শেয়ার ও বিমা সূত্রে অর্থাগম হতে পারে। কাজের প্রসার ও নতুন কর্মলাভের সম্ভাবনা। বিদ্যা হবে। ... বিশদ
তারিখ | অঞ্চল ১১ জানুয়ারী - ৪৪ ১২ জানুয়ারী - ৪১ ১৩ জানুয়ারী- ৫৯ ১৪ জানুয়ারী- ৫২ ১৫ জানুয়ারী - ৩১ ১৬ জানুয়ারী- ৬২ ১৭ জানুয়ারী- ৬৮ ১৮ জানুয়ারী- ৬৩ ১৯ জানুয়ারী- ৪৬ ২০ জানুয়ারী- ৬৩ ২১ জানুয়ারী- ৮১ ২২ জানুয়ারী- ৬০ ২৩ জানুয়ারী- ৩৪ ২৪ জানুয়ারী- ৫৬ ২৫ জানুয়ারী- ৪৭ |
গত ২ জানুয়ারী সূচনা হয় দিদির সুরক্ষা কবচ কর্মসূচি। এরপর ১১ জানুয়ারি থেকে গ্রামের অঞ্চল পরিদর্শনে নেমে পড়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সৈনিকরা। আক্ষরিক অর্থে যাঁদেরকে বলা হচ্ছে দিদির দূত। গ্রামের অঞ্চলে গিয়ে সাংসদ, বিধায়ক থেকে বিভিন্ন স্তরের জনপ্রতিনিধি এবং দলীয় পদাধিকারীরা সাধারণ মানুষের সঙ্গে নিবিড় জনসংযোগ গড়ে তুলছেন। সেইসঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের বিভিন্ন জনমুখী প্রকল্পগুলির সম্পর্কে খোঁজ- খবর নিচ্ছেন। সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলছেন। অভাব-অভিযোগ, চাওয়া-পাওয়ার কথা শুনছেন। কোনও অভিযোগ বা সমস্যা থেকে থাকলে তখনই তা নথিভুক্ত করছেন দিদির দূত'রা। দ্রুত সেই সমস্ত সমস্যা বা অভিযোগের সমাধানের চেষ্টা করা হচ্ছে।
কিন্তু এই কর্মসূচি শুরু হওয়ার পর থেকে বিরোধীরা অভিযোগ করছে, অঞ্চলে গেলে গ্রামের মানুষ বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন তৃণমূলের কর্মীদের। কিন্তু নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর জন্মবার্ষিকীতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ব্যাখ্যা দেন, ওটা বিক্ষোভ বলবেন না। সাধারণ মানুষ নজরে আনছেন কোনও বিষয়। সাধারণ মানুষের মতামত বা অভিযোগ জানানোর অধিকার রয়েছে।
ফলে বিরোধীদের অভিযোগকে গুরুত্ব না দিয়ে তৃণমূলের কর্মসূচি চলছে। যা চলবে ৬০ দিন ব্যাপী। এখানে জোড়াফুল শিবিরের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, সর্বস্তরের মানুষের কাছে উন্নয়ন পৌঁছে দেওয়াই লক্ষ্য। ফলে বিরোধীরা যাই বলুক, দিদির দূত'রা যাবেন এলাকায়। এই প্রসঙ্গে তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ বলেছেন, বিরোধীরা বারবার বিক্ষোভের কথা বলছে। কিন্তু ক'টা জায়গায় বিক্ষোভ হয়েছে তার তথ্য তারা দিতে পারবে না। ৮০০ উপর অঞ্চল পরিদর্শন হয়ে গেল, সাধারণ মানুষ সাদরে গ্রহণ করলেন। বিক্ষোভ কোথায়? হাতেগোনা কয়েকটা জায়গায় মানুষ তাঁদের সমস্যার কথা জানিয়েছেন।