পারিবারিক সম্পত্তি ভাগ-বাটোয়ারার প্রচেষ্টায় সাফল্য পাবেন। ব্যবসায় লগ্নি বৃদ্ধির সম্ভাবনা । শরীর একপ্রকার থাকবে। ... বিশদ
স্থানীয় বাসিন্দা বিপ্লব দত্ত বলেন, আমরা প্রতিদিন এই রাস্তা দিয়েই শহরে যাই। অনেক বয়স্ক মানুষ সাইকেল নিয়ে চলতে গিয়ে নুড়ি পাথরে হোঁচট খেয়ে পড়ে গিয়ে জখম হয়েছেন। আমরা চাইছি, রাস্তাটি দ্রুত সংস্কার হোক। স্থানীয় গ্রামপঞ্চায়েত সদস্য বিক্রম দত্ত বলেন, অনেকবার গ্রামপঞ্চায়েতে বেহাল রাস্তার বিষয়টি জানিয়েছি। জেলা পরিষদ সদস্যকেও বিষয়টি জানানো হয়েছে। আমি নিজেও ভাঙা রাস্তা দিয়ে চলাফেরা করি।
স্থানীয় জেলা পরিষদ সদস্য ধনিরাম অধিকারি বলেন, রাস্তাটি বেহাল অবস্থায় রয়েছে। আমি এই বিষয়টি জেলা পরিষদে জানিয়েছি। দ্রুত যাতে রাস্তাটি সংস্কার করা হয় সেবিষয়ে চেষ্টা করব।
মাথাভাঙা শহরের ১১ নম্বর ওয়ার্ডের শেষ সীমানা থেকে এই রাস্তাটির শুরু। ফকিরেরকুটি প্রাথমিক বিদ্যালয় হয়ে কনক নাথের মেলা দিয়ে মানসাই নদীর সেতুর পাশে রাজ্যসড়কে উঠেছে রাস্তাটি। দশ বছর আগে রাস্তাটি পাকা করেছিল জেলা পরিষদ। মাঝে একবার সংস্কারও হয়। শহর থেকে বের হয়ে সোজা সেতুতে ওঠা যায় এই রাস্তাটি দিয়ে। এটি বাইপাস রাস্তা হিসেবে ব্যবহার করেন বাইক ও টোটোচালকরা। বিগত প্রায় দু’বছর ধরে শহর লাগোয়া এই গুরুত্বপূর্ণ রাস্তাটি বেহাল হয়ে থাকায় এখন রাজ্যসড়ক দিয়ে যাতায়াত করতে হয়। তবে ওই এলাকার দুটি বুথের মানুষকে ভাঙা রাস্তা দিয়েই যাতায়াত করতে হয়। রাস্তা সংস্কারে গড়িমসি করার অভিযোগ তুলে সরব বাসিন্দারা। আন্দোলনের হুঁশিয়ারিও দিয়েছেন তাঁরা।