ব্যবসা ও পেশায় ধনাগম ভাগ্য আজ অতি উত্তম। বেকারদের কর্ম লাভ হতে পারে। শরীর স্বাস্থ্য ... বিশদ
হাসপাতালের সুপার ধীমান মণ্ডল বলেন, ইতিমধ্যেই অত্যাধুনিক প্রযুক্তির সিটি স্ক্যান মেশিন হাসপাতালে চলে এসেছে। মেশিনটি বসানো হলেই পরিষেবা চালু করা হবে। এই পরিষেবা রোগীদের বিনামূল্যে মিলবে।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, দুর্গাপুর মহকুমা ছাড়াও বীরভূম ও বাঁকুড়া থেকেও রোগীরা এই হাসপাতালে আসেন চিকিৎসার জন্য। হাসপাতালের বহির্বিভাগে প্রতিদিন গড়ে প্রায় ৫০০ রোগী চিকিৎসা করান। এছাড়াও জরুরি বিভাগে প্রায় ২০০ রোগী আসেন। রোগীদের উন্নত মানের চিকিৎসা দিতে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ও রোগী কল্যাণ সমিতি গত কয়েক বছরে একাধিক পদক্ষেপ করেছে। হাসপাতালের বেড বাড়ানো থেকে আধুনিক বেডের ব্যবস্থা করেছে। শিশু বিভাগে চিকিৎসার জন্য অত্যাধুনিক মেশিন বসানো হয়েছে। দুর্ঘটনায় আহত রোগীদের দ্রুত ও উন্নত চিকিৎসার জন্য ট্রমা কেয়ার সেন্টার চালু করা হয়েছে। সেখানে অর্থোপেডিক, অ্যানাস্থেটিস্ট রয়েছেন। চিকিৎসার জন্য নতুন ভবন ও সুপারের অফিস তৈরি হয়েছে।
রোগী কল্যাণ সমিতির চেয়ারম্যান কবি দত্ত বলেন, সম্মিলিত উদ্যোগে ট্রমা কেয়ার সেন্টার চালু করেছিলাম আমরা। এবার পিপিপি মডেলে সিটি স্ক্যান মেশিন বসানো হচ্ছে। বেসরকারি সংস্থায় সিটি স্ক্যান করতে প্রায় দু’হাজার টাকার বেশি খরচ। যা অনেকের পক্ষেই ব্যয় করা দুঃসাধ্য। আমরা রোগীদের উন্নত চিকিৎসা দিতে সবদিক থেকে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।