বিদ্যায় অগ্রগতি ও নামী প্রতিষ্ঠানে বিদ্যা লাভের সুযোগ পেতে পারেন। ব্যবসায় শুভ ও আয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
রায় পাওয়ার পরে কমিশন আত্মবিশ্বাসী ছিল মেধা তালিকা প্রকাশ করে দেওয়ার ব্যাপারে। কমিশনের তরফে যে বার্তা দেওয়া হয়েছিল, তাতে সপ্তাহ দুই আগেই তালিকা প্রকাশ করে কাউন্সেলিংয়ের আবেদন গ্রহণ প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যাওয়ার কথা। তবে, শেষপর্যন্ত তা হয়নি। এর ফলে চাকরি প্রার্থীরা একদফা বিক্ষোভও দেখান কমিশনের সামনে। এবার জানা যাচ্ছে, আদালতের রায়ের ব্যাখ্যা অনুযায়ী ১৪ হাজার ৫২ জন প্রার্থীকেই কাউন্সেলিংয়ে ডাকা হবে, নাকি বিভিন্ন অসামঞ্জস্য থাকা প্রার্থীদের বাদ দিয়ে ১৩ হাজার ৩৩৩ জনকে নিয়োগ করা হবে, এ নিয়েই ধন্দ তৈরি হয়েছে। কমিশন এই ব্যাপারে ইতিমধ্যেই আইনজীবীদের পরামর্শ নিয়েছে। তবে, অ্যাডভোকেট জেনারেল অসুস্থ থাকায় শিক্ষাদপ্তর এ নিয়ে তাঁর সঙ্গে আলোচনা করতে পারেনি। এদিকে, সুপ্রিম কোর্টেও একটি মামলা হয়েছে হাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে। বুধবার রাত পর্যন্ত খবর, হাইকোর্টের রায়ের ব্যাখ্যা চাওয়ার পক্ষেই প্রাথমিক সিদ্ধান্ত হয়েছে। তবে, এর মধ্যে সুপ্রিম কোর্ট কোনও নির্দেশ দিলে সেই অনুযায়ী পদক্ষেপ করা হবে।