শরীর নিয়ে চিন্তায় থাকতে হবে। মাথা ও কোমরে সমস্যা হতে পারে। উপার্জন ভাগ্য শুভ নয়। ... বিশদ
আযূষ বিভাগের ডিস্ট্রিক্ট মেডিক্যাল অফিসার সৌমেশ ভট্টাচার্য বলেন, এগুলি কনফিডিন্সিয়াল ব্যাপার। সংবাদমাধ্যমের সামনে সবকিছু বলব না। স্বাস্থ্য ভবন থেকে অর্ডার এসেছে। তাই তদন্ত করা হচ্ছে। তদন্ত এখনও চলছে। রিপোর্ট স্বাস্থ্যভবনে পাঠানো হবে। সেইসঙ্গে তা জেলা মুখ্যস্বাস্থ্য আধিকারিককেও জানাব।
হাসপাতালের সুপার নারায়ণ মিদ্যা বলেন, এই বিষয়ে আমার কিছু জানা নেই। আমার কাছে কোনও চিঠি দিয়ে জেলা স্বাস্থ্য দপ্তর এব্যাপারে এখনও কোনও কিছু জানতে চায়নি। জেলা থেকে একটি প্রতিনিধি দল হাসপাতাল পরিদর্শনের জন্য এসেছিল। কিন্তু কোনও আর্থিক অনিয়মের তদন্তের বিষয়ে আমি জানি না।
প্রোগ্রেসিভ ডক্টরর্স অ্যাসোসিয়েশনের ইসলামপুর ইউনিটের সভাপতি শান্তনু দত্ত বলেন, ওই বিভাগে আর্থিক অনিয়মের বিষয়ে শুনেছি। কিন্তু বেশি কিছু জানি না। সিএমওএইচ অফিস থেকে একটি তদন্তকারী দল হাসপাতালে এসেছিল। কোনও অনিয়ম হয়ে থাকলে তার সঙ্গে জড়িতদের অবশ্যই শাস্তি হওয়া উচিত।
হাসপাতালের অ্যাকাউন্ট্যান্ট প্রণব আদক বলেন, জেলা থেকে কয়েকজন এসেছিলেন। কোথা থেকে আয়ূষ বিভাগের ফান্ড এসেছিল, কি ভাবে খরচ হয়েছে, সেই সংক্রান্ত কাগজপত্র তাঁরা আমার কাছে দেখতে চেয়েছিলেন। আমি সমস্ত কাগজপত্র দেখিয়েছি। এর বেশি কিছু আমি জানি না।
সূত্রে জানা গিয়েছে, সেপ্টেম্বর মাসে স্বাস্থ্য ভবনে ডিরেক্টর অফ হেলথ সার্ভিস ও আয়ুষ ব্রাঞ্চের জয়েন্ট সেক্রেটারির কাছে একটি অভিযোগ জমা পড়েছে। মহকুমা হাসপাতালের আয়ুর্বেদিক বিভাগে বরাদ্দ করা কয়েক হাজার টাকা খরচে অনিয়ম হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ পাওয়ার পরে রাজ্য আয়ূষ দপ্তর থেকে উত্তর দিনাজপুর জেলার আয়ূষ বিভাগের মেডিক্যাল অফিসারকে এই বিষয়ে তদন্ত করার নির্দেশ পাঠানো হয়। জানা গিয়েছে, যে টাকা এসেছিল তা দিয়ে সংশ্লিষ্ট বিভাগের আউটডোরের ঘরে দরজা-জানালার পর্দা সহ কিছু আসবাবপত্র কেনার কথা ছিল।