শরীর নিয়ে চিন্তায় থাকতে হবে। মাথা ও কোমরে সমস্যা হতে পারে। উপার্জন ভাগ্য শুভ নয়। ... বিশদ
স্থানীয় বাসিন্দা মিঠুন বর্মন, বীরেন অধিকারী বলেন, ধরলা নদীর ওই জায়গায় সেতু তৈরির দাবি দীর্ঘদিনের। কারণ মাথাভাঙা-১ ব্লকের কুর্শামারি গ্রাম পঞ্চায়েতের একটি বুথ রয়েছে নদীর এ পাড়ে। বর্ষায় প্রয়োজনীয় কাজে বাসিন্দাদের অনেকটাই ঘুরে যেতে হয়। দ্বিতীয় ক্যাম্পাস হয়ে গেলে খলিসামারি হয়ে জটামারি দিয়ে শীতলকুচি-মাথাভাঙা রাজ্য সড়ক দিয়ে যাতায়াত করতে অনেকটা সময় লাগবে। সেতুটি হলে ক্যাম্পাস থেকে সহজে মাথাভাঙা শহরে যাওয়া যাবে। এতে এলাকার আর্থ সামাজিক অবস্থারও উন্নয়ন হবে।
পঞ্চানন বর্মা মেমোরিয়াল অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ট্রাস্টের সম্পাদক গিরিন্দ্রনাথ বর্মন বলেন, আমরা দীর্ঘ আন্দোলনের পর খলিসামারিতে পঞ্চানন বর্মা বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় ক্যাম্পাস পেয়েছি। এ জন্য মুখ্যমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানাই। এই ক্যাম্পাসে সহজে পৌঁছনোর জন্য ধরলা উপর চেঙেরকুটি খলিসামারিতে একটি পাকাসেতু বানানো দরকার। বাসিন্দারা এই দাবিতে মঙ্গলবার সভার আয়োজন করেছিলেন। আমরা বাসিন্দাদের পাশে থেকে আন্দোলনে সহযোগিতা করব বলে স্থির করেছি। সেতুটি যাতে দ্রুত হয় সেইজন্য ধারাবাহিক আন্দোলন গড়ে তোলা হবে। শুধু দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের জন্য সেতুর দাবি নয়, ওই সেতুটি হলে এলাকার আর্থসামাজিক চিত্র বদলে যাবে। ভবিষ্যত প্রজন্মের কথা ভেবে এখানকার বাসিন্দারা আন্দোলনে নেমেছেন। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী যেমন দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের অনুমতি দিয়েছেন তেমনি ধরলা নদীর উপর সেতুর অনুমতিও আশা করি দিয়ে দেবেন।