পারিবারিক সম্পত্তি ভাগ-বাটোয়ারার প্রচেষ্টায় সাফল্য পাবেন। ব্যবসায় লগ্নি বৃদ্ধির সম্ভাবনা । শরীর একপ্রকার থাকবে। ... বিশদ
২০২২ সালে তত্কালীন রাষ্ট্রপতি মহম্মদ আবদুল হামিদ মানবাধিকার কমিশনের সদস্যদের নিয়োগ করেছিলেন। দু’দিন আগেই কমিশনের তরফে মাসিক রিপোর্টে জানানো হয়, অক্টোবর মাসে দেশে গণপিটুনি, ধর্ষণ সহ অন্যান্য অপরাধের সংখ্যা বেড়েছে। ওই রিপোর্টে আরও বলা হয়, রাজনৈতিক কারণে হেনস্তা, রাজনৈতিক নেতাদের মারধরের মতো ঘটনাও বেড়েছে। ওয়াকিবহাল মনে করছে, এই রিপোর্টের জেরেই রোষের মুখে পড়েছেন কমিশনের সদস্যরা। কারণ, অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে বারেবারেই দেখা গিয়েছে, তথাকথিত ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’-এর নেতাদের কাউকে পছন্দ না হলেই পদত্যাগ করতে বাধ্য করা হচ্ছে। ‘ছাত্র-নেতা’দের চাপে বন্ধ করে দিতে হয়েছে নাটকও। এমনকী আওয়ামি লিগের সহযোগী দল জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয় পুড়িয়ে দেওয়ার পিছনেও ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’-এর নেতাদের মদতের অভিযোগ উঠেছে।
এদিকে, চট্টগ্রাম সহ বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্তে হিন্দুদের উপর যেভাবে অত্যাচার চালানো হচ্ছে তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ভারত। বৃহস্পতিবার দিল্লির তরফে ঢাকার কাছে আবেদন করা হয়েছে যে, মৌলবাদীদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিক অন্তর্বর্তী সরকার। একইসঙ্গে বাংলাদেশে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করার কথাও বলেছে ভারত।
বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল চট্টগ্রামে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের উপর হামলার নিন্দা করেন। তিনি জানান, চট্টগ্রামে হিন্দুদের নিয়ে সমাজমাধ্যমে উস্কানিমূলক পোস্ট করা হচ্ছে। হিন্দুদের ভয় দেখানো হচ্ছে, প্রচুর সম্পত্তিও লুট করে নেওয়া হয়েছে। এসবের সঙ্গে মৌলবাদীরা জড়িত। রণধীর বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আমাদের অনুরোধ, মৌলবাদীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হোক। হিন্দু ও অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে রক্ষার জন্য কড়া ব্যবস্থা নিতে হবে।’