কাজকর্মের ক্ষেত্রে দিনটি বিশেষ শুভ। নতুন যোগাযোগ ও উপার্জন বৃদ্ধির ক্ষেত্র প্রস্তুত হতে পারে। বিদ্যায় ... বিশদ
ইসলামাবাদে পৌঁছানোর পর জয়শঙ্কর ও এসসিওর অন্য সদস্য দেশগুলির প্রতিনিধিদের নৈশভোজে স্বাগত জানান পাকিস্তানের প্রধামন্ত্রী শাহবাজ শরিফ। তবে জয়শঙ্করের সফরে ভারত ও পাকিস্তানের কোনও দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের সম্ভাবনা আগেই খারিজ করে দিয়েছে দুই দেশ।
শেষবার ২০১৫ সালের ডিসেম্বরে ইসলামাবাদ সফরে গিয়েছিলেন তত্কালীন বিদেশমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ। তারপর থেকে কাশ্মীর, সন্ত্রাসবাদ সহ বিভিন্ন কারণে দুই দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের অবনতি হয়েছে। তাই এসসিওর বৈঠকে বিদেশমন্ত্রী যোগ দেবেন কি না, তা নিয়ে জল্পনা চলছিল। তবে নয়াদিল্লির তরফে পাকিস্তানে প্রতিনিধি পাঠানোর কথা জানানো হয়। কয়েকদিন আগে এক অনুষ্ঠানে জয়শঙ্কর বলেছিলেন, অন্য প্রতিবেশী দেশগুলির মতোই পাকিস্তানের সঙ্গেও ভারত সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায়। কিন্তু সীমান্তে সন্ত্রাসের বিষয়টিকে উপেক্ষা করে তা সম্ভব নয়। তিনি আরও জানান, এসসিওর প্রতি দায়বদ্ধতা থেকেই ভারত ইসলামাবাদে একজন শীর্ষ মন্ত্রীকে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।