হস্তশিল্পীদের কর্মে সাফল্য ও সুনাম। সন্তানের সঙ্গে মতবিরোধ হতে পারে। ধর্মকর্মে মনোযোগ বাড়বে। ... বিশদ
বিদ লোকসভা আসনে এবার হেরেছেন বিজেপি প্রার্থী পঙ্কজা মুন্ডে। তিনি ওবিসি সম্প্রদায়ের নেত্রী। তাঁর কেন্দ্রে মারাঠাদের ভালোরকম প্রভাব রয়েছে। মারাঠারা ওবিসি সম্প্রদায়ভুক্ত হওয়ার দাবিতে আন্দোলনে নেমেছে। সেই দাবির বিরোধিতা করেছেন ওবিসি নেতারা। তাই মারাঠা সম্প্রদায় এবার এনডিএ প্রার্থীর বিরোধিতা করেছিল। টানটান উত্তেজনাপূর্ণ লড়াইয়ে হেরেছিলেন এই অঞ্চলের অবিসংবাদী নেতা প্রয়াত গোপীনাথ মুন্ডের কন্যা। তবে হারলেও এলাকায় সংরক্ষণ আন্দোলন থেমে নেই। সম্প্রতি সিন্ধে সরকার ঘুরিয়ে মারাঠাদের কোটার সুবিধা দেওয়ার ব্যাপারে খসড়া বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে। এরপরই তা বাতিলের দাবিতে শুরু হয়েছে ওবিসি আন্দোলন। গত পাঁচদিন ধরে আমরণ অনশনে বসেছেন দুই নেতা লক্ষ্মণ হেকে এবং নবনাথ ওয়াঘমারে। তাঁদের পাশে দাঁড়িয়েছেন বিজেপি নেত্রী পঙ্কজা মুন্ডে। নিজের এক্স হ্যান্ডলে তিনি লিখেছেন, আন্দোলনকারীদের সঙ্গে বৈষম্যমূলক আচরণ করা ঠিক নয়। সবার সমান অধিকার নিশ্চিত করা উচিত মহারাষ্ট্র সরকারের। আন্দোলনকারীদের স্বাস্থ্যের অবনতি নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেন বিজেপি নেত্রী। তাঁদের অবিলম্বে চিকিৎসার ব্যবস্থা করার দাবি জানান তিনি। সোজা কথায় তিনি বুঝিয়েছেন, মারাঠা আন্দোলনকর্মী মনোজ জারাঙ্গে পাতিলের সঙ্গে সরকার যেমন আচরণ করে, তেমনটাই ওবিসি নেতাদের সঙ্গে কড়া উচিত।
এরই মধ্যে সোমবার সমাজকর্মী মনোজ জারাঙ্গে পাতিলের একটি মন্তব্য ঘিরে ওবিসি নেতাদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ তৈরি হয়েছে। ওই সমাজকর্মী বলেন, ‘মারাঠাদের সংরক্ষণের বিরোধিতা ছেড়ে ওবিসি নেতাদের উচিত ধাঙড় সম্প্রদায়ের পাশে দাঁড়িয়ে তাঁদের এসটি ক্যাটিগরির জন্য সওয়াল করা।’ সমাজকর্মীকে পাল্টা দিয়েছেন ওবিসি আন্দোলনের নেতা হেকে। প্রসঙ্গত, ধাঙড়রা তফসিলি উপজাতি শ্রেণির স্বীকৃতির দাবিতে আন্দোলন করছেন।