কাজকর্মের ক্ষেত্রে দিনটি বিশেষ শুভ। নতুন যোগাযোগ ও উপার্জন বৃদ্ধির ক্ষেত্র প্রস্তুত হতে পারে। বিদ্যায় ... বিশদ
আধিকারিকরা বলেন, ঝড়, বৃষ্টি বা হঠাৎ আবহাওয়ার পরিবর্তন হলে উপকূলবর্তী এলাকায় কী পরিস্থিতি হয়, সেটা জানতে এবং বুঝতে এই বিশেষ ক্যামেরাগুলি বসানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সেখান থেকে পাওয়া ছবি দেখে কী পদক্ষেপ করা যায়, সেটা বুঝতেও সুবিধা হবে। দু’বছর আগে পরীক্ষামূলকভাবে কাকদ্বীপ এবং সাগরের কয়েকটি জায়গায় এমন পাঁচটি ক্যামেরা বসানো হয়েছিল। বিপর্যয় আসার আগেই তার মাধ্যমে নানা তথ্য পেয়েছিল প্রশাসন। সেই ফলাফল দেখে এবার তাই আরও বেশি জায়গাকে ক্যামেরায় নজরবন্দি করার উদ্যোগ নেওয়া হল।
জেলা সূত্রে খবর, নামখানা, কাকদ্বীপ, সাগর, গোসাবা, কুলতলি, পাথরপ্রতিমা সহ সুন্দরবনের আটটি ব্লকের বাছাই করা কিছু গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় ক্যামেরাগুলি বসানো হয়েছে। এক আধিকারিক বলেন, এমনভাবে জায়গাগুলি বাছাই করা হয়েছে, যাতে ক্যামেরায় সব কিছু ধরা পড়ে। শুধু তাই নয়, সিগন্যাল ব্যবস্থা কতটা জোরদার, সেটাও বিবেচনা করা হয়েছে। বেশ কিছু প্রান্তিক এলাকাতেও ক্যামেরা বসিয়ে নজরদারি চালানো হচ্ছে। সাধারণ সিসি ক্যামেরা থেকে এই ক্যামেরাগুলি অনেকটাই আলাদা। এই ক্যামেরাগুলির বিশেষত্ব হল: রোদ, বৃষ্টি এবং বাজ থেকে এগুলি সুরক্ষিত।