বিদ্যার্থীরা শুভ ফল লাভ করবে। মাঝে মাঝে হঠকারী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করায় ক্ষতি হতে পারে। নতুন ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন দুপুর ১২টা নাগাদ বারাসত শহরের ৩২ নম্বর ওয়ার্ডে আসেন চিরঞ্জিত। এরপর এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলার পাশাপাশি বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখেন। দুপুরে স্থানীয় বাসিন্দা তথা পেশায় রাজমিস্ত্রি গোকুল সরকারের বাড়িতে দুপুরের খাবারও খান। এদিন বিধায়ককে হাতের কাছে পেয়ে ক্ষোভ উগরে দেন এলাকাবাসী। যদিও বিধায়ক নানান সমস্যা সমাধানের কোনও দিশা দিতে পারেনি। এলাকাবাসীর প্রশ্নের মুখে অভেনেতা বিধায়কের উত্তর এলাকাবাসীর মনকে খুশি করতে পারেনি। এদিন বিধায়কের কাছে অভিযোগ জানানো স্মৃতি হালদার বলেন, এই এলাকায় নিকাশি ব্যবস্থা বেহাল। বর্ষা হলেই মূল রাস্তা থেকে জল বাড়ির মধ্যে ঢুকে পড়ে। ড্রেন খোলা থাকায় মশার আঁতুড়ঘরে পরিণত হয়েছে। নিয়মিত ব্লিচিং বা অন্যান্য মশা নিরোধক ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। আজকে বিধায়ক আসবে বলে, এলাকায় ব্লিচিং সহ অন্যান্য সামগ্রী সাতসকালে ছড়ানো হয়েছে। বিধায়কের সঙ্গে কথা বলে সন্তুষ্ট হতে পারিনি। উনি খুব একটা আশ্বাস দিতে পারেননি। উনি আমার প্রশ্নের উত্তরে বলেন, আপনি কি আপনার স্বামীর সব কথা শোনেন? আমি আমার স্বামীর কথা শুনি নাকি শুনি না সেটা তো কোনও প্রশ্ন হতে পারে না। আমরা বিধায়ককে নির্বাচিত করেছি। ওনাকে সমস্যা না জানালে কাকে জানাব? আমরা বিধায়কের কথায় আশ্বস্ত হতে পারিনি।
এই বিষয়ে চিরঞ্জিতবাবু বলেন, এখানকার মানুষের সমস্যার কথা শুনেছি। ওইসব কাজ করতে যে পরিমাণ টাকা লাগবে সেই পরিমাণ টাকা সরকার ও পুরসভার কাছে এই মুহূর্তে নেই। গত ছ’বছর আগে এই এলাকায় কংক্রিটের রোড হয়েছে। যেভাবে টাকা আসবে সেইভাবে উন্নয়নের কাজ এগোবে। লাইট লাগানো সহ মানুষের অন্যান্য ছোট ছোট সমস্যা স্থানীয় পুরসভা, নগরোন্নয়ন দপ্তর, রাজ্য সরকারকে সঙ্গে নিয়ে আমরা আগামী দিনে সমাধান করব।