পারিবারিক সম্পত্তি ভাগ-বাটোয়ারার প্রচেষ্টায় সাফল্য পাবেন। ব্যবসায় লগ্নি বৃদ্ধির সম্ভাবনা । শরীর একপ্রকার থাকবে। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, কলেজ ক্যাম্পাসের ভিতরেই তিনতলা হস্টেলে মেরামতির কাজ কিছুদিন আগে শুরু হয়। ছাদের একাধিক অংশ সংস্কারের পাশাপাশি দেওয়াল মেরামতি ও রংয়ের কাজ হওয়ার কথা ছিল। সব মিলিয়ে এই কাজের জন্য প্রায় ৩৭ লক্ষ টাকা বরাদ্দ হয়। কিন্তু অভিযোগ ওঠে, এই মেরামতির কাজে খুব খারাপ মানের ইট, সিমেন্ট ও বালি ব্যবহার করা হচ্ছে। এমন সামগ্রী দিয়ে মেরামতির কাজ করা হলে আগামীতে বড়সড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। অভিযোগ পাওয়ার পরেই এদিন সকালে বিষয়টি সরেজমিনে খতিয়ে দেখতে যান রাজ্যের মন্ত্রী অরূপ রায়। নির্মাণ সামগ্রী যে নিম্নমানের, মন্ত্রীর সামনেই তা স্বীকার করেন ঠিকাদার। ইট, বালি পরিবর্তন করে নতুন করে কাজ শুরু করার প্রতিশ্রুতিও দেন ঠিকাদার। কিন্তু সে কথায় কর্ণপাত না করে সঙ্গে সঙ্গে কাজ বন্ধের নির্দেশ দেন মন্ত্রী।
অরূপ রায় বলেন, এই কলেজের গভর্নিং বডির চেয়ারম্যান হিসেবে অভিযোগ পেয়েছিলাম। একটি সরকারি কলেজে লক্ষ লক্ষ টাকার কাজে কীভাবে খারাপ মানের সামগ্রী ব্যবহার হতে পারে, তা তদন্ত করে দেখা হবে। প্রয়োজনে ঠিকাদারি সংস্থাকে ব্ল্যাক লিস্টেড করা হতে পারে। প্রসঙ্গত, হাওড়া তথা রাজ্যের প্রথম সারির মহিলা কলেজগুলির মধ্যে অন্যতম বিজয়কৃষ্ণ গার্লস। সেখানে এমন নিম্নমানের নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহারের ঘটনায় অবাক পড়ুয়া ও অভিভাবকরাও। বিষয়টি নিয়ে কলেজের অধ্যক্ষ রুমা ভট্টাচার্য বলেন, এই মুহূর্তে শহরের বাইরে রয়েছি। বিষয়টি কী হয়েছে, খোঁজ নিয়ে দেখছি।