পারিবারিক সম্পত্তি ভাগ-বাটোয়ারার প্রচেষ্টায় সাফল্য পাবেন। ব্যবসায় লগ্নি বৃদ্ধির সম্ভাবনা । শরীর একপ্রকার থাকবে। ... বিশদ
প্রসঙ্গত, মাসদেড়েক আগে সুদীপ্তবাবু এবং তাঁর ঘনিষ্ঠদের বিরুদ্ধে হাসপাতালের সিসিইউ’র বেড বিক্রির অভিযোগ ওঠে। জুনিয়র ডাক্তারদের একাংশই সেই অভিযোগ তোলেন। তখন অভিযোগ খতিয়ে দেখতে মেডিসিনের প্রধান ডাঃ সৌমিত্র ঘোষের নেতৃত্বে ১১ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে কর্তৃপক্ষ। কমিটিতে সৌমিত্রবাবু ছাড়াও ফরেন্সিক সহ একাধিক বিভাগের প্রধানরা ছিলেন। ২ জন ইন্টার্ন এবং ২ জন হাউসস্টাফ, অর্থাৎ জুনিয়র ডাক্তাররাও ছিলেন কমিটিতে।
অন্যদিকে, বাইরের নার্সিংহোমের রক্তের নমুনা মেডিক্যালে এনে পরীক্ষা করানো সহ একাধিক অভিযোগ তোলা হয়েছিল মেডিক্যালের কর্মী সংগঠনের নেতা তথা ল্যাবরেটরি টেকনোলজিস্ট জয়ন্ত ঘোষের বিরুদ্ধে। সেই অভিযোগ খতিয়ে দেখতে ৯ সদস্যের কমিটি গঠন করেছিল মেডিক্যাল। সেই কমিটিরও প্রধান ছিলেন সৌমিত্রবাবু। তদন্ত শেষের দিকে। এখনও সেই রিপোর্ট জমা পড়েনি বলে জানিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
বেড বিক্রি সংক্রান্ত অভিযোগের সারবত্তা না মিললেও ভবিষ্যতে যাতে এই ধরনের অভিযোগ না ওঠে, তার জন্য বেশ কয়েকটি সুপারিশ করেছে তদন্ত কমিটি। তারা বলেছে, হাসপাতালে প্রচার চালিয়ে সাধারণ মানুষকে দালালদের সম্পর্কে সচেতন ও সাবধান করতে হবে। কোনও জনপ্রতিনিধি বা চিকিৎসক বা স্বাস্থ্যকর্মী—সিসিইউ’র বেডে ভর্তির জন্য যাঁরাই সুপারিশ করবেন, তাঁদের কথা লিপিবদ্ধ রাখতে হবে সরকারি কাগজে। সেই তথ্য অডিট করতে হবে নিদিষ্ট সময় অন্তর।