মাতৃসূত্রে বিপুল অঙ্কে বিত্তলাভ হতে পারে। কর্ম ও ব্যবসায় ক্রমোন্নতি। ঈশ্বর চিন্তায় মনে শান্তিলাভ। ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, শনিবার রাতেই সাগরদ্বীপের বহু মানুষ পানের তালা (বোঝা) নিয়ে কচুবেড়িয়ার ভেসেল ঘাটে জমায়েত হন। শেষ পর্যন্ত ভেসেল ঘাটের দায়িত্বে থাকা কর্মীরা পানের বোঝা কাকদ্বীপে পৌঁছে দেওয়ার জন্য দু’টি ভেসেল দেন। রবিবার সকালেও প্রচুর মানুষ পানের বোঝা নিয়ে বিক্রির জন্য কাকদ্বীপ বাজারে যান। এদিন সকালবেলায় প্রথম ভেসেলে প্রচুর মানুষকে পানের বোঝা নিয়ে নদী পার হতে দেখা যায়। সাগর থেকে কাকদ্বীপে যাওয়ার প্রথম ভেসেলে এদিন যাত্রীর থেকে পানের বোঝাই বেশি ছিল।
এ বিষয়ে সাগরের কোম্পানিছাড় এলাকার এক বাসিন্দা সৌরভ মণ্ডল বলেন, উমপুন ও যশের সময় পানের বরজ ভেঙে পড়েছিল। এবারেও শুনছি রেমাল নামে একটি ঘূর্ণিঝড় আসছে। ঘূর্ণিঝড়ের পরে কী পরিস্থিতি হবে জানি না। শেষ মুহূর্তে পান বিক্রি করে যতটা টাকা পাওয়া যায় সেই চেষ্টা করছি। দিনরাত জেগে বাড়ির সবাই পান ভেঙেছি। সাগরের মহেন্দ্রগঞ্জ বাজারের আর এক বাসিন্দা লক্ষীকান্ত মান্না জানান, বাড়িতে সব্জি চাষ করেছি। প্রচুর বৃষ্টি হলে বাগানটাই নষ্ট হয়ে যাবে। বাড়িতে তিন মেয়ে ও স্ত্রী রয়েছেন। আমি কাকদ্বীপের একটি দোকানে কাজ করি। শনিবার বাড়িতে ফিরতে পারিনি। তাই রবিবার সকাল সকাল বাড়িতে ফিরছি যদি কিছু বাঁচানো সম্ভব হয়। বাড়ির চালের এ্যাজবেস্টসগুলিও দড়ি দিয়ে বাঁধা হয়নি। আমি গিয়ে বাঁধব।