তথাকথিত নয়া ‘স্বাধীনতা’র পর বাংলাদেশে এখন পরিবর্তনের হিড়িক। এই আবর্তে সমাজমাধ্যম ইউনিভার্সিটির ‘ধর্মান্ধ’ পড়ুয়ারা সে দেশের জাতীয় সঙ্গীত পরিবর্তনের দাবিতে সোচ্চার হয়েছে। তবে তার বিরোধিতা করে পাল্টা প্রচারও চলছে।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও প্রাক্তন ওলিম্পিক্স জিমন্যাস্ট আলিনা কাবাইভার মধ্যে সম্পর্ক নিয়ে চর্চার শেষ নেই। এবার জানা গেল, পুতিন ও আলিনার দুই সন্তানও রয়েছে। একটি সংবাদমাধ্যম পুতিন ও তাঁর চর্চিত ‘বান্ধবী’র সন্তানদের কথা প্রকাশ্যে এনেছে।
প্রায় আড়াই বছর হতে চলল। ইউক্রেনে রুশ সামরিক অভিযান অব্যাহত। সংঘাত চললেও দু’পক্ষের আলোচনার কোনও দিশা দেখা যাচ্ছে না। এই পরিস্থিতিতে তৃতীয় কোনও পক্ষের মধ্যস্থতায় ইউক্রেনের সঙ্গে আলোচনার কথা বললেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।
ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পরে ভারতে আশ্রয় নিয়েছেন শেখ হাসিনা। এদেশে বসে ‘ন্যায়’ চেয়ে বিবৃতি দিয়েছেন তিনি। কিন্তু বিষয়টিকে মোটেই ভালো চোখে দেখছে না ঢাকা। আর কোনও রাখঢাক না রেখে তা স্পষ্ট করে দিলেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের মন্ত্রী মহম্মদ ইউনুস।
শিল্পকর্মে সাফল্য, সুনাম ও উপার্জন বৃদ্ধি। ব্যবসায় অগ্রগতি। মানসিক অস্থিরতা। ... বিশদ
রূপাঞ্জনা দত্ত, লন্ডন: ব্রিটেনের সাংবাদিক জগতে অপূরণীয় ক্ষতি। প্রয়াত বিশিষ্ট ওয়ার করেস্পন্ডেন্ট কিম সেনগুপ্ত। বয়স হয়েছিল ৬৮ বছর। ১৯৯৬ সাল থেকে ‘দ্য ইন্ডিপেন্ডেন্ট’ সংবাদপত্রের প্রতিরক্ষা এবং কূটনীতি সংক্রান্ত খবরের দায়িত্ব সামলেছেন এই দুঁদে সাংবাদিক। পালন করেছেন সম্পাদকের দায়িত্বও। ‘দ্য ইনিডপেন্ডেন্ট’-এর আগে ডেইলি মেল এবং টুডে সংবাদপত্রে রিপোর্টার হিসেবে কর্মরত ছিলেন কিম। তাঁর অকাল প্রয়াণে শোকস্তব্ধ ব্রিটেনের সাংবাদিক মহল।
গত ৩০ বছর ধরে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে একাধিক যুদ্ধের বিবরণ দিয়েছেন তিনি। তালিকায় রয়েছে আফগানিস্তান, ইরাক, সিরিয়া, লিবিয়া, ইউক্রেন, কাশ্মীর, ইজরায়েল, গাজা, উত্তর আয়ারল্যান্ড সহ বিভিন্ন অঞ্চলে হওয়া সংঘাত। এছাড়া ইউরোপ, আমেরিকা, এশিয়া এবং আফ্রিকার বিভিন্ন ইস্যু তুলে ধরেছেন কিম। বলেছেন লিবিয়া, ইউক্রেন সহ বিভিন্ন অঞ্চলের অজানা কাহিনী। সম্প্রতি একান্ত সাক্ষাৎকার এবং প্রতিবেদনের মাধ্যমে ব্রিটেন সহ বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে থাকা শরণার্থীদের দুর্দশার কথা জানিয়েছেন তিনি। প্রথম সাক্ষাতেই উল্টোদিকে থাকা ব্যক্তির থেকে প্রয়োজনীয় খবর সংগ্রহ করার ক্ষমতাই ছিল প্রয়াত এই সাংবাদিকের তুরুপের তাস। কঠিন পরিস্থিতিতে সহজেই কাজ করে নিতে পারতেন। তাঁর কন্ট্যাক্ট বুক ছিল যে কোনও সাংবাদিকের ইর্ষার অন্যতম কারণ। বারবার যুদ্ধক্ষেত্রে নিজের দক্ষতার পরিচয় দিয়েছেন কিম। ২০১২ সালে সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে একমাত্র আন্তর্জাতিক রিপোর্টার ছিলেন তিনি। আলেপ্পো শহরে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে বাশার-আল-আসসাদ বাহিনীর হামলার প্রত্যেক মুহূর্তের ছবি তুলে ধরেছিলেন। রণক্ষেত্রে নির্ভীক সাংবাদিকতার জন্য একাধিক পুরস্কার পেয়েছেন এই কৃতী বাঙালি। ২০১৬ সালে এশয়ান মিডিয়া পুরস্কারে বছরের সেরা সাংবাদিক পুরস্কারে ভূষিত হন কিম। ২০২০-২১ সালে লন্ডন প্রেস ক্লাবের প্রিন্ট জার্নালিস্ট অব দ্য ইয়ার হিসেবে তাঁর নাম মনোনীত হয়েছিল। এখানেই শেষ নয়। ফরেন প্রেস অ্যাসোসিয়েশন পুরস্কারে বিচারক মণ্ডলীর অন্যতম অংশ ছিলেন কিম। ইন্ডিয়ান জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের ৭০ বছর উদযাপন উপলক্ষ্যে আয়োজিত নৈশভোজেও ছিলেন তিনি। গত বৃহস্পতিবার শেষবারের মতো সংবাদপত্রে তাঁর প্রতিবেদন প্রকাশ পেয়েছিল। লিখেছিলেন ‘নেতানিয়াহু কি আমেরিকার সমর্থন হারিয়েছেন?’ শীর্ষক রিপোর্ট।
গত ৩০ বছর ধরে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে একাধিক যুদ্ধের বিবরণ দিয়েছেন তিনি। তালিকায় রয়েছে আফগানিস্তান, ইরাক, সিরিয়া, লিবিয়া, ইউক্রেন, কাশ্মীর, ইজরায়েল, গাজা, উত্তর আয়ারল্যান্ড সহ বিভিন্ন অঞ্চলে হওয়া সংঘাত। এছাড়া ইউরোপ, আমেরিকা, এশিয়া এবং আফ্রিকার বিভিন্ন ইস্যু তুলে ধরেছেন কিম। বলেছেন লিবিয়া, ইউক্রেন সহ বিভিন্ন অঞ্চলের অজানা কাহিনী। সম্প্রতি একান্ত সাক্ষাৎকার এবং প্রতিবেদনের মাধ্যমে ব্রিটেন সহ বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে থাকা শরণার্থীদের দুর্দশার কথা জানিয়েছেন তিনি। প্রথম সাক্ষাতেই উল্টোদিকে থাকা ব্যক্তির থেকে প্রয়োজনীয় খবর সংগ্রহ করার ক্ষমতাই ছিল প্রয়াত এই সাংবাদিকের তুরুপের তাস। কঠিন পরিস্থিতিতে সহজেই কাজ করে নিতে পারতেন। তাঁর কন্ট্যাক্ট বুক ছিল যে কোনও সাংবাদিকের ইর্ষার অন্যতম কারণ। বারবার যুদ্ধক্ষেত্রে নিজের দক্ষতার পরিচয় দিয়েছেন কিম। ২০১২ সালে সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে একমাত্র আন্তর্জাতিক রিপোর্টার ছিলেন তিনি। আলেপ্পো শহরে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে বাশার-আল-আসসাদ বাহিনীর হামলার প্রত্যেক মুহূর্তের ছবি তুলে ধরেছিলেন। রণক্ষেত্রে নির্ভীক সাংবাদিকতার জন্য একাধিক পুরস্কার পেয়েছেন এই কৃতী বাঙালি। ২০১৬ সালে এশয়ান মিডিয়া পুরস্কারে বছরের সেরা সাংবাদিক পুরস্কারে ভূষিত হন কিম। ২০২০-২১ সালে লন্ডন প্রেস ক্লাবের প্রিন্ট জার্নালিস্ট অব দ্য ইয়ার হিসেবে তাঁর নাম মনোনীত হয়েছিল। এখানেই শেষ নয়। ফরেন প্রেস অ্যাসোসিয়েশন পুরস্কারে বিচারক মণ্ডলীর অন্যতম অংশ ছিলেন কিম। ইন্ডিয়ান জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের ৭০ বছর উদযাপন উপলক্ষ্যে আয়োজিত নৈশভোজেও ছিলেন তিনি। গত বৃহস্পতিবার শেষবারের মতো সংবাদপত্রে তাঁর প্রতিবেদন প্রকাশ পেয়েছিল। লিখেছিলেন ‘নেতানিয়াহু কি আমেরিকার সমর্থন হারিয়েছেন?’ শীর্ষক রিপোর্ট।
