উত্তম বিদ্যালাভের যোগ আছে। কাজকর্মে উন্নতি ও কাজে আনন্দলাভ। অর্থাগমের উত্তম যোগ। ... বিশদ
পুলিস জানিয়েছে, আক্রান্ত ওই যোগ প্রশিক্ষকের নাম অর্চনা। ঘটনার পিছনে রয়েছে সম্পর্কের টানাপাড়েন। সন্তোষ নামে এক ব্যক্তির সঙ্গে বন্ধুত্ব ছিল অর্চনার। সেই সম্পর্ক নিয়ে সন্দেহ ছিল সন্তোষের স্ত্রী বিন্দুর। এজন্য অর্চনাকে খুনের জন্য বিন্দু সতীশ রেড্ডি নামে একজনকে সুপারি দিয়েছিল। সতীশ অর্চনার যোগ প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে ছাত্র হিসেবে ভর্তি হয়ে তাঁর আস্থা অর্জন করে। তারপর সুযোগ বুঝে নির্জন জায়গায় নিয়ে গিয়ে অর্চনাকে জীবন্ত কবর দেয় সতীশ। এই কাজে তাকে সাহায্য করে তার কয়েকজন সঙ্গী। অর্চনা মারা গিয়েছে ভেবে দলবল নিয়ে চম্পট দেয় সতীশ। এদিকে, এই বিপদের সময়ও উপস্থিত বুদ্ধি হারাননি অর্চনা। যোগ শিক্ষিকা দীর্ঘক্ষণ শ্বাসবন্ধ করে রাখার কৌশল রপ্ত করেছিলেন। সেই কৌশল কাজে লাগিয়েই দুষ্কৃতীরা চলে যাওয়া পর্যন্ত কবরের ভিতরেই থেকে যান তিনি। এই ঘটনায় বিন্দু ও সন্তোষ সহ আরও চারজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিস।