শরীর নিয়ে চিন্তায় থাকতে হবে। মাথা ও কোমরে সমস্যা হতে পারে। উপার্জন ভাগ্য শুভ নয়। ... বিশদ
এদিনের বৈঠকে জেলা সভাপতি মৃদুল গোস্বামী ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন প্রাক্তন জেলা সভাপতি মোহন শর্মা, বিধায়ক সৌরভ চক্রবর্তী ও জেলা কো-অর্ডিনেটর পাশাং লামা। উপস্থিত ছিলেন ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়ও। একমাত্র বৈঠকে আসতে পারেননি সদ্য করোনা থেকে সুস্থ হয়ে হোম আইসোলেশনে থাকা দলের চেয়ারম্যান দশরথ তিরকি ও অপর জেলা কো-অর্ডিনেটর প্রকাশ চিকবরাইক।
দলের জেলা ও ব্লক কমিটিতে পদ পাওয়ার পরেও দলীয় পদ ছেড়ে দেওয়ার হুঙ্কার দিয়ে কয়েক দিন ধরে শাসক দলের অনেক নেতাই প্রকাশ্যে সংবাদ মাধ্যমে বিবৃতি দিচ্ছিলেন। কমিটিতে পদ পেয়েও দলের আলিপুরদুয়ার পুরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান আশিস দত্ত ও ফালাকাটা পঞ্চায়েত সমিতির পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ সঞ্জয় দাস সংবাদ মাধ্যমে বিবৃতি দিয়েছিলেন। এমনকি দলের একটি রক্তদান শিবিরের মঞ্চ থেকে নাম না করে ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়কে গঙ্গার ওপাড়ের পরিযায়ী নেতা বলে আক্রমণ করে বসেন মোহনবাবু। এরপরেই দলে বিদ্রোহীদের থামাতে তাঁদের সম্পর্কে রাজ্য নেতৃত্বের কাছে রিপোর্ট দেন জেলা সভাপতি মৃদুলবাবু। তৃণমূলের অন্দরের খবর, এরপরেই শিলিগুড়িতে তড়িঘড়ি জেলা নেতাদের ডেকে জেলায় একসঙ্গে চলার কড়া নির্দেশ দেয় দলের শীর্ষ নেতৃত্ব। মৃদুলবাবু অবশ্য বলেন, দলের জেলা কমিটি গঠন হয়েছে। ব্লক সভাপতিদের নাম ঘোষণা হয়েছে।