প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
পুলিস সূত্রে খবর, ২০২০ সালে শুভশ্রীকে বিয়ে করে প্রদ্যুম্ন। অভিযোগ, বিয়ের পর থেকেই স্ত্রীকে মারধর করত ওই যুবক। এই পরিস্থিতিতে গত ছ’মাস খুরদায় বাপের বাড়িতেই থাকছিলেন ওই মহিলা। এরইমধ্যে গত বছর এজিতার সঙ্গে প্রদ্যুম্নর আলাপ হয়। দু’জনের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। পরে মার্চ মাসে রোজির সঙ্গেও সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে সে। এরপর দুই বান্ধবীর সঙ্গে মিলে স্ত্রীকে খুন করার ষড়যন্ত্র করে প্রদ্যুম্ন। পরিকল্পনা অনুযায়ী ২৭ অক্টোবর সমপুরে রোজির বাড়িতে শুভশ্রীকে নিয়ে যায় প্রদ্যুম্ন। সেখানেই ওষুধের সাহায্যে জোর করে ওই মহিলাকে অজ্ঞান করা হয়। পরের দিন অচেতন অবস্থায় শুভশ্রীকে হাসপাতালে নিয়ে যায় প্রদ্যুম্ন। অভিযুক্ত দাবি করে, তার স্ত্রী আত্মহত্যার চেষ্টা করেছে। দেখামাত্র শুভশ্রীকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা। কিন্তু ময়নাতদন্তের রিপোর্টে সবকিছু ধরা পড়ে যায়। এরপরেই অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করে পুলিস। ডিসিপি পিনাক মিশ্র বলেন, ‘ময়াতদন্তের রিপোর্টেই স্পষ্ট হয়, এটা আত্মহত্যার ঘটনা নয়। জেরায় দোষ স্বীকার করেছে অভিযুক্তরা। তারা জানিয়েছে, জোর করে ওই মহিলাকে অজ্ঞান করার ইনজেকশন দেওয়া হয়েছিল।’