বিদ্যায় অগ্রগতি ও নামী প্রতিষ্ঠানে বিদ্যা লাভের সুযোগ পেতে পারেন। ব্যবসায় শুভ ও আয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
আর জি কর দুর্নীতি মামলায় তৃণমূল বিধায়ক সুদীপ্ত রায়ের বাড়িতে হানা দেয় ইডি। রাত দু’টো পর্যন্ত তল্লাশি চালানোর পর সেখান থেকে বেরিয়ে যান তদন্তকারী আধিকারিকরা। তদন্তকারীরা তাঁর কাছ থেকে জানতে চান আর জি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের সঙ্গে পরিচয় কীভাবে হল? সূত্রের খবর, তিনি তদন্তকারীদের জানিয়েছেন, হাসপাতালে এই পদে আসার পরই সন্দীপের সঙ্গে পরিচয় হয়েছিল। ওষুধ, ইঞ্জেকশন, শল্য চিকিৎসার উপকরণ সহ বিভিন্ন জিনিস প্রতি মাসে কী পরিমাণ কেনা হতো, সেই বিষয়ে জানাতে চাওয়া হয় তাঁর কাছে। ইডি সূত্রের খবর, রোগী কল্যাণ সমিতির তদানীন্তন চেয়ারম্যান জানিয়েছেন, এই বিষয়টি পুরোটাই দেখতেন সন্দীপ ঘোষ। তাঁর কাছে ফাইল এলে তিনি সই করে দিতেন। এর মধ্যে কোনও দুর্নীতি হয়েছে কি না, তাঁর জানা নেই। যদিও এজেন্সির দাবি বিভিন্ন জিনিস কাগজে কলমে এসেছে। বাস্তবে সেগুলি হাসপাতালের ভিতরে ঢোকেনি। তা চলে গিয়েছে বিভিন্ন নার্সিংহোম ও ওষুধের দোকানে। সরকারি জিনিস বিক্রি হয়েছে বাড়তি দামে। তৃণমূলের বিধায়কের কাছে তাঁর নার্সিংহোমের বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে তিনি বিভিন্ন কাগজপত্র দেখান। যদিও সেটি করার জন্য সুদীপ্তবাবুর টাকার উৎস কী জানার চেষ্টা চলছে। একইসঙ্গে তিনি যে বাগানবাড়িটি কিনেছিলেন, তার জন্য অর্থ পেয়েছিলেন কোথা থেকে, সেই নিয়ে খোঁজখবর শুরু করেছেন এজেন্সির কর্তারা। যদিও বিধায়ক সুদীপ্ত রায় জানিয়েছেন, আয়কর রিটার্ন দেখলেই টাকার উৎস স্পষ্ট হয়ে যাবে।