বিমা প্রভূতক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। গৃহ সংস্কার বা ক্রয়ের প্রয়োজনীয় অর্থ পেয়ে যেতে পারেন। শরীরের ... বিশদ
আজ অর্থাত্ পয়লা জানুয়ারিতেও সায়েন্স শো হবে বিআইটিএমে। মঙ্গলবার খোলা আকাশের নীচে হল সায়েন্স শো। যা দেখতে, শিশু থেকে বড়রা ভিড় করলেন। সোনালী হালদার নাম এক পড়ুয়ার মা বললেন, ‘ভিক্টোরিয়া-চিড়িয়াখানা তো সারাবছর থাকবে। কিন্তু এরকম সায়েন্স শো দেখলে বাচ্চারা আনন্দ পায়। তার সঙ্গে যেটা বইতে পড়ছে, সেগুলো হাতে-কলমে জানতেও পারে।’ বিআইটিএমে’র আধিকারিক তরুণকুমার দাস একেবারে মজার ছলে এই সমস্ত শো দেখালেন। খেলা দেখানোর মতো বুঝিয়ে দিলেন বিজ্ঞানের কঠিন বিষয়। বলতে বলতে
ডাক পড়ল অষ্টম শ্রেণির
উজানের। তার হাতে নীল বেলুন। সে ডেকে নিল তার বোনকে। বোনের হাতে সাদা বেলুন। সেই সাদা বেলুনের সামনে নীল বেলুন ধরা হল। নীল বেলুনে লেজার ফেলা হল কিন্তু বেলুন আর ফাটছে না। নীল বেলুন সরাতেই ফেটে গেল সাদা বেলুন। বোঝানো হল, এভাবেই নানা ধরনের রশ্মি পৃথিবীতে কীভাবে প্রবেশ করতে পারে না। দেখানো হল, তরল নাইট্রোজেনের বিক্রিয়া। হাওয়ার চাপে কীভাবে ভাসতে থাকে বিভিন্ন বস্তু? তাও দেখল
বাচ্চারা। বছর শেষে এত কিছু দেখে উচ্ছ্বসিত কচিকাঁচারা। অনেকের কাছে এসব ম্যাজিক, আবার একটু বড়দের কাছে বইয়ের পাতার পড়া চোখের সামনে উঠে এল। নিজস্ব চিত্র