পারিবারিক সম্পত্তি ভাগ-বাটোয়ারার প্রচেষ্টায় সাফল্য পাবেন। ব্যবসায় লগ্নি বৃদ্ধির সম্ভাবনা । শরীর একপ্রকার থাকবে। ... বিশদ
বেশ কয়েকমাস ধরেই সল্টলেক শহরের একাধিক রাস্তা বেহাল। ২০২৩ সালের দুর্গাপুজোর সময় থেকে রাস্তা সংস্কার শুরু হয়েছিল। ওই বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত সংস্কার চলেছিল। কিন্তু, ২০২৪ সালের বর্ষার আগেই সেই সংস্কার করা রাস্তার হাল ফের আগের মতো হয়ে যায়। বর্ষার আগে থেকেই রাস্তা সংস্কারের দাবি উঠেছিল। শুধু এই সল্টলেক শহরই নয়, বিধাননগর পুরসভার ৪১টি ওয়ার্ডের একাধিক রাস্তার হাল খারাপ। পুজোর সময় থেকে কিছু রাস্তার সংস্কার শুরু হয়েছে। কিন্তু, এখনও সব রাস্তা সংস্কার করা যায়নি।
গত ১২ ডিসেম্বর বিধাননগর পুরসভার মেয়র সহ সমস্ত কাউন্সিলারকে নিয়ে একটি বৈঠক করছিলেন পুর ও নগরোন্নয়ন দপ্তরের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। বিধাননগরের রাস্তা সংস্কারের ইস্যুতে ওইদিন তিনি বলেছিলেন, ‘অর্থের কোনও অভাব নেই, রাস্তা সংস্কার করার জন্য ইঞ্জিনিয়ারের অভাব রয়েছে। তাই আমরা ঠিক করেছি, কেএমডিএ থেকে ডেপুটেশনে বিধাননগর পুরসভাকে ইঞ্জিনিয়ার দেব। ওই ইঞ্জিনিয়াররা মনিটারিং করবেন। পরে পুরসভা ইঞ্জিনিয়ার নিয়োগ করে ঘাটতি মেটাবে’। তারপর থেকেই আশার আলো দেখছেন সল্টলেকের বাসিন্দারা।
প্রশাসন সূত্রে খবর, ডেপুটেশনে ইঞ্জিনিয়ার দেওয়ার প্রক্রিয়াও চলছে। তবে, তারই মধ্যে যে রাস্তাগুলির অবস্থা খুব খারাপ, সেগুলি চিহ্নিত করে সংস্কার করা হবে। কেএমডিএ নিজেরাই এই রাস্তার কাজ করবে। খরচও দেবে কেএমডিএ। সল্টলেক সেক্টর-১ থেকে সেক্টর-৩ পর্যন্ত একাধিক রাস্তার তালিকা আগেই তৈরি করা হয়েছিল। তার মধ্যে করুণাময়ী এলাকা সহ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা রয়েছে। একাধিক ব্লকের রাস্তাও রয়েছে। বিভিন্ন সরকারি ভবন, গুরুত্বপূর্ণ মোড়, যেখানে বেশি গাড়ির যাতায়াত, সেই সব রাস্তার সংস্কার করা হবে। কেএমডিএ’র এক আধিকারিক বলেন, বিধাননগর পুরসভার রাস্তা হলেও সংস্কার করার জন্য টেন্ডার ডাকা হয়েছে। পুরো কাজটাই কেএমডিএ করবে। পরবর্তী সময়ে আমরা পুরসভাকে ইঞ্জিনিয়ারও দেব।