পারিবারিক সম্পত্তি ভাগ-বাটোয়ারার প্রচেষ্টায় সাফল্য পাবেন। ব্যবসায় লগ্নি বৃদ্ধির সম্ভাবনা । শরীর একপ্রকার থাকবে। ... বিশদ
তিনি আরও জানান, রাজ্যের পাশাপাশি কেন্দ্রীয় সভাপতি হিসেবে মেয়াদ শেষ করেছেন জগতপ্রকাশ নাড্ডা। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রীর দলের সভাপতি পদে এখন ‘এক্সট্রা ইনিংস’ চলছে। সেখানেও নতুন মুখ আসতে চলেছে। আসলে কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব পরবর্তী সর্বভারতীয় এবং পশ্চিমবঙ্গ সভাপতি নিয়ে দ্বিধায় ভুগছে। কারণ, এক্ষেত্রে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘ (আরএসএস) চূড়ান্ত অনুমোদন দেয়। সঙ্ঘের ছাড়পত্র ছাড়া দলের সর্বভারতীয় কিংবা প্রদেশ সভাপতি চয়ন হয় না। দু’টি ক্ষেত্রেই বর্তমান কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে মতপার্থক্য চলছে বলে খবর। জানা গিয়েছে, ২০২১ সাল থেকে এখনও পর্যন্ত সুকান্তবাবুর নেতৃত্ব নিয়ে সন্তুষ্ট নন মোদি-শাহরা। বিধানসভা পরবর্তী সমস্ত উপ নির্বাচন কিংবা লোকসভা ভোটে খারাপ ফল করেছে বিজেপি। আগামী ১৩ নভেম্বর পশ্চিমবঙ্গের ৬টি বিধানসভা কেন্দ্রে উপ নির্বাচন। সেখানেও ধারেভারে তৃণমূল এগিয়ে রয়েছে বলে পদ্ম শিবিরের প্রাথমিক মূল্যায়ন। সেই সূত্রেই ২০২৬ বিধানসভা ভোটের আগে দক্ষ ও সুযোগ্য রাজ্য সভাপতি খুঁজছেন দিল্লির নেতারা। প্রথম দিকে মহিলা রাজ্য সভানেত্রী করার পক্ষে একাধিক মহল থেকে সুপারিশ গিয়েছিল। কিন্তু দলের বিভিন্ন স্তর থেকে তা নিয়ে আপত্তি উঠেছে। তখন ফের নতুন করে ভাবনাচিন্তা শুরু হয় প্রদেশ সভাপতি পদে পরবর্তী নেতার নাম নিয়ে। বিষয়টি নিয়ে এখনও পর্যন্ত ঐকমত্যে পোঁছনো যায়নি বলেই খবর। একইভাবে দলের পরবর্তী সর্বভারতীয় সভাপতির নামও কার্যত ঝুলে রয়েছে।