প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
গত মাসে ইজরায়েলের হামলায় মৃত্যু হয় তৎকালীন হিজবুল্লা প্রধান হাসান নাসরাল্লার। মঙ্গলবার তাঁর উত্তরসূরি হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন কাশেম। তারপর দিনই কাশেমকেও খতম করার হুঁশিয়ারি দেন ইজরায়েলের বিদেশমন্ত্রী ইজরায়েল কাটজ। এর কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই ইজরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতি নিয়ে কাশেম নিজের অবস্থান স্পষ্ট করেন। তিনি বলেন, ‘ইজরায়েল অভিযান থামাতে চাইলে আমরাও রাজি। তবে উপযুক্ত কিছু শর্ত মানতে হবে। তবে এখন পর্যন্ত কোনও বিশ্বাসযোগ্য প্রস্তাব আসেনি।’ লেবাননের পাশাপাশি যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা করছে ইজরায়েলও। স্থানীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, মঙ্গলবার বেশি রাতে মন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু। জানা গিয়েছে, ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি হতে পারে ইজরায়েল। তবে তার জন্য মানতে হবে বেশ কিছু শর্ত। প্রথমত, হিজবুল্লাকে লিটানি নদীর উত্তরদিকে থাকা বাহিনী সরিয়ে নিতে হবে। দ্বিতীয়ত, সীমান্তে দায়িত্বে থাকবে লেবানন প্রশাসনের সামরিক বাহিনী। ইজরায়েলের বিদ্যুৎমন্ত্রী এলি কোহেনের কথায়, ‘আলোচনা চলছে। তবে এবিষয় সিদ্ধান্তে পৌঁছতে সময় লাগবে।’ -ফাইল চিত্র