কাজকর্মের ক্ষেত্রে যোগাযোগ বৃদ্ধি পাবে। ক্রীড়াবিদদের সাফল্য লাভের সম্ভাবনা। পারিবারিক ক্ষেত্রটি মোটামুটি থাকবে। ... বিশদ
গত এক সপ্তাহ ধরে জেলার বিলাসপুর, বারোদুয়ারী, কমলাবাড়ি, ঠাকুরবাড়ি, দুর্গাপুর, মোহিনীগঞ্জ হাট সহ বিভিন্ন জায়গায় কুইন্টাল প্রতি ২ হাজার ৩০ টাকায় প্রকাশ্যেই ধান কেনা চলছে। মোহিনীগঞ্জ এলাকার চাষি দিলীপ বর্মন বলেন, গত সপ্তাহে হাটবারে পাঁচ কুইন্টাল ধান বিক্রি করেছি মোহিনীগঞ্জ হাটে। কারণ, আমার ভুট্টা চাষ শুরু করতে নগদ টাকা লাগবে। সার সহ বিভিন্ন সামগ্রী কিনতে হবে। তাই সেখানে কুইন্টাল প্রতি প্রায় তিনশো টাকা কম দামে ধান বিক্রি করে দিতে হচ্ছে। আমরা দাম পাচ্ছি মাত্র ২ হাজার ৩০ টাকা করে। একাধিক কারণ রয়েছে হাটেবাজারে ধান বিক্রির।
আর এক চাষি বাচ্চু সাহা বলেন, কুইন্টাল প্রতি সহায়ক মূল্য ২ হাজার ৩০০ টাকা হলেও খোলা বাজারে এখন ধানের মূল্য ২ হাজার ৩০ টাকা। তাতেই চাষিরা উৎসাহের সঙ্গে ধান বিক্রি করছে। কারণ সরকারিভাবে ধান বিক্রি করতে গেলে ধলতা বাদ যাচ্ছে ৬ থেকে ৭ কেজি করে। এরপর খেত থেকে ধান ক্রয়কেন্দ্র পর্যন্ত নিয়ে যাওয়ার খরচ ও সময় দুই বেশি লাগছে। যদিও জেল খাদ্যদপ্তর সূত্রে খবর, রুটিন মেনে ক্রয়কেন্দ্রগুলিতে ধান কেনা চলছে। লিখিতভাবে অভাবি ধান বিক্রির কোনও অভিযোগ আমাদের কাছে নেই।