কাজকর্মের ক্ষেত্রে দিনটি বিশেষ শুভ। নতুন যোগাযোগ ও উপার্জন বৃদ্ধির ক্ষেত্র প্রস্তুত হতে পারে। বিদ্যায় ... বিশদ
সোমবার সাংবাদিক সম্মেলনে আরসিএমপি ডেপুটি কমিশনার ব্রিজিট গভিন দাবি করেন, ‘আমাদের বিশ্বাস, বিষ্ণোই গ্যাংয়ের সঙ্গে ভারত সরকারের এজেন্টদের যোগ রয়েছে। দক্ষিণ এশীয় নাগরিকদের পাশাপাশি মূলত খালিস্তানপন্থীদের আক্রমণ করা হচ্ছে।’ প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত ১২ অক্টোবর সিঙ্গাপুরে ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভালের সঙ্গে গোপন বৈঠকে বসেছিলেন কানাডার গোয়েন্দা সংস্থা ও বিদেশ মন্ত্রকের পদস্থ আধিকারিকরা। সেখানে ট্রুডোর দেশ এই অভিযোগ তুলে জানায়, এ সংক্রান্ত একাধিক তথ্যপ্রমাণ তাদের হাতে রয়েছে। তারপর গত রবিবার আঙুল তোলা হয় ভারতীয় হাই কমিশনার সঞ্জয় কুমার ভার্মার দিকে। তাতেই তরজা সপ্তমে ওঠে। ট্রুডোর দেশকে কড়া ভাষায় আক্রমণ করে নয়াদিল্লি। নিরাপত্তার কারণে সঞ্জয় সহ একাধিক কূটনীতিককে দেশে ফেরানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। একইসঙ্গে বরখাস্ত করা হয় ভারতে নিযুক্ত কানাডার কার্যনির্বাহী হাই কমিশনার স্টুয়ার্ট উইলার সহ সেদেশের ছয় কূটনীতিককে।
এই পরিস্থিতিতে সোমবার নিজ্জর ইস্যুতে ভারতকে ফের নিশানা করেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। যদিও সেব্যাপারে সহমত নয় কানাডার সংবাদমাধ্যমের একাংশ। প্রবীণ সাংবাদিক ড্যানিয়েল বোর্ডম্যানের তোপ, ‘জাস্টিন ট্রুডো এবারও অভিযোগের সপক্ষে বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণ পেশ করতে পারেননি। আসলে পুরোটাই করা হয়েছে জগমিত সহ অন্য খালিস্তানি মন্ত্রীদের খুশি রাখতে।’
ব্রিটিশ সংস্থা আইটিসিটির ডেপুটি ডিরেক্টর ফারান জেফরি বলেন, ‘খালিস্তানিরা বিচ্ছিন্নতাবাদী। তাদের সমর্থন করছে কানাডার সরকার।
এটা বন্ধু দেশের আচরণ নয়।’ যদিও বিষ্ণোই গ্যাংয়ের সঙ্গে অমিত শাহের যোগ নিয়ে মোদি সরকারকে বিঁধতে ছাড়েনি কংগ্রেস-তৃণমূল কংগ্রেস।