ব্যবসায়িক কাজকর্মের প্রসার, কেনাবেচা বৃদ্ধি ও অর্থকড়ি উপার্জন বৃদ্ধি। আঘাত ও রক্তপাতের সম্ভাবনা আছে। ... বিশদ
গত বছর দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ঘটা করে উদ্বোধন করেছিলেন পেট্রাপোল থানার নতুন ভবনের। উদ্বোধনের পর দেড় বছর পেরিয়ে গিয়েছে। সীমান্তে জিরো পয়েন্টের প্রায় ৭০০ মিটার আগে যশোর রোডের পাশে পড়ে রয়েছে জনমানবহীন ওই ভবন। অথচ ওই জিরো পয়েন্টের কাছেই পুরনো একটি বিল্ডিংয়ে চলছে থানা। সেখানে যেতে নানা সময় অসুবিধার মুখে পড়তে হয় সাধারণ মানুষকে। এলাকাটি বিএসএফের এক্তিয়ার ভুক্ত হওয়ায় অনেকেই সেখানে যেতে দ্বিধাবোধ করেন। পেট্রাপোল থানা এলাকার এক বাসিন্দা বলেন, থানায় যেতে হলে বিএসএফ জওয়ানদের নানা প্রশ্নের জবাব দিতে হয়। তাই নতুন ভবনে থানা উঠে এলে সকলেরই সুবিধা হবে।
বনগাঁর আইনশৃঙ্খলার উন্নতিতে কয়েক বছর আগে বনগাঁ থানা ভেঙে পেট্রাপোল থানা তৈরি করা হয়েছিল। বন্দর কর্তৃপক্ষের একটি ভবনে বর্তমানে থানাটি রয়েছে। বন্দর এলাকা থেকে খানিকটা আগে নতুন ভবনে থানা উঠে এলে সাধারণ মানুষের যেমন উপকার হবে, তেমনই ব্যবসা-বাণিজ্যেরও সুবিধা হবে। নতুন ভবনে কেন থানা চালু করা হচ্ছে না, তা কেউই জানে না। বনগাঁ জেলা পুলিস জেলার এক আধিকারিক বলেন, পেট্রাপোল থানার নতুন ভবন উদ্বোধন হলেও জেলা পুলিসকে সেই ভবন হস্তান্তর করা হয়নি। সেকারণে নতুন ভবনে থানা চালু করা যাচ্ছে না। অন্যদিকে, রবিবার পেট্রাপোল সীমান্তে যাত্রী টার্মিনাল ও মৈত্রী দ্বারের উদ্বোধন করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। অমিত শাহ আসায় এদিন প্রায় তিন ঘণ্টা যাত্রী চলাচল বন্ধ ছিল পেট্রাপোল সীমান্তে। এ কারণে যাত্রীদের বেশ হয়রানিও হতে হয়েছে।