পারিবারিক সম্পত্তি ভাগ-বাটোয়ারার প্রচেষ্টায় সাফল্য পাবেন। ব্যবসায় লগ্নি বৃদ্ধির সম্ভাবনা । শরীর একপ্রকার থাকবে। ... বিশদ
পরীক্ষার্থীদের উপর লাঠিচার্জ নিয়ে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তর্জা। সোমবার কংগ্রেস সাংসদ প্রিয়াঙ্কা গান্ধী এক্স হ্যান্ডলে লেখেন, বিহারের ‘ডবল-ইঞ্জিন’ বিজেপি সরকার যুবসমাজের উপর অত্যাচারের প্রতীক হয়ে উঠেছে। সরকারের কাজ হল পরীক্ষায় প্রশ্ন ফাঁস, দুর্নীতি ও কারচুপি বন্ধ করা> তার বদলে পড়ুয়াদের প্রতিবাদ জানাতে বাধা দেওয়া হচ্ছে। রবিবার রাতে পরীক্ষার্থীদের আন্দোলনে ছিলেন জনসুরজ পার্টির প্রতিষ্ঠাতা প্রশান্ত কিশোর। এদিন প্রশান্ত অভিযোগ করেছেন, চাকরি পাইয়ে দেওয়ার বদলে ইতিমধ্যেই হাজার হাজার কোটি টাকা হাত বদল হয়ে গিয়েছে। তাই পরীক্ষা বাতিলের দাবি উঠলেও সরকার তাতে কান দিচ্ছে না।’
এদিকে, প্রশান্তর নাম না করে তাঁকে বিজেপির ‘বি টিম’ দাবি করে পাল্টা আক্রমণ করেছেন বিহার বিধানসভার বিরোধী দলনেতা তেজস্বী যাদব। তাঁর অভিযোগ, কয়েকজন ব্যক্তি বিজেপির হয়ে পরীক্ষার্থীদের আন্দোলনকে বিপথে চালিত করতে চাইছেন। আন্দোলনকারীদের সঙ্গে প্রশান্তর কথা কাটাকাটির একটি ভিডিও পোস্ট করে আরজেডির তরফে অভিযোগ করা হয়েছে, ‘ইনি হলেন বিহারের বাজারুবাবু। বিজেপির টাকায় এই ইস্যুকে ভাগ করা যাবে না।’ আন্দোলনকারীদের একাংশও অভিযোগ করেছেন, লাঠিচার্জের সময় প্রশান্ত এলাকা ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন। যদিও সেই দাবি মানতে চাননি প্রশান্ত।