গৃহে শুভকর্মের আয়োজনে ব্যস্ততা। বন্ধুসঙ্গ ও সাহিত্যচর্চায় মানসিক প্রফুল্লতা। উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
বালুরঘাট থানার আইসি শান্তিনাথ পাঁজা বলেন, অভিযোগ পেয়েই তদন্ত শুরু করেছে পুলিস। নির্দিষ্ট ধারায় মামলা রুজু করে খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
নির্যাতিতা নাবালিকার দিদা বলেন, নাতনি আমার কাছেই থাকত। ছেলে নাতনির সঙ্গে অন্যায় করেছে। আমার ছেলে অমানুষ হয়ে গিয়েছে। তাই ছেলের শাস্তির দাবি জানিয়ে থানার দ্বারস্থ হয়েছি।
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই নাবালিকার বাবা ও মা কাজের জন্য ভিনরাজ্যে গিয়েছেন। ১৩ বছরের মেয়েকে কোথায় রেখে যাবেন, তা নিয়ে চিন্তায় পড়েন তাঁরা। শেষপর্যন্ত নিজের মা-বাবার কাছেই রাখবেন বলে ঠিক করেন তাঁরা। কয়েকমাস দাদু ও দিদার কাছে থেকে পড়াশোনা করছিল ওই নাবালিকা। রাতে বাবা-মা না থাকার সুযোগে ভাগ্নিকে ওই যুবক ধর্ষণ করে বলে অভিযোগ। পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, অভিযুক্ত যুবক আগেও একবার ভাগ্নিকে ধর্ষণ করার চেষ্টা করেছিল সে। এবারের ঘটনাটি বুধবার সকালে প্রতিবেশী একজনকে জানায় নির্যাতিতা নাবালিকা। খবর জানাজানি হতেই ক্ষোভ ছড়ায়। পরে দাদু-দিদাকেও বিষয়টি জানায় সে। কুকীর্তির কথা জানাজানি হতেই এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যায় অভিযুক্ত যুবক। বৃহস্পতিবার বালুরঘাট থানার পুলিস পকসো আইনে মামলা রুজু করেছে। এদিন নাবালিকার স্বাস্থ্যপরীক্ষা করা হয়। পুলিস জানিয়েছে, অভিযুক্ত যুবকের খোঁজে তল্লাশি চলছে। স্থানীয় সূত্রে খবর, অভিযুক্ত যুবকের নামে এলাকায় নানারকম অভিযোগ রয়েছে।