আয় বৃদ্ধি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। কর্মস্থলে সাফল্য ও প্রশংসা লাভের সম্ভাবনা। শরীর-স্বাস্থ্য বুঝে চলুন। ... বিশদ
তৃতীয় মোদি সরকারে বিজেপির একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা নেই। এই সুযোগে সরকারের উপর চাপ বাড়িয়ে চলেছে শরিক দলগুলি। তবে সবচেয়ে বেশি বিড়ম্বনায় ফেলেছেন চিরাগ। সরাসরি আমলা নিয়োগ নিয়ে সরকারের অবস্থানের সমালোচনা করেন তিনি। এমনকী তফসিলি জাতি ও উপজাতির সংরক্ষণ ইস্যুতে সুপ্রিম কোর্টের রায় নিয়ে মোদি সরকারের অস্বস্তি বাড়িয়েছিলেন তিনি। কংগ্রেস ও ইন্ডিয়ার শরিকদের জাতভিত্তিক জনগণনার দাবিতেও সুর মিলিয়েছেন প্রয়াত দলিত নেতা রামবিলাস পাসোয়ানের ছেলে চিরাগ। এরইমধ্যে ঝাড়খণ্ড বিধানসভা নির্বাচনে একাই লড়াই করার হুঁশিয়ারি দেন তিনি। এই পরিস্থিতিতে চিরাগের রাশ টানতে বিজেপি পশুপতিকে হাতিয়ার করছে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল।
২০২০ সালে রামবিলাসের মৃত্যুর পর লোক জনশক্তি পার্টি ভেঙে দু’টি দল তৈরি হয়। রামবিলাসের ভাই পরস রাষ্ট্রীয় লোক জনশক্তি পার্টির নেতৃত্ব দেন। অন্যদিকে চিরাগের নেতৃত্বে রয়েছে লোক জনশক্তি পার্টি (রামবিলাস)। গত মন্ত্রিসভায় খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ মন্ত্রকের দায়িত্ব সামলেছেন পশুপতি। তবে লোকসভা নির্বাচনে পশুপতি নয়, চিরাগকেই গুরুত্ব দেয় বিজেপি। এনডিএতে থাকলেও পরসের দলকে একটিও আসন দেওয়া হয়নি। ফলে কোণঠাসা হয়ে পড়েন পশুপতি। কিন্তু পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে পশুপতিকে বিজেপি নেতৃত্ব গুরুত্ব দিতে শুরু করায় চিরাগের উপর চাপ বেড়েছে বলেই মনে করা হচ্ছে। ফাইল চিত্র