উত্তম বিদ্যালাভের যোগ আছে। কাজকর্মে উন্নতি ও কাজে আনন্দলাভ। অর্থাগমের উত্তম যোগ। ... বিশদ
মাল পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান উৎপল ভাদুড়ি বলেন, যেহেতু পানীয় জলের এই প্রকল্পটি আম্রুত-২.০ -তে ট্রান্সফার হয়েছে, তাই দেরি হচ্ছে। তবে দ্রুত সমস্যা মিটে যাবে।
পাঁচ বছর আগে ডুয়ার্সের মধ্যে এই বৃহৎ প্রকল্পের কাজ শুরু হয়। ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে পাইপ লাইনের কাজ এখনও চলছে। দ্বিতীয় পর্যায়ের কাজের এখনও ডিপিআর তৈরিই হয়নি। ডিপিআর জমা হলেই টাকা অনুমোদন হবে। তারপর কাজ শুরু হবে।
২ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূলের কাউন্সিলার পুলিন গোলদার বলেন, পাঁচ বছর আগে বৃহৎ এই প্রকল্পের কাজ চালু হয়। তবে আজও আমরা বাড়ি বাড়ি জল দিতে পারিনি। তবে মালপুরসভার সাব অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার শুভেন্দু নন্দী বলেন, এটি প্রথমে স্টেট ফিনান্সের প্রকল্প ছিল। ৪৪ কোটি টাকার। সেই প্রকল্প থেকে ১২ কোটি টাকা দিয়ে পাইপ লাইন ও কনস্ট্রাকশনের কাজ হয়েছে। তারপর সেটা আম্রুত-২.০-তে ট্রান্সফার হয়। মানে সেকেন্ড ফেজের কাজ। এবারে যাঁদের ডিটেইলস প্রোজেক্ট রিপোর্ট জমা দেওয়ার কথা, সেটা তাঁরা এখনও পর্যন্ত জমা দেননি। ফলে পরবর্তী কাজগুলি হচ্ছে না। তাই তিনটি বুস্টিং পাম্প দিয়ে আপাতত জল দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। বাড়ি বাড়ি জলের ব্যবস্থা এখনও করা যায়নি। বাড়ি বাড়ি জল পেতে গেলে এখনও দু’বছর অপেক্ষা করতে হবে আমাদের।