-তিন কেজি খারাপ আলু থাকায় মোট খরচ ৩২ টাকার বেশি হচ্ছে। সেকারণেই তারা ৩৫ টাকার কমে আলু বিক্রি করতে পারছেন না।
হোলসেল বাজারে দাম কমলেই খুচরো বাজারে আলুর দাম কমবে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। পরিমলবাবু বলেন, বুধবার শিলিগুড়ির সব সব্জি বাজার কমিটিকে নিয়ে আমরা বৈঠক ডেকেছি। তাদের সঙ্গে আলোচনা করে ঠিক করা হবে এবিষয়ে কী করা যায়। নতুন আলু বাজারে ওঠার পরও দাম না কমায় আমরা বিস্মিত। শিলিগুড়িতে কোল্ড স্টোরেজ নেই। পার্শ্ববর্তী জেলা ও বাইরে থেকে আলু আসে। সেই সব জায়গা থেকেই আলু বাইরে চলে যাচ্ছে। তাই আমাদের জোগানে টান পড়ছে। এব্যাপারে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ ছাড়া এই সমস্যার সমাধান সম্ভব নয়।