মাতৃসূত্রে বিপুল অঙ্কে বিত্তলাভ হতে পারে। কর্ম ও ব্যবসায় ক্রমোন্নতি। ঈশ্বর চিন্তায় মনে শান্তিলাভ। ... বিশদ
এদিকে ঝড়ের মোকাবিলা করে নিজেদের ঘর বাড়ি বাঁচানোই অন্যতম লক্ষ্য এই নদীমাতৃক এলাকার বাসিন্দাদের। কাকদ্বীপ, নামখানা, সাগর ইত্যাদি এলাকায় দেখা গিয়েছে, অনেকেই মাছ ধরার জাল দিয়ে ঘরের চাল আটকে রেখেছেন। কোথাও দেখা গেল, মোটা দড়ি দিয়ে চালের সবদিক শক্ত করে বেঁধে রাখা হয়েছে। উত্তম হালদার নামে এক বাসিন্দা বলেন, ‘নদীর ধারে বাড়ি। একটু হাওয়া দিলেই মনে হয় সব উড়িয়ে নিয়ে যাবে। এবার তো ঘূর্ণিঝড় আসছে। তাই বাড়তি সতর্কতা নিতে হয়েছে।’ অন্যদিকে ঘোড়ামারা, মৌসুনিদ্বীপ এবং পাথরপ্রতিমার জি প্লটের দিকে বাড়তি নজর দিচ্ছে জেলা প্রশাসন। সেখানে শুকনো খাবার, পানীয় জল এবং ত্রিপল পাঠানো হয়েছে। যেহেতু এই দ্বীপগুলি দুর্গম এলাকায়, তাই দুর্যোগের পর যাতে মানুষের সমস্যা না হয় তাই জেলা প্রশাসন এই উদ্যোগ নিয়েছে। পাশাপাশি রবিবার ও সোমবার দুর্যোগে কী করবেন, আর কী করবেন না, তা বোঝাতে গ্রামে গ্রামে ঘুরছে পুলিস। মাইকিং করে সবাইকে সচেতন করার কাজ করছে তারা।