কাজকর্মের ক্ষেত্রে দিনটি বিশেষ শুভ। নতুন যোগাযোগ ও উপার্জন বৃদ্ধির ক্ষেত্র প্রস্তুত হতে পারে। বিদ্যায় ... বিশদ
এই অবস্থায় বিভিন্ন চা বাগান কর্তৃপক্ষ শ্রমিকদের অ্যাকাউন্টে বোনাসের টাকা দিয়ে দিয়েছে। এদিন পাহাড়ে সিটু কার্যালয়ে পার্বত্য চা শ্রমিক যৌথমঞ্চ বৈঠক করে। মঞ্চে আটটি শ্রমিক সংগঠন রয়েছে। বৈঠকের পর মঞ্চের অন্যতম নেতা তথা সিপিএমের দার্জিলিং জেলা সম্পাদক সমন পাঠক বলেন, শ্রমিকদের আন্দোলনের চাপেই শ্রমদপ্তর ত্রিপাক্ষিক বৈঠক ডেকেছে। এজন্যই ৭ তারিখের বিক্ষোভ স্থগিত করা হয়েছে। বাগানে আপাতত স্বাভাবিক কাজকর্ম হবে। শ্রমদপ্তরের ওই বৈঠকে ছয় লক্ষ চা শ্রমিকের স্বাক্ষর করা দাবিপত্র জমা দেওয়া হবে। ওই বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুসারে পরবর্তী কর্মসূচি নেওয়া হবে। এদিকে, পাহাড়ে চা বাগানের সংখ্যা প্রায় ৭০টি। যার মধ্যে ৬১টি বাগান সচল। প্রশাসন সূত্রের খবর, অধিকাংশ বাগানের শ্রমিকের অ্যাকাউন্টে ১৬ শতাংশ হারে বোনাস প্রদান করেছে মালিকপক্ষ। কয়েকটি বাগান কর্তৃপক্ষ ১৫ শতাংশ হারে বোনাস দিয়েছে। পরবর্তীতে তারা বাকিটা দেবে বলে খবর। এদিকে, বন্ধ বাগানের শ্রমিকদের সহায়তা করার দাবি তুলেছেন জিটিএ’র চিফ এগজিকিউটিভ। তিনি এবিষয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে চিঠি পাঠিয়েছেন।