কাজকর্মের ক্ষেত্রে যোগাযোগ বৃদ্ধি পাবে। ক্রীড়াবিদদের সাফল্য লাভের সম্ভাবনা। পারিবারিক ক্ষেত্রটি মোটামুটি থাকবে। ... বিশদ
চলতি বছরের গোড়ায় ৩১ জানুয়ারি ইডি গ্রেপ্তার করেছিল হেমন্তকে। এই ঘটনার পর সক্রিয় রাজনীতিতে পা রাখেন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক ও এমবিএ কল্পনা। স্বামীর অনুপস্থিতিতে কার্যত দলের হাল ধরার গুরুদায়িত্ব এসে পড়ে তাঁর ঘাড়েই। সেই অগ্নিপরীক্ষায় তিনি যে সফল, ভোটের ফলই তার প্রমাণ। হেমন্ত জেল থেকে ছাড়া পাওয়ার পরও দল ধাক্কা খেয়েছিল। মুখ্যমন্ত্রী পদ চলে যাওয়ায় দল ছেড়েছিলেন চম্পই সোরেন। ওই ঘটনাকেও প্রচারের অন্যতম হাতিয়ার করেছিল বিজেপি। মোদি-ব্রিগেড দাবি করেছিল, একজন আদিবাসী নেতাকে অপমান করেছে জেএমএম। একইসঙ্গে হেমন্ত ও কল্পনাকে ‘বান্টি আউর বাবলি’ বলে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি বিজেপি শিবির। কিন্তু সমস্ত আক্রমণের মুখে কল্পনা ছিলেন অবিচল। হেমন্ত ও কল্পনা রাজ্যজুড়ে দু’শোরও বেশি জনসভায় ভাষণ দিয়েছেন। সেই জনসভার মাধ্যমে বিজেপির মেরুকরণের রাজনীতির মোকাবিলায় সরকারের কর্মসূচি মানুষের কাছে সুচারুভাবে তুলে ধরেছেন। সেই অক্লান্ত পরিশ্রমের পুরস্কার পেয়েছে ইন্ডিয়া জোট। সেইসঙ্গে এক নতুন তারকার উত্থানরও সাক্ষী থাকল ঝাড়খণ্ড।