কাজকর্মের ক্ষেত্রে যোগাযোগ বৃদ্ধি পাবে। ক্রীড়াবিদদের সাফল্য লাভের সম্ভাবনা। পারিবারিক ক্ষেত্রটি মোটামুটি থাকবে। ... বিশদ
স্বাভাবিকভাবেই পরিবেশকর্মী থেকে সাধারণ মানুষ— নিন্দায় সরব হয়েছেন সবাই। বিতর্ক প্রবল হতেই জে পি নাড্ডার দলের সাফাই, আবেগের বশে কেউ হয়তো আতসবাজি পুড়িয়েছেন। অন্যান্যবার নির্বাচনী ফল বিজেপির পক্ষে গেলে যে হারে আতসবাজি পোড়ানো হয়, এদিন বিজেপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে পৌঁছে দেখা গেল, পার্টি অফিসের মূল প্রবেশদ্বারের সামনে একনাগাড়ে আতসবাজি পোড়াচ্ছেন কিছু বিজেপি কর্মী-সমর্থক। এমনকী ফাটানো হচ্ছে নিষিদ্ধ শব্দবাজিও। মুহূর্তে ধোঁয়ায় ঢেকে যাচ্ছে এলাকা। উড়ছে ছেঁড়া কাগজের টুকরো।
মহারাষ্ট্র বিধানসভা ভোটের ফল কী হতে চলেছে, এদিন গণনা শুরুর কয়েক ঘণ্টা পরেই তা স্পষ্ট হতে শুরু করে। সেই সঙ্গে বিজেপির কার্যালয়ে ভিড় জমাতে শুরু করেন দলের কর্মী-সমর্থকরা। সঙ্গে ব্যান্ড, তাসা পার্টি। দেদার বিলি হয়েছে বিজেপির ‘ট্রেডমার্ক’ মিষ্টি লাড্ডু। প্রত্যেকের মুখে একটিই প্রশ্ন। মোদিজি কখন আসবেন? সন্ধ্যার কিছু পরে বিজেপির সদর কার্যালয়ে আসেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দলীয় নেতা, কর্মী-সমর্থকদের উচ্ছ্বাসে ভেসে গিয়েছেন তিনি। যদিও দিনভর ঝাড়খণ্ডের ফলাফল নিয়ে সেভাবে উচ্চবাচ্য করেননি বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতারা। মহারাষ্ট্র নিয়ে প্রশ্নেই বেশি স্বচ্ছন্দ বোধ করেছেন তাঁরা। এদিন পার্টি অফিসের ভরকেন্দ্রে ছিল শুধু মহারাষ্ট্রই। অন্য কোনও রাজ্য নয়।